Description
ইসরাইল ফিলিস্তিন যুদ্ধের কারণ ইসরায়েল এবং ফিলিস্তিনের মধ্যে সংঘাতের ইতিহাস বহু পুরোনো। বছরের পর বছর ধরে দুপক্ষের মধ্যে লড়াই চলছেই। কিন্তু এখনও পর্যন্ত এর কোনো সমাধান হয়নি।
গাজার চলমান সংঘাত বাকি সব যুদ্ধের মতো হলে এতদিনে হয়তো সেখানে অনেক কিছুর ক্ষেত্রে আলাদা চিত্র দেখা যেত।
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
ইসরাইল ফিলিস্তিন যুদ্ধের কারণ
50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন
সম্প্রতি সেখানে যুদ্ধবিরতি হয়েছে। কিন্তু অন্য কোথাও এমন সংঘাত হলে হয়তো বহুদিন আগেই এই যুদ্ধবিরতি শুরু হতো।
মৃতদের কবর দেওয়া হয়ে যেত এবং ইসরায়েলকে হয়তো জাতিসংঘের সঙ্গে তর্কে জড়াতে হতো যে গাজার পুননির্মাণে ঠিক কী পরিমাণ জিনিসের প্রয়োজন হবে।
কিন্তু এই যুদ্ধটা সেগুলোর মতো নয়। কারণ এখানে যে ব্যাপক হত্যাযজ্ঞ চলছে শুধু সেটাই একমাত্র কারণ নয়।
নতুন করে এখানে সংঘাত শুরু হয় গত ৭ অক্টোবর। সেদিন ইসরায়েলে আকস্মিক হামলা চালায় ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস।
এরপরেই গাজায় পাল্টা আক্রমণ শুরু করে ইসরায়েল যাকে প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু অভিহিত করেছেন ‘ভয়ংকর প্রতিশোধ’ হিসেবে।
সেখানে বেশিরভাগ ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করা হয়েছে।
এই যুদ্ধটা অন্যগুলো থেকে ভিন্ন কারণ এটা এমন সময় হচ্ছে যখন মধ্যপ্রাচ্যকে ভাগ করা ফল্ট লাইনে চিড় ধরেছে।
গত দুই দশক ধরে এখানকার ভূ-রাজনীতির যে উত্তেজনাকর চিত্র, তার একদিকে ইরান এবং তার বন্ধু ও মিত্ররা আর অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্র এবং তার বন্ধু ও মিত্ররা।
ইরানের এই নেটওয়ার্কের মূলে যেটা কখনো পরিচিত ‘প্রতিরোধের জোট’ হিসেবে, সেই দলে রয়েছে .
লেবাননের হিজবুল্লাহ, সিরিয়ার আসাদ সরকার, ইয়েমেনের হুথি এবং ইরাকের সশস্ত্র বাহিনী যাদের অস্ত্র ও প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে ইরান।
ইসরাইল ফিলিস্তিন যুদ্ধ
ইরানিরা গাজায় হামাস এবং ইসলামিক জিহাদকেও সমর্থন দিয়ে আসছে।
একই সঙ্গে ইরান এখন চীন এবং রাশিয়ারও ঘনিষ্ঠ হয়ে উঠছে।
ইউক্রেনে রাশিয়া যে যুদ্ধ পরিচালনা করছে ইরান সেটার একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আর চীন ইরানের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ তেল কিনে থাকে।
বিজ্ঞাপন
গাজায় যুদ্ধ যত দীর্ঘ হবে এবং ইসরায়েল যত বেশি ফিলিস্তিনি বেসামরিক লোক হত্যা করবে ও হাজার হাজার বাড়িঘর ধ্বংস করবে,
ততই এই দুই মিত্র গোষ্ঠীর কোনো কোনো সদস্যের মধ্যে সংঘাতের ঝুঁকি তৈরি হবে।
ইসরায়েল আর লেবাননের সীমান্তে ধীরে ধীরে উত্তেজনা দানা বাঁধছে।
ইসরায়েল বা হিজবুল্লাহ কোনো পক্ষই অবশ্য সরাসরি যুদ্ধ চায় না।
কিন্তু যেহেতু দুপক্ষ থেকেই উত্তজনা ক্রমে বেড়ে চলেছে, তাই সেটা কোনো এক সময় অনিয়ন্ত্রিত হয়ে পড়ার ঝুঁকিটাও তৈরি হচ্ছে।
ইয়েমেনের হুথি বিদ্রোহীরা ইসরায়েলের দিকে মিসাইল ও ড্রোন হামলা করছে।
সে সবগুলোই অবশ্য প্রতিহত করেছে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এবং রেড সিতে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের নৌবহর।
ইসরাইল ফিলিস্তিন
অপরদিকে ইরাকে ইরান সমর্থিত সশস্ত্র বাহিনী মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা করেছে।
যুক্তরাষ্ট্র সিরিয়ায় তাদের কিছু অবস্থান থেকে সরে এসেছে।
যদিও সবপক্ষই উত্তেজনা যাতে খুব বেশি না ছড়ায় সেই চেষ্টা করছে, কিন্তু সামরিক শক্তি প্রয়োগের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা সবসময়ই কঠিন।
যুক্তরাষ্ট্রের দিকে আছে ইসরায়েল, উপসাগরীয় তেল সমৃদ্ধ রাষ্ট্রগুলো, জর্ডান ও মিশর।
যুক্তরাষ্ট্র শুরু থেকেই ইসরায়েলকে জোরালো সমর্থন দিয়ে আসছে, যদিও এটা পরিষ্কার যে ইসরায়েল যে ব্যাপক পরিমাণে ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিক হত্যা করছে সেটা নিয়ে অস্বস্তি আছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনেরও।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন প্রকাশ্যেই বলেছেন যে, অনেক বেশি ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিক নিহত হচ্ছে।
উত্তর গাজা থেকে হাজার হাজার ফিলিস্তিনির পালিয়ে প্রধান সড়ক দিয়ে হেঁটে দক্ষিণে যাওয়ার যে দৃশ্য সেটা অনেককেই ১৯৪৮ সালে আরবদের বিপক্ষে ইসরায়েলের স্বাধীনতা যুদ্ধে জয়ের কথা মনে করিয়ে দিচ্ছেযে সাত লাখেরও বেশি মানুষ ইসরায়েলি বাহিনীর অস্ত্রের মুখে তাদের বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়ে গিয়েছে সেটাকে ফি
আরও পড়ুন: যুদ্ধবিরতির পর প্রথম ত্রাণ পৌঁছেছে গাজায়
ইসরায়েলের ভেতরে অনেকেই গত ৭ অক্টোবরের হামলার জন্য নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা ব্যর্থতায় নেতানিয়াহুকে দায়ী করে তার পদত্যাগ চান। ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের বয়স ৮০ পেরিয়ে গেছে, ভোটারদের কাছেও তার সমর্থন এখন কম। যদিও ২০০৫ সাল থেকেই তিনি ব্যালট বাক্স ছাড়াই ক্ষমতায় রয়েছেন।
Reviews
There are no reviews yet.