ডিভোর্স পেপার লেখার নিয়ম

ডিভোর্স পেপার লেখার নিয়ম নির্ভর করে আপনি কোন ধরণের ডিভোর্সের জন্য আবেদন করছেন তার উপর। বাংলাদেশে দুই ধরনের ডিভোর্স প্রক্রিয়া রয়েছে:

50% ছাড়ে: মেয়েদের দু-ধ যো’নি ভো,দা বড় ছোট টাইট করার ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন

ডিভোর্স পেপার লেখার নিয়ম

50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

১) পারিবারিক আদালতের মাধ্যমে:

• আবেদনপত্র:
  • আবেদনপত্রে আপনার নাম, ঠিকানা, বিবাহের তারিখ, স্ত্রীর/স্বামীর নাম ও ঠিকানা, ডিভোর্সের কারণ, সন্তানদের তথ্য (যদি থাকে), এবং আপনার দাবি (যেমন: ভরণপোষণ, সন্তানের হেফাজত) উল্লেখ করতে হবে।
  • আবেদনপত্রের সাথে আপনার বিবাহের সনদপত্র, স্ত্রীর/স্বামীর পরিচয়পত্র, সন্তানদের জন্ম সনদপত্র (যদি থাকে), এবং ডিভোর্সের কারণ প্রমাণের কাগজপত্র (যদি থাকে) সংযুক্ত করতে হবে।
• নোটিশ:
  • আদালত আপনার স্ত্রী/স্বামীকে নোটিশ পাঠাবে।
  • নোটিশে ডিভোর্সের কারণ, আপনার দাবি, এবং আদালতে উপস্থিত হওয়ার তারিখ ও সময় উল্লেখ থাকবে।
• সালিশ:
  • আদালত ডিভোর্সের পূর্বে আপনাদের মধ্যে আপস করার জন্য সালিশের ব্যবস্থা করবে।
  • যদি আপস হয়, আদালত আপসনামা অনুযায়ী ডিভোর্সের ডিক্রি দেবে।
  • যদি আপস না হয়, আদালত ডিভোর্সের আবেদনের শুনানি করবে।
• শুনানি:
  • শুনানিতে আপনি এবং আপনার স্ত্রী/স্বামী ডিভোর্সের পক্ষে ও বিপক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করবেন।
  • আদালত উভয় পক্ষের যুক্তি শুনে ডিভোর্সের ডিক্রি দেবে।

২) ইউনিয়ন পরিষদ/পৌরসভা/সিটি কর্পোরেশনের মাধ্যমে:

• আবেদনপত্র:
  • আবেদনপত্রে আপনার নাম, ঠিকানা, বিবাহের তারিখ, স্ত্রীর/স্বামীর নাম ও ঠিকানা, ডিভোর্সের কারণ, সন্তানদের তথ্য (যদি থাকে), এবং আপনার দাবি (যেমন: ভরণপোষণ, সন্তানের হেফাজত) উল্লেখ করতে হবে।
  • আবেদনপত্রের সাথে আপনার বিবাহের সনদপত্র, স্ত্রীর/স্বামীর পরিচয়পত্র, সন্তানদের জন্ম সনদপত্র (যদি থাকে), এবং ডিভোর্সের কারণ প্রমাণের কাগজপত্র (যদি থাকে) সংযুক্ত করতে হবে।
• নোটিশ:
  • ইউনিয়ন পরিষদ/পৌরসভা/সিটি কর্পোরেশন আপনার স্ত্রী/স্বামীকে নোটিশ পাঠাবে।
  • নোটিশে ডিভোর্সের কারণ, আপনার দাবি, এবং ইউনিয়ন পরিষদ/পৌরসভা/সিটি কর্পোরেশনে উপস্থিত হওয়ার তারিখ ও সময় উল্লেখ থাকবে।
• সালিশ:
  • ইউনিয়ন পরিষদ/পৌরসভা/সিটি কর্পোরেশন ডিভ

ডিভোর্স পেপার

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

• বিবাহের সনদপত্র
• জাতীয় পরিচয়পত্র
• ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
• আবেদনপত্র
• নোটিশ
• সাক্ষীর নাম ও ঠিকানা

আবেদনপত্র:

• আবেদনপত্রে ডিভোর্সের কারণ স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে।
• আবেদনপত্রটি সত্যি এবং সঠিক বলে শপথ করে স্বাক্ষর করতে হবে।
• আবেদনপত্রের সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রগুলো সংযুক্ত করতে হবে।

নোটিশ:

• নোটিশে ডিভোর্সের আবেদনের কথা উল্লেখ করতে হবে।
• নোটিশে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে যে, ডিভোর্সের আবেদনের বিরুদ্ধে আপত্তি থাকলে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আদালতে জানাতে হবে।
• নোটিশের একটি কপি সঙ্গীর কাছে পাঠাতে হবে।

আইনি প্রক্রিয়া:

• আবেদনপত্র ও নোটিশ আদালতে জমা দেওয়ার পর আদালত শুনানি নির্ধারণ করবে।
• শুনানিতে উভয় পক্ষের যুক্তি শুনে আদালত ডিভোর্সের আবেদন মঞ্জুর করবে কিনা তা নির্ধারণ করবে।

ধরন:

• তলাক: মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের জন্য ডিভোর্সের প্রক্রিয়া।
• তালাকনামা: মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের জন্য লিখিত ডিভোর্স।
• বিবাহ বিচ্ছেদ: হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের জন্য ডিভোর্স।
• ডিভোর্স ডিক্রি: আদালতের মাধ্যমে ডিভোর্স।

আইন:

• মুসলিম বিবাহ ও তালাক (রেজিস্ট্রেশন) আইন, ১৯৭৪
• বাংলাদেশ পারিবারিক আইন, ১৯৬১

ডিভোর্সের সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে একজন আইনজীবীর সাথে পরামর্শ করা উচিত।

ডিভোর্সের বিকল্প:

• পরামর্শ: বিবাহের সমস্যা সমাধানের জন্য একজন বিবাহ পরামর্শদাতার সাহায্য নেওয়া যেতে পারে।
• মাঝারি: একজন নিরপেক্ষ ব্যক্তি বিবাহের সমস্যা সমাধানে সহায়তা করতে পারেন।

ডিভোর্স একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত। তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সব দিক ভেবে দেখা উচিত।

ডিভোর্স সম্পর্কে আরও তথ্যের জন্য নিম্নলিখিত ওয়েবসাইটগুলো দেখতে পারেন:

• বাংলাদেশ জাতীয় আইন পোর্টাল: [ভুল URL সরানো হয়েছে]
• বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ: [ভুল URL সরানো হয়েছে]
• আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক): https://www.askbd.org/

**ডিভোর্স নিয়ে আপনার যদি কোন প্রশ্ন থাকে, নিচে কমেন্টে জিজ্ঞাসা করতে