Description
অন্ডকোষ ব্যাথার কারন কি
অন্ডকোষ ব্যাথার কারন কি , অন্ডকোষ ব্যাথার কারন কি অন্ডকোষের ব্যথার সম্ভাব্য কারণ এবং কখন একজন ডাক্তারের সাথে দেখা করতে হবে সে সম্পর্কে জানতে পড়তে থাকুন।50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
অন্ডকোষ ব্যাথার কারন কি
50% ছাড়ে: আপনার প্রয়োজনীয় সকল পণ্য ন্যায্য মূল্যে কিনতে ভিজিট করুন – এক্ষুনি কিনুন
১.এপিডিডাইমাইটিস
এপিডিডাইমাইটিস হল এপিডিডাইমিসের একটি সংক্রমণ, এটি এমন একটি অঙ্গ যেখানে শুক্রাণু শরীর থেকে বেরিয়ে যাওয়ার আগে পরিপক্ক হয়।
এপিডিডাইমাইটিসের লক্ষণগুলির মধ্য রয়েছে:
✓ব্যথা যা ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়
✓অণ্ডকোষ স্পর্শে গরম অনুভব করা
✓ফোলা
✓যৌনবাহিত সংক্রমণ , যেমন ক্ল্যামাইডিয়া এবং গনোরিয়া এপিডিডাইমাইটিস করতে পারে। মূত্রনালীর সংক্রমণেও এপিডিডাইমাইটিস হতে পারে।
২.হার্নিয়াস
পেটের পেশীগুলির একটি দুর্বল অংশে টিস্যু ধাক্কা দিলে হার্নিয়া হয়। ইনগুইনাল হার্নিয়া হল এক ধরনের হার্নিয়া যা অণ্ডকোষে ধাক্কা দিতে পারে, যার ফলে অণ্ডকোষে ব্যথা এবং ফুলে যায়।
ডাক্তাররা ইনগুইনাল হার্নিয়া কমাতে বা এটিকে আবার সঠিক জায়গায় ঠেলে দিতে সক্ষম হতে পারে। যাইহোক, একটি হার্নিয়া প্রায় সবসময় সার্জারির প্রয়োজন হবে ( হার্নিয়া মেরামত )।
৩.কিডনিতে পাথর
কিডনিতে পাথরের কারণে ব্যথা হতে পারে যা অণ্ডকোষে ছড়িয়ে পড়ে। চিকিত্সকরা একে রেফার করা ব্যথা বলে, যা সমস্যা সৃষ্টিকারী অঞ্চলের বাইরে ঘটে।
কিডনিতে পাথরের সাথে যুক্ত লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:
✓প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাওয়া
✓প্রস্রাব করার সময় জ্বলা
✓বমি বমি ভাব
✓লিঙ্গের শীর্ষে ব্যথা
আরো জানতে চাইলে নিচের লিংকে ঘুরে আসতে পারেন
পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী পুরুষটিও অণ্ডকোষের ব্যথায় কাবু হয়ে পড়নে। সংক্রমণ থেকেই অণ্ডকোষে প্রদাহ ও ব্যথা হয়। নানা কারণে এই সংক্রমণ হতে পারে।
এই সংক্রমণ হতে পারে এসটিআই বা যৌনতাবাহিত ভাইরাস সংক্রমণের ফলে।
১. ক্র্যানবেরি জুস
50% ছাড়ে: আপনার প্রয়োজনীয় সকল পণ্য ন্যায্য মূল্যে কিনতে ভিজিট করুন – এক্ষুনি কিনুন
অণ্ডকোষে ইনফেকশনের কারণ যদি হয় ইউটিআই তাহলে ক্র্যানবেরি জুস খেতে হবে। প্রতিদিন ১ গ্লাস করে চারদিন খেলেই ব্যথা কমে আসবে।
হলুদ
পান পাতায় মধু মাখিয়ে নিন। এরপর অণ্ডকোষের যেখানে ব্যথা হচ্ছে সেখানে পান পাতাটি লাগিয়ে রাখুন। যেন ত্বকে মধু লাগে।
৯ ফোটা অলিভ অয়েল, ১ ফোটা নাইজেলা তেল এবং ৭ ফোটা মাছের তেল নিন। এরপর সেগুলো একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি থেকে কয়েকফোটা নিয়ে প্রতিরাতে অণ্ডকোষে লাগান।
এভাবে তেলের মিশ্রণটি ৪-৭ দিন ব্যবহার করুন। দেখবেন সংক্রমণ দূর হয়ে যাবে।
৫. রসুন
আধা চা চামচ রসুনের জুস নিয়ে এর সঙ্গে এক টেবিল চামচ তিলের বীজের তেল মেশান। কয়েকটি নিম পাতা পিষে পেস্ট তৈরি করুন। এরপর সামান্য পরিমাণে পেট্রোলিয়াম জেলি নিন।
সবগুলো উপাদান একসঙ্গে মিশিয়ে অণ্ডকোষের যে অংশটুকুতে ব্যথা হচ্ছে সেখানে হালকা ঘষে লাগান। প্রতিদিন ঘুমের আগে এভাবে ২-৩ দিন পেস্টটি ব্যবহার করুন।
৬. কর্পূর
ডিমের সাদা অংশ, মধু, কর্পূর এবং গ্লিসারিন সমপরিমাণে নিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন। এরপর সেই মিশ্রণটি অণ্ডকোষে লেপে দিন।
৭. কলার ফুল
একটি কলার ফুল নিয়ে তা এক বা দুদিনে রোদে শুকিয়ে নিন। শুকানোর পর তা গুড়ো করে পাউডার বানান।
এক লিটারের একটু বেশি ছোট একটি পাত্রে পানি ভরে ওই পাউডার থেকে ১ টেবিল চামচ নিয়ে তাতে মেশান। একদিন ভিজিয়ে রাখার পর পরের দিন সকালে খালি পেটে পানিটুকু পান করুন।
সেদিন আর কিছু খাবেন না। পরের দিন দুধ পান করুন। এবং উপোস করুন। এভাবে করলে অণ্ডকোষের সংক্রমণ সেরে যাবে
Reviews
There are no reviews yet.