Description
কনডম ব্যবহার কি জায়েজ এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য, প্রথমে আমাদের কনডম ব্যবহারের উদ্দেশ্যগুলি বুঝতে হবে। কনডম ব্যবহারের দুটি প্রধান উদ্দেশ্য রয়েছে: আরো পড়ুন: ছেলেদের পে-নি লম্বা করার ঔষধ ৭৫০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই ঔষধ কিনুন
কনডম ব্যবহার কি জায়েজ
- গর্ভনিরোধ: কনডম ব্যবহার করে যৌন মিলনের সময় শুক্রাণু এবং ডিম্বাণুকে একত্রিত করা থেকে বিরত রাখা যায়। এটি গর্ভধারণ রোধ করতে সাহায্য করে।
- যৌনবাহিত রোগ প্রতিরোধ: কনডম ব্যবহার করে যৌনবাহিত রোগ (STDs) এর সংক্রমণ থেকে রক্ষা করা যায়। STDs এর মধ্যে রয়েছে এইচআইভি, সিফিলিস, গনোরিয়া, এবং ক্ল্যামিডিয়া।
কনডম ব্যবহারের এই উদ্দেশ্যগুলির ভিত্তিতে, আমরা বলতে পারি যে কনডম ব্যবহার শরিয়াহ অনুসারে জায়েজ। কারণ, শরিয়াহ গর্ভধারণ এবং যৌনবাহিত রোগের বিস্তার রোধকে উৎসাহিত করে।
তবে, কিছু ইসলামি পণ্ডিত মনে করেন যে কনডম ব্যবহার নিষিদ্ধ, কারণ এটি যৌন মিলনের স্বাভাবিক প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করে। তারা যুক্তি দেন যে কনডম ব্যবহার করলে যৌন মিলন আনন্দদায়ক হয় না, এবং এটি আল্লাহর সৃষ্টির বিরুদ্ধে একটি অপরাধ।
এই যুক্তির বিপরীতে, অন্যান্য ইসলামি পণ্ডিত মনে করেন যে কনডম ব্যবহার জায়েজ, কারণ এটি একটি প্রয়োজনীয় প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা। তারা যুক্তি দেন যে কনডম ব্যবহার করে যৌনবাহিত রোগের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করা সম্ভব, যা মৃত্যুর কারণ হতে পারে।
অবশেষে, কনডম ব্যবহারের বৈধতা সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেওয়া ব্যক্তির উপর নির্ভর করে। তবে, শরিয়াহের সাধারণ নীতি অনুসারে, কনডম ব্যবহার জায়েজ বলে মনে করা হয়।
বাংলাদেশে, কনডম ব্যবহারের উপর কোনো আইনি বা ধর্মীয় নিষেধাজ্ঞা নেই। তাই, বাংলাদেশে কনডম ব্যবহার করা সম্পূর্ণ বৈধ।
Reviews
There are no reviews yet.