Description
নাকের সর্দি কমানোর উপায় । নাকের সর্দি দূর করার উপায় গুলো সম্পর্কে অনেকে জানতে চেয়ে থাকেন তো আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা তুলে ধরার চেষ্টা করব আশা করি আপনি এগুলো মাধ্যমে জানতে পারবেন এছাড়া ইন্টারনেটে আরও বিভিন্ন তথ্য পেয়ে যাবেন ।
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের কন -ডম গুপ্ত – স্থান মেয়েদের পু -শি কিনতে – এখনই কিনুন
নাকের সর্দি কমানোর উপায়
ঘরোয়া চিকিৎসা:
গরম পানি: গরম পানিতে ভাপ নেওয়া নাকের বন্ধ ভাব দূর করতে সাহায্য করে।
লবণ জল: লবণ জল দিয়ে নাক পরিষ্কার করলে জীবাণু দূর হতে সাহায্য করে এবং সর্দি কমাতে সাহায্য করে।
আদা: আদা চা বা আদার টুকরা চিবিয়ে খেলে নাকের সর্দি কমাতে সাহায্য করে।
রসুন: রসুনের রস নাকে দিলে নাকের সর্দি কমাতে সাহায্য করে।
পেঁয়াজ: পেঁয়াজের রস নাকে দিলে নাকের সর্দি কমাতে সাহায্য করে।
মধু: মধু গরম পানিতে মিশিয়ে খেলে গলা ব্যথা এবং নাকের সর্দি কমাতে সাহায্য করে।
লেবু: লেবু জল পান করলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং নাকের সর্দি কমাতে সাহায্য করে।
তুলসী: তুলসী পাতা চা করে খেলে নাকের সর্দি কমাতে সাহায্য করে।
ঘুম: পর্যাপ্ত ঘুমালে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং নাকের সর্দি কমাতে সাহায্য করে।
নাকের সর্দি দূর করার উপায়
ঔষধ:
নোজ স্প্রে: নোজ স্প্রে ব্যবহারে নাকের বন্ধ ভাব দূর হয়।
ডেকনজেস্ট্যান্ট: ডেকনজেস্ট্যান্ট ঔষধ নাকের বন্ধ ভাব দূর করতে সাহায্য করে।
অ্যান্টিহিস্টামাইন: অ্যান্টিহিস্টামাইন ঔষধ নাকের সর্দি কমাতে সাহায্য করে।
অন্যান্য:
বাতাস পরিষ্কার রাখা: ধুলাবালি এবং ধোঁয়া নাকের সর্দি বাড়াতে পারে। তাই বাতাস পরিষ্কার রাখা উচিত।
হাত পরিষ্কার রাখা: হাত পরিষ্কার না রাখলে জীবাণু নাকে প্রবেশ করতে পারে এবং নাকের সর্দি হতে পারে। তাই হাত পরিষ্কার রাখা উচিত।
ধূমপান ত্যাগ করা: ধূমপান নাকের সর্দি বাড়াতে পারে। তাই ধূমপান ত্যাগ করা উচিত।
কখন ডাক্তার দেখাবেন:
যদি নাকের সর্দি দীর্ঘস্থায়ী হয়।
যদি নাকের সর্দির সাথে জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট, মাথাব্যথা, ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দেয়।
নাকের সর্দি দূর করার ঘরোয়া উপায়
সতর্কতা:
নোজ স্প্রে দীর্ঘদিন ব্যবহার করা উচিত নয়।
ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ খাওয়া উচিত নয়।
উল্লেখ্য: উপরে উল্লেখিত তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ জ্ঞানের জন্য। কোন ঔষধ ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।
বাচ্চাদের নাকের সর্দি দূর করার উপায়
স্যালাইন ড্রপ ব্যবহার: নাকের ভেতরে জমে থাকা শ্লেষ্মা পাতলা করে বের করে দিতে স্যালাইন ড্রপ ব্যবহার করা খুবই কার্যকর।
গরম ভাপ: গরম পানিতে বাষ্প নেওয়া বা হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করা নাকের বন্ধন দূর করতে সাহায্য করে।
মাথার উপরে ভেজা তোয়ালে: ঘুমের সময় মাথার উপরে ভেজা তোয়ালে রাখলে নাকের বন্ধন কমে।
বুকের উপরে ভেজা তোয়ালে: বুকের উপরে ভেজা তোয়ালে সেঁক দেওয়া শ্লেষ্মা পাতলা করে বের করে দিতে সাহায্য করে।
প্রচুর তরল পান: প্রচুর পরিমাণে পানি, স্যুপ, বুকের দুধ (শিশুদের জন্য) ইত্যাদি পান করলে শ্লেষ্মা পাতলা হতে সাহায্য করে।
মাথার ভেতর উষ্ণতা: মাথায় টুপি পরিয়ে রাখলে মাথার ভেতর উষ্ণতা বজায় থাকে এবং নাকের বন্ধন কমে।
বিশ্রাম: পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং সর্দি দ্রুত সারাতে সাহায্য করে।
ওষুধ:
