Description
চুলকানি দূর করার ক্রিম চুলকানি একটি সাধারণ সমস্যা যা যেকোনো বয়সের মানুষের হতে পারে। চুলকানি হতে পারে বিভিন্ন কারণে। যেমন: আরো পড়ুন: ছেলেদের মেয়েদের কন -ডম গুপ্ত – স্থান মেয়েদের পু -শি কিনতে – এখনই কিনুন
চুলকানি দূর করার ক্রিম
- ছত্রাক সংক্রমণ
- এলার্জি
- ত্বকের শুষ্কতা
- ত্বকের ক্ষত
- নির্দিষ্ট ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
- নির্দিষ্ট রোগের লক্ষণ
চুলকানি দূর করার জন্য বিভিন্ন ধরনের ক্রিম বাজারে পাওয়া যায়। এই ক্রিমগুলোর কার্যকারিতা চুলকানির কারণ এবং তীব্রতার উপর নির্ভর করে।
ছত্রাক সংক্রমণজনিত চুলকানি
ছত্রাক সংক্রমণজনিত চুলকানি সাধারণত পায়ে, ঘাড়ে, স্তনে, ত্বকের ভাঁজগুলোতে এবং যৌনাঙ্গে দেখা যায়। এই ধরনের চুলকানি দূর করার জন্য সাধারণত অ্যান্টিফাঙ্গাল ক্রিম ব্যবহার করা হয়। অ্যান্টিফাঙ্গাল ক্রিমগুলো ছত্রাককে মেরে ফেলে এবং চুলকানি দূর করতে সাহায্য করে।
এলার্জিজনিত চুলকানি
এলার্জিজনিত চুলকানি সাধারণত পোকামাকড়ের কামড়, খাবার, ওষুধ, বা পরিবেশগত কারণে হতে পারে। এই ধরনের চুলকানি দূর করার জন্য সাধারণত অ্যান্টিহিস্টামিন ক্রিম ব্যবহার করা হয়। অ্যান্টিহিস্টামিন ক্রিমগুলো হিস্টামিনকে বাধা দিয়ে চুলকানি দূর করতে সাহায্য করে।
অন্যান্য কারণজনিত চুলকানি
অন্যান্য কারণের কারণে যেমন ত্বকের শুষ্কতা, ত্বকের ক্ষত, নির্দিষ্ট ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ইত্যাদির কারণে চুলকানি হলে সাধারণত ময়েশ্চারাইজার ক্রিম বা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ক্রিম ব্যবহার করা হয়। ময়েশ্চারাইজার ক্রিম ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ক্রিম প্রদাহ কমিয়ে চুলকানি দূর করতে সাহায্য করে।
চুলকানি দূর করার ক্রিম ব্যবহারের নিয়ম
চুলকানি দূর করার ক্রিম ব্যবহারের ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত নিয়মগুলো মেনে চলুন:
- দিনে দুবার অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ক্রিমটি আক্রান্ত স্থানে লাগান।
- ক্রিম লাগানোর আগে হাত ভালো করে ধুয়ে নিন।
- ক্রিমটি আক্রান্ত স্থানে পাতলা করে লাগান এবং ভালো করে ঘষে নিন।
- ক্রিম লাগানোর পরে আক্রান্ত স্থানে আবরণ না দিয়ে শুকিয়ে নিন।
চুলকানি দূর করার জন্য কিছু ঘরোয়া উপায়
চুলকানি দূর করার জন্য কিছু ঘরোয়া উপায়ও রয়েছে। যেমন:
- অ্যালোভেরা জেল: অ্যালোভেরা জেল ত্বককে শীতল ও প্রশমিত করে চুলকানি দূর করতে সাহায্য করে। আক্রান্ত স্থানে অ্যালোভেরা জেল লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিন।
- ক্যালামাইন লোশন: ক্যালামাইন লোশন ত্বকের জ্বালাপোড়া ও চুলকানি দূর করতে সাহায্য করে। আক্রান্ত স্থানে ক্যালামাইন লোশন লাগান।
- ঠান্ডা সেঁক: ঠান্ডা সেঁক ত্বকের প্রদাহ কমিয়ে চুলকানি দূর করতে সাহায্য করে। আক্রান্ত স্থানে ঠান্ডা জল দিয়ে সেঁক দিন।
চুলকানি দূর করার জন্য করণীয়
- আক্রান্ত স্থান ঘষাঘষি করবেন না। এতে চুলকানি আরও বেড়ে যেতে পারে।
- আক্রান্ত স্থান পরিষ্কার রাখুন।
- ত্বককে আর্দ্র রাখুন।
- অ্যালার্জিজনিত কারণ থাকলে এগুলো এড়িয়ে চলুন।
আরও বিস্তারিত ব্যাখ্যা
- ছত্রাক সংক্রমণজনিত চুলকানি
ছত্রাক সংক্রমণজনিত চুলকানি দূর করার জন্য ব্যবহৃত অ্যান্টিফাঙ্গাল ক্রিমগুলো সাধারণত নিম্নলিখিত উপাদানগুলোর সমন্বয়ে তৈরি হয়:
* মিকোনাজোল
Reviews
There are no reviews yet.