Description
গ্যাস্ট্রিক আলসারের লক্ষণ ও চিকিৎসা ইতিমধ্যে আমরা তুলে ধরেছি আপনি ঔষধটি কেন সেবন করবেন কেন সেবন করতে হয় সাধারণত মাথাব্যথা যাতে ওর সমস্যা গুলো দূর করার জন্য সেবন করা হয়ে থাকে ।
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের কন -ডম গুপ্ত – স্থান মেয়েদের পু -শি কিনতে – এখনই কিনুন
গ্যাস্ট্রিক আলসারের লক্ষণ ও চিকিৎসা
গ্যাস্ট্রিক আলসার হলো পাকস্থলীর অভ্যন্তরীণ আস্তরণে তৈরি খোঁচ। এটি একটি বেদনাদায়ক অবস্থা যা বিভিন্ন কারণে হতে পারে।
লক্ষণ
- পেটের উপরের অংশে জ্বালাপোড়া
- খাওয়ার পর পেটে ব্যথা
- বমি বমি ভাব
- অম্বল
- ভোঁক কমে যাওয়া
- ওজন কমানো
- পেট ফাঁপা
- রক্ত বমি করা
- কালো মল
কারণ
- হেলিকোব্যাক্টার পাইলোরি (H. pylori) জীবাণু: এটি গ্যাস্ট্রিক আলসারের সবচেয়ে সাধারণ কারণ।
- অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ড্রাগস (NSAIDs): দীর্ঘ সময় ধরে NSAIDs ব্যবহার গ্যাস্ট্রিক আলসারের ঝুঁকি বাড়ায়।
- ধূমপান: ধূমপান পাকস্থলীর আস্তরণকে ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং আলসারের ঝুঁকি বাড়ায়।
- অতিরিক্ত মদ্যপান: অতিরিক্ত মদ্যপান পাকস্থলীর আস্তরণকে জ্বালাতন করতে পারে এবং আলসারের ঝুঁকি বাড়ায়।
- মানসিক চাপ: দীর্ঘস্থায়ী মানসিক চাপ আলসারের ঝুঁকি বাড়ায়।
চিকিৎসা
গ্যাস্ট্রিক আলসারের চিকিৎসা নির্ভর করে এর কারণ এবং তীব্রতার উপর।
চিকিৎসার বিকল্পগুলির মধ্যে রয়েছে:
- ওষুধ: H. pylori জীবাণু নির্মূল করার জন্য অ্যান্টিবায়োটিক, পাকস্থলীর অ্যাসিড কমাতে প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর (PPIs) এবং H2-রিসেপ্টর অ্যান্টাগনিস্ট (H2RAs)।
- জীবনধারা পরিবর্তন: ধূমপান ত্যাগ, মদ্যপান কমানো, স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া এবং মানসিক চাপ কমাতে ব্যবস্থা গ্রহণ।
- অস্ত্রোপচার: যদি অন্যান্য চিকিৎসা ব্যর্থ হয় তবে অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হতে পারে।
প্রতিরোধ
- H. pylori জীবাণুর সংক্রমণ রোধ করা।
- NSAIDs দীর্ঘ সময় ধরে ব্যবহার না করা।
- ধূমপান ত্যাগ করা।
- অতিরিক্ত মদ্যপান পরিহার করা।
- স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া।
- মানসিক চাপ কমাতে ব্যবস্থা গ্রহণ।
গুরুত্বপূর্ণ: উপরে উল্লেখিত তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ জ্ঞানের জন্য। আপনার যদি গ্যাস্ট্রিক আলসারের লক্ষণ থাকে, তাহলে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।
Reviews
There are no reviews yet.