ন্যাজাল ড্রপ/স্প্রে: ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ন্যাজাল ড্রপ/স্প্রে ব্যবহার করা যেতে পারে।
গুলো সম্পর্কে অনেকে জানতে চেয়ে থাকেন তো আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা তুলে ধরার চেষ্টা করব আশা করি আপনি এগুলো মাধ্যমে জানতে পারবেন এছাড়া ইন্টারনেটে আরও বিভিন্ন তথ্য পেয়ে যাবেন ।
নাকের সর্দি কমানোর উপায়
ঘরোয়া চিকিৎসা:
গরম পানি: গরম পানিতে ভাপ নেওয়া নাকের বন্ধ ভাব দূর করতে সাহায্য করে।
লবণ জল: লবণ জল দিয়ে নাক পরিষ্কার করলে জীবাণু দূর হতে সাহায্য করে এবং সর্দি কমাতে সাহায্য করে।
আদা: আদা চা বা আদার টুকরা চিবিয়ে খেলে নাকের সর্দি কমাতে সাহায্য করে।
রসুন: রসুনের রস নাকে দিলে নাকের সর্দি কমাতে সাহায্য করে।
পেঁয়াজ: পেঁয়াজের রস নাকে দিলে নাকের সর্দি কমাতে সাহায্য করে।
মধু: মধু গরম পানিতে মিশিয়ে খেলে গলা ব্যথা এবং নাকের সর্দি কমাতে সাহায্য করে।
লেবু: লেবু জল পান করলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং নাকের সর্দি কমাতে সাহায্য করে।
তুলসী: তুলসী পাতা চা করে খেলে নাকের সর্দি কমাতে সাহায্য করে।
ঘুম: পর্যাপ্ত ঘুমালে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং নাকের সর্দি কমাতে সাহায্য করে।
নাকের সর্দি দূর করার উপায়
ঔষধ:
নোজ স্প্রে: নোজ স্প্রে ব্যবহারে নাকের বন্ধ ভাব দূর হয়।
ডেকনজেস্ট্যান্ট: ডেকনজেস্ট্যান্ট ঔষধ নাকের বন্ধ ভাব দূর করতে সাহায্য করে।
অ্যান্টিহিস্টামাইন: অ্যান্টিহিস্টামাইন ঔষধ নাকের সর্দি কমাতে সাহায্য করে।
নাকের সর্দি দূর করার উপায়
অন্যান্য:
বাতাস পরিষ্কার রাখা: ধুলাবালি এবং ধোঁয়া নাকের সর্দি বাড়াতে পারে। তাই বাতাস পরিষ্কার রাখা উচিত।
হাত পরিষ্কার রাখা: হাত পরিষ্কার না রাখলে জীবাণু নাকে প্রবেশ করতে পারে এবং নাকের সর্দি হতে পারে। তাই হাত পরিষ্কার রাখা উচিত।
ধূমপান ত্যাগ করা: ধূমপান নাকের সর্দি বাড়াতে পারে। তাই ধূমপান ত্যাগ করা উচিত।
কখন ডাক্তার দেখাবেন:
যদি নাকের সর্দি দীর্ঘস্থায়ী হয়।
যদি নাকের সর্দির সাথে জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট, মাথাব্যথা, ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দেয়।
নাকের সর্দি দূর করার ঘরোয়া উপায়
সতর্কতা:
নোজ স্প্রে দীর্ঘদিন ব্যবহার করা উচিত নয়।
ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ খাওয়া উচিত নয়।
উল্লেখ্য: উপরে উল্লেখিত তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ জ্ঞানের জন্য। কোন ঔষধ ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।
বাচ্চাদের নাকের সর্দি দূর করার উপায়
স্যালাইন ড্রপ ব্যবহার: নাকের ভেতরে জমে থাকা শ্লেষ্মা পাতলা করে বের করে দিতে স্যালাইন ড্রপ ব্যবহার করা খুবই কার্যকর।
গরম ভাপ: গরম পানিতে বাষ্প নেওয়া বা হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করা নাকের বন্ধন দূর করতে সাহায্য করে।
মাথার উপরে ভেজা তোয়ালে: ঘুমের সময় মাথার উপরে ভেজা তোয়ালে রাখলে নাকের বন্ধন কমে।
বুকের উপরে ভেজা তোয়ালে: বুকের উপরে ভেজা তোয়ালে সেঁক দেওয়া শ্লেষ্মা পাতলা করে বের করে দিতে সাহায্য করে।
প্রচুর তরল পান: প্রচুর পরিমাণে পানি, স্যুপ, বুকের দুধ (শিশুদের জন্য) ইত্যাদি পান করলে শ্লেষ্মা পাতলা হতে সাহায্য করে।
মাথার ভেতর উষ্ণতা: মাথায় টুপি পরিয়ে রাখলে মাথার ভেতর উষ্ণতা বজায় থাকে এবং নাকের বন্ধন কমে।
বিশ্রাম: পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং সর্দি দ্রুত সারাতে সাহায্য করে।
ওষুধ:
ন্যাজাল ড্রপ/স্প্রে: ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ন্যাজাল ড্রপ/স্প্রে ব্যবহার করা যেতে পারে।
Reviews
There are no reviews yet.