নাকের পানি বন্ধ করার ট্যাবলেট । উপায় ও ঔষধ

Description

নাকের পানি বন্ধ করার ট্যাবলেট । উপায় ও ঔষধ গুলো সম্পর্কে অনেকে জানতে চেয়ে থাকেন তো আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা তুলে ধরার চেষ্টা করব আশা করি আপনি এগুলো মাধ্যমে জানতে পারবেন এছাড়া ইন্টারনেটে আরও বিভিন্ন তথ্য পেয়ে যাবেন ।

50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের কন -ডম গুপ্ত –  স্থান মেয়েদের পু -শি  কিনতে – এখনই কিনুন

নাকের পানি বন্ধ করার ট্যাবলেট

বিস্তারিত ব্যাখ্যা এবং উদাহরণ:

অ্যান্টিহিস্টামাইন:

• অ্যালার্জির কারণে নাক বন্ধ হওয়া, চোখ জল, হাঁচি ইত্যাদি লক্ষণগুলি উপশম করতে কার্যকর।
• কিছু উদাহরণ:
  • লোরাটাডিন (Claritin): দিনে একবার ১০ মিলিগ্রাম
  • সেটিরিজিন (Zyrtec): দিনে একবার ১০ মিলিগ্রাম
  • ফেক্সোফেনাডিন (Allegra): দিনে একবার ১৮০ মিলিগ্রাম
  • ডেক্সক্লোরফেনিরামাইন (Polaramine): দিনে দুইবার 2mg

নাকের পানি বন্ধ করার উপায়

ডিঙ্গোনজেস্ট্যান্ট:

• রক্তনালী সংকুচিত করে নাকের ভেতরের ফোলাভাব কমায়।
• কিছু উদাহরণ:
  • সিউডোফেড্রিন (Sudafed): 60mg ট্যাবলেট দিনে 3-4 বার
  • ফেনাইলেফ্রিন (Neo-Synephrine): 0.05% ন্যাসাল স্প্রে দিনে 3-4 বার
  • অক্সিমেটাজোলিন (Afrin): 0.05% ন্যাসাল স্প্রে দিনে 2 বার

ন্যাসাল স্টেরয়েড:

• দীর্ঘস্থায়ী নাক বন্ধ হওয়ার জন্য কার্যকর, বিশেষ করে অ্যালার্জির কারণে।
• কিছু উদাহরণ:
  • ফ্লুনিসোলাইড (Flonase): 50mcg ন্যাসাল স্প্রে দিনে একবার
  • মোমেটাসোন (Nasonex): 50mcg ন্যাসাল স্প্রে দিনে একবার
  • ট্রিয়ামসিনোলোন (Nasacort): 55mcg ন্যাসাল স্প্রে দিনে একবার

নাকের পানি বন্ধ করার ঔষধ

অন্যান্য:

• স্যালাইন ন্যাসাল স্প্রে: নাকের ভেতরের শ্লেষ্মা পাতলা করে, নাক বন্ধ হওয়া থেকে ত্রাণ দেয়।
• ভাসোডিলেটর: রক্তনালী প্রসারিত করে নাকের ভেতরের রক্ত ​​প্রবাহ বৃদ্ধি করে।
• আয়ুর্বেদিক ওষুধ: কিছু আয়ুর্বেদিক ওষুধ নাক বন্ধ হওয়া থেকে ত্রাণ দিতে পারে।

গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:

• নাক বন্ধ হওয়ার কারণ নির্ণয় করে তারপর ওষুধ ব্যবহার করা উচিত।
• দীর্ঘদিন ধরে ন্যাসাল ডিকনজেস্ট্যান্ট ব্যবহার করা উচিত নয়।
• ন্যাসাল স্টেরয়েড ব্যবহারের ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
• গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী মায়েদের নাকের পানি বন্ধ করার ট্যাবলেট ব্যবহারের পূর্বে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

বিঃদ্রঃ:

• এই তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ জ্ঞানের জন্য।
• কোনো ওষুধ ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন।