১৪ ফেব্রুয়ারি ভালোবাসা দিবস কেন

মূল কারণ:

• সেন্ট ভ্যালেন্টাইন: এই দিনটির নামকরণ হয়েছে সেন্ট ভ্যালেন্টাইন নামক একজন খ্রিস্টান পাদ্রীর নামে। তিনি রোমান সম্রাটের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে যুবক-যুবতীদের বিয়ে পড়াতেন। তার এই কর্মের জন্য তাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। তাঁর আত্মত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েই এই দিনটি ভালোবাসার প্রতীক হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।
• লুপারকালিয়া উৎসব: রোমানদের একটি প্রাচীন উৎসব লুপারকালিয়া ছিল, যেখানে যুবক-যুবতীরা একে অপরের নাম টানতো এবং তারপর এক বছরের জন্য তারা প্রেমিক-প্রেমিকা হিসেবে থাকত। এই উৎসবের কিছু উপাদান ভ্যালেন্টাইন দিবসেও মিশে গেছে।

অন্যান্য কারণ:

• ব্যবসায়িক কারণ: ভ্যালোবাসা দিবসকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন দেশে বড় ধরনের ব্যবসা হয়ে থাকে। ফুল, চকলেট, গিফট ইত্যাদির বিক্রি বেড়ে যায়।
• সামাজিক কারণ: ভালোবাসা একটি সর্বজনীন অনুভূতি। এই দিনটি মানুষকে তাদের প্রিয়জনদের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করার একটি সুযোগ দেয়।

কেন ১৪ ফেব্রুয়ারি?

• সেন্ট ভ্যালেন্টাইনের মৃত্যুদিন: সেন্ট ভ্যালেন্টাইনকে ১৪ ফেব্রুয়ারি মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল বলে এই দিনটিকে ভালোবাসা দিবস হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে।

মনে রাখবেন:

• ভালোবাসা দিবসের ইতিহাস: এই দিনটির ইতিহাস বেশ জটিল এবং বিভিন্ন সংস্কৃতি ও ধর্মের প্রভাব এর মধ্যে লক্ষণীয়।
• ভালোবাসার প্রকাশ: ভালোবাসা প্রকাশের জন্য কোন নির্দিষ্ট দিনের প্রয়োজন নেই। আপনি যে কোন সময় আপনার প্রিয়জনদের প্রতি আপনার ভালোবাসা প্রকাশ করতে পারেন।

সারসংক্ষেপ:

কেন ১৪ ফেব্রুয়ারি?

• সেন্ট ভ্যালেন্টাইনের মৃত্যুদিন: সেন্ট ভ্যালেন্টাইনকে ১৪ ফেব্রুয়ারি মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল বলে এই দিনটিকে ভালোবাসা দিবস হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে।

মনে রাখবেন:

• ভালোবাসা দিবসের ইতিহাস: এই দিনটির ইতিহাস বেশ জটিল এবং বিