সাজেক ভ্যালি কোন জেলায় অবস্থিত

সাজেক ভ্যালি কোন জেলায় অবস্থিত

সাজেক ভ্যালি কোন জেলায় অবস্থিত সাজেক ভ্যালি বাংলাদেশের রাঙামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার অন্তর্গত একটি জনপ্রিয় পর্যটন স্থল। এটি রাঙামাটি জেলার সর্বউত্তরে মিজোরাম সীমান্তে অবস্থিত।

সাজেক ভ্যালি কোন জেলায় অবস্থিত

সাজেক ভ্যালি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ২,৮০০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত। এটি একটি সুউচ্চ পাহাড়ি ভ্যালি যার চারপাশে ঘন সবুজ বন, পাহাড় এবং মেঘের রাজ্য। সাজেক ভ্যালির মনোরম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও জীববৈচিত্র্য একে বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্যে পরিণত করেছে।

সাজেক ভ্যালি কোথায় অবস্থিত

সাজেক ভ্যালি কোথায় অবস্থিত

সাজেক ভ্যালি কোথায় অবস্থিত সাজেক ভ্যালি বাংলাদেশের রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার অন্তর্গত সাজেক ইউনিয়নের একটি জনপ্রিয় পর্যটন স্থল। এটি রাঙ্গামাটি জেলার সর্বউত্তরে মিজোরাম সীমান্তে অবস্থিত। সাজেক বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইউনিয়ন, যার আয়তন ৭০২ বর্গমাইল।

সাজেক ভ্যালি কোথায় অবস্থিত

সাজেক ভ্যালি এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত। এখানে সবুজ পাহাড়, নীল আকাশ, মেঘের রাজ্য এবং বন্যপ্রাণীদের দেখা মেলে। সাজেকে বেশ কয়েকটি পর্যটন স্পট রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে:

  • সাজেক ঝুলন্ত ব্রিজ
  • সাজেক চা বাগান
  • সাজেক ভিউ পয়েন্ট
  • সাজেক রিসোর্ট

সাজেক ভ্যালি ভ্রমণের জন্য সবচেয়ে ভালো সময় হলো শীতকাল (নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি)। এই সময়ে আবহাওয়া মনোরম থাকে এবং মেঘের রাজ্য দেখার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

৬৯ মানে কি বাংলা

৬৯ মানে কি বাংলা

৬৯ মানে কি বাংলা বাংলা ভাষায় “৬৯” শব্দটি মূলত একটি যৌনাসনকে বোঝায়। এই আসনে দুজন যৌনসঙ্গী একে অপরের বিপরীতে (অর্থাৎ পরস্পরের মুখ অপরের যৌনাঙ্গের দিকে থাকে যা অনেকটা ইংরেজি 69 এর মত) শরীরকে স্থাপন করে।

৬৯ মানে কি বাংলা

এর ফলে উভয় সঙ্গীই একই সাথে একে অপরের যৌনাঙ্গকে মৌখিকভাবে উদ্দীপিত করতে পারে। এই আসন অনেকেই পছন্দ করে থাকে কারণ এখানে দুজনেই সমসাময়িকভাবে তৃপ্তি লাভ করে। তবে মূলত সমকামীদের মধ্যে এর প্রচার বেশি লক্ষ করা যায়।

“৬৯” শব্দটি ফরাসি ভাষা থেকে এসেছে। ফরাসি ভাষায় এটি “soixante-neuf” নামে পরিচিত। এর অর্থ “ষাট-নয়”। এই শব্দটি যৌনাসনের নামকরণের জন্য ব্যবহার করা হয় কারণ এই আসনে অংশগ্রহণকারীদের শরীরের অবস্থানটি অনেকটা ইংরেজি 69 নম্বরের মত দেখায়।

বাংলা ভাষায় “৬৯” শব্দটিকে কখনো কখনো একটি অশ্লীল শব্দ হিসেবেও বিবেচনা করা হয়। তবে আধুনিক যুগে এই শব্দটি আরও সাধারণভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।

নিঃসৃত মানে কি

নিঃসৃত মানে কি

নিঃসৃত মানে কি নিঃসৃত শব্দের অর্থ হল নির্গত, বহির্গত। কোন কিছুর অভ্যন্তর থেকে বাইরে বেরিয়ে আসাকে নিঃসৃত বলা হয়। উদাহরণস্বরূপ, গাছ থেকে রস নিঃসৃত হয়, ফুল থেকে মধু নিঃসৃত হয়, প্রাণীর দেহ থেকে ঘাম নিঃসৃত হয়, এবং মানুষের দেহ থেকে রক্ত নিঃসৃত হয়।

নিঃসৃত মানে কি

নিঃসৃত শব্দের সমার্থক শব্দগুলি হল: নির্গত, বহির্গত, বেরিয়ে আসা, প্রবাহিত হওয়া, উৎপন্ন হওয়া, নির্গত করা, বের করে দেওয়া, বহির্মুখী, প্রস্থান করা।

নিঃসৃত শব্দটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। যেমন:

  • রসায়ন: কোনো পদার্থের কোনো অংশ অন্য অংশ থেকে আলাদা হয়ে বেরিয়ে আসাকে নিঃসরণ বলা হয়। যেমন, লবণ জল থেকে নিঃসৃত হয়।
  • জীববিজ্ঞান: প্রাণীর দেহ থেকে কোনো পদার্থ বেরিয়ে আসাকে নিঃসরণ বলা হয়। যেমন, ঘাম, প্রস্রাব, মল, রক্ত ইত্যাদি।
  • ভূতত্ত্ব: পাথরের ভেতর থেকে কোনো খনিজ পদার্থ বেরিয়ে আসাকে নিঃসরণ বলা হয়। যেমন, তেল, গ্যাস, খনিজ লবণ ইত্যাদি।
  • পরিবেশ বিজ্ঞান: বাতাস, জল, মাটি ইত্যাদি থেকে কোনো দূষক পদার্থ বেরিয়ে আসাকে নিঃসরণ বলা হয়।

উদাহরণ:

  • গাছ থেকে রস নিঃসৃত হয়।
  • ফুল থেকে মধু নিঃসৃত হয়।
  • প্রাণীর দেহ থেকে ঘাম নিঃসৃত হয়।
  • মানুষের দেহ থেকে রক্ত নিঃসৃত হয়।
  • লবণ জল থেকে নিঃসৃত হয়।
  • ঘাম, প্রস্রাব, মল, রক্ত ইত্যাদি প্রাণীর দেহ থেকে নিঃসৃত হয়।
  • তেল, গ্যাস, খনিজ লবণ ইত্যাদি পাথরের ভেতর থেকে নিঃসৃত হয়।
  • বাতাস, জল, মাটি ইত্যাদি থেকে কোনো দূষক পদার্থ নিঃসৃত হয়।