Sale!

আমি আমার স্ত্রীকে ডিভোর্স দিতে চাই (Copy)

Original price was: 3,600.00৳ .Current price is: 1,950.00৳ .

ফোন করুন: 01751358526

> প্রত্যেকটি  চেক করা এবং কোয়ালিটি সম্পন্ন ।
>>  আমরা সবচেয়ে কম দামে দিতে পারি
>> সারাদেশে হোম ডেলিভারির মাধ্যমে পৌঁছে দেয়া হয়ে থাকে ।

>> ক্যাশ অন ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে ৬০ ঢাকার বাইরে ১০০ টাকা ! (পরিবর্তনীয়)

826 in stock

Description

আমি আমার স্ত্রীকে ডিভোর্স দিতে চাই ডিভোর্স একটি জটিল আইনি প্রক্রিয়া, যা ব্যক্তিগত জীবনে গভীর প্রভাব ফেলে।

50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আমি আমার স্ত্রীকে ডিভোর্স দিতে চাই

50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে  ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন:

 বাংলাদেশে ডিভোর্সের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধর্মের মানুষের জন্য বিভিন্ন আইন প্রযোজ্য।

  • তালাক: মুসলিম পুরুষের জন্য তালাক প্রদানের সরাসরি অধিকার রয়েছে।
  • তবে তালাক প্রদানের আগে ইসলামি শরীয়াহ অনুযায়ী নির্দিষ্ট পদ্ধতি অনুসরণ করতে হয়।
  • খুলা: স্ত্রী যদি স্বামীর সাথে আর থাকতে না চায়, তাহলে তিনি খুলার জন্য আদালতে মামলা করতে পারেন।
  • খুলার জন্য বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে, যেমন স্বামীর নির্যাতন, ভরণপোষণ না দেওয়া ইত্যাদি।
  • ইদ্দত: তালাক প্রদানের পর স্ত্রীকে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ইদ্দত পালন করতে হয়।
  • এই সময়ের মধ্যে তিনি পুনরায় বিবাহ করতে পারবেন না।
  • হিন্দু বিবাহ বিচ্ছেদ: হিন্দু বিবাহ বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে হিন্দু ম্যারেজ অ্যাক্ট, ১৯৫৫ অনুসরণ করা হয়। এই আইনে বিবাহ বিচ্ছেদের জন্য বিভিন্ন কারণ উল্লেখ করা আছে, যেমন ব্যভিচার, ক্রুর আচরণ ইত্যাদি।
  • খ্রিস্টান বিবাহ বিচ্ছেদ: খ্রিস্টান বিবাহ বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে খ্রিস্টান ম্যারেজ অ্যাক্ট, ১৮৭২ অনুসরণ করা হয়। এই আইনে বিবাহ বিচ্ছেদের জন্য বিভিন্ন কারণ উল্লেখ করা আছে, যেমন ব্যভিচার, মানসিক রোগ ইত্যাদি।
  • মামলা দায়ের: ডিভোর্সের জন্য পারিবারিক আদালতে মামলা দায়ের করতে হয়।
  • সাক্ষী: মামলার সময় উভয় পক্ষকেই নিজেদের দাবির সপক্ষে সাক্ষী উপস্থিত করতে হয়।
  • আদালতের রায়: আদালত উভয় পক্ষের যুক্তি শুনে বিবাহ বিচ্ছেদের রায় দেয়।
  • সন্তানের হেফাজত: যদি দম্পতির সন্তান থাকে, তাহলে আদালত সন্তানের হেফাজত কার কাছে থাকবে তা নির্ধারণ করে।
  • সম্পত্তির ভাগাভাগি: আদালত দম্পতির সম্পত্তি কীভাবে ভাগ হবে তা নির্ধারণ করে।
  • ভরণপোষণ: স্ত্রী যদি ভরণপোষণের জন্য আবেদন করে, তাহলে আদালত স্বামীকে স্ত্রীকে ভরণপোষণ দিতে নির্দেশ দিতে পারে।
  • সন্তানের কল্যাণ: সন্তানের স্বার্থকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়।
  • উভয় পক্ষের অধিকার: উভয় পক্ষের অধিকারকে সমানভাবে বিবেচনা করা হয়।
  • সম্পত্তির মূল্যায়ন: সম্পত্তির বাজার মূল্য নির্ধারণ করে সম্পত্তি ভাগ করা হয়।

ডিভোর্স একটি জটিল প্রক্রিয়া এবং এটি ব্যক্তিগত জীবনে গভীর প্রভাব ফেলতে পারে। তাই ডিভোর্সের সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে ভালো করে ভেবে চিন্তা করা উচিত।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “আমি আমার স্ত্রীকে ডিভোর্স দিতে চাই (Copy)”

Your email address will not be published. Required fields are marked *