Description
চুলকানি দূর করার ঔষধ চুলকানি দূর করার ঔষধের ধরন নির্ভর করে চুলকানির কারণ এবং তীব্রতার উপর। সাধারণত চুলকানির কারণগুলি হল: আরো পড়ুন: ছেলেদের মেয়েদের কন -ডম গুপ্ত – স্থান মেয়েদের পু -শি কিনতে – এখনই কিনুন
চুলকানি দূর করার ঔষধ
- অ্যালার্জি
- ছত্রাক সংক্রমণ
- ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ
- পোকামাকড় কামড়
- ত্বকের শুষ্কতা
- ত্বকের প্রদাহ
চুলকানির কারণ নির্ণয়ের জন্য একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। ডাক্তার চুলকানির কারণ নির্ণয়ের পর উপযুক্ত চিকিৎসার পরামর্শ দেবেন।
চুলকানি দূর করার জন্য ব্যবহৃত সাধারণ ঔষধের মধ্যে রয়েছে:
- অ্যান্টিহিস্টামিন: অ্যান্টিহিস্টামিনগুলি হিস্টামিনের কার্যকারিতাকে বাধা দিয়ে চুলকানি দূর করতে সাহায্য করে। অ্যালার্জিজনিত চুলকানির জন্য অ্যান্টিহিস্টামিনগুলি সবচেয়ে কার্যকর।
- স্টেরয়েড মলম: স্টেরয়েড মলমগুলি প্রদাহ এবং চুলকানি কমাতে সাহায্য করে। তীব্র চুলকানির জন্য স্টেরয়েড মলম ব্যবহার করা যেতে পারে।
- অ্যান্টিফাঙ্গাল মলম: ছত্রাক সংক্রমণজনিত চুলকানির জন্য অ্যান্টিফাঙ্গাল মলম ব্যবহার করা যেতে পারে।
- অ্যান্টিবায়োটিক: ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণজনিত চুলকানির জন্য অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা যেতে পারে।
- ত্বকের ময়েশ্চারাইজার: ত্বকের শুষ্কতাজনিত চুলকানির জন্য ত্বকের ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা যেতে পারে।
এছাড়াও, ঘরোয়া কিছু উপায়ে চুলকানি দূর করা যেতে পারে। যেমন:
- ঠান্ডা সেঁক: ঠান্ডা সেঁক চুলকানি কমাতে সাহায্য করে। আক্রান্ত স্থানে ঠান্ডা জল দিয়ে সেঁক দিতে হবে।
- অ্যালোভেরা জেল: অ্যালোভেরা জেল প্রদাহ এবং চুলকানি কমাতে সাহায্য করে। আক্রান্ত স্থানে অ্যালোভেরা জেল লাগাতে হবে।
- নিম পাতা: নিম পাতায় অ্যান্টিসেপটিক এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। নিম পাতা বেটে আক্রান্ত স্থানে লাগাতে হবে।
- নারকেল তেল: নারকেল তেল ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। আক্রান্ত স্থানে নারকেল তেল লাগাতে হবে।
চুলকানি দূর করার জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলি মনে রাখা উচিত:
- চুলকাতে থাকলে ক্ষত সৃষ্টি হতে পারে। তাই চুলকাতে না থাকার চেষ্টা করতে হবে।
- আক্রান্ত স্থান পরিষ্কার রাখতে হবে।
- আক্রান্ত স্থানে পোশাক ঢিলেঢালা পরতে হবে।
চুলকানি দূর করার জন্য যদি কোনও ঘরোয়া উপায় বা ওষুধ কাজ না করে, তাহলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
Reviews
There are no reviews yet.