Description
প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন বলতে কী বোঝায় প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন বলতে বোঝায় একটি রাষ্ট্রব্যবস্থা যেখানে কেন্দ্রীয় সরকারের তুলনায় প্রদেশগুলিকে বেশি ক্ষমতা দেওয়া হয়। এই ব্যবস্থায়, প্রদেশগুলি তাদের নিজস্ব আইন প্রণয়ন, নীতি নির্ধারণ এবং শাসন পরিচালনার ক্ষেত্রে বেশি স্বাধীনতা ভোগ করে।
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের কন -ডম গুপ্ত – স্থান মেয়েদের পু -শি কিনতে – এখনই কিনুন
প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন বলতে কী বোঝায়
প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের কিছু বৈশিষ্ট্য:
- ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ: কেন্দ্রীয় সরকারের ক্ষমতা প্রদেশগুলিতে বিতরণ করা হয়।
- নিজস্ব আইন প্রণয়ন: প্রদেশগুলি তাদের নিজস্ব আইন প্রণয়ন করতে পারে।
- নীতি নির্ধারণে স্বাধীনতা: প্রদেশগুলি তাদের নিজস্ব নীতি নির্ধারণ করতে পারে।
- শাসন পরিচালনায় স্বাধীনতা: প্রদেশগুলি তাদের নিজস্ব শাসন পরিচালনার ক্ষেত্রে স্বাধীনতা ভোগ করে।
প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের কিছু সুবিধা:
- স্থানীয় চাহিদা পূরণ: প্রদেশগুলি তাদের নিজস্ব স্থানীয় চাহিদা অনুসারে আইন প্রণয়ন এবং নীতি নির্ধারণ করতে পারে।
- দক্ষ শাসন: স্থানীয় স্তরে সিদ্ধান্ত গ্রহণের মাধ্যমে দক্ষ শাসন নিশ্চিত করা হয়।
- জনগণের অংশগ্রহণ: স্থানীয় স্তরে জনগণের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি পায়।
- অঞ্চলগত বৈষম্য হ্রাস: অঞ্চলগত বৈষম্য হ্রাস পেতে পারে।
প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের কিছু অসুবিধা:
- কেন্দ্রীয় সরকারের ক্ষমতা হ্রাস: কেন্দ্রীয় সরকারের ক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে।
- জাতীয় ঐক্যে বিঘ্ন ঘটতে পারে: প্রদেশগুলির মধ্যে বিরোধের ফলে জাতীয় ঐক্যে বিঘ্ন ঘটতে পারে।
- অস্থিতিশীলতা: প্রদেশগুলিতে অস্থিতিশীলতা দেখা দিতে পারে।
- দুর্নীতি বৃদ্ধি: স্থানীয় স্তরে দুর্নীতি বৃদ্ধি পেতে পারে।
বাংলাদেশে প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন:
বাংলাদেশের সংবিধানে প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের নীতি গ্রহণ করা হয়েছে। সংবিধানের অনুচ্ছেদ 141 অনুসারে, স্থানীয় সরকারগুলিকে “স্থানীয় বিষয়গুলি পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় ক্ষমতা এবং কর্তৃপক্ষ” প্রদান করা হবে।
তবে, বর্তমানে বাংলাদেশে প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন পুরোপুরিভাবে বাস্তবায়িত হয়নি।
উপসংহার:
প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন একটি গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রব্যবস্থা যা স্থানীয় স্তরে জনগণের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি এবং দক্ষ শাসন নিশ্চিত করতে পারে। তবে, এই ব্যবস্থার কিছু অসুবিধাও রয়েছে।
Reviews
There are no reviews yet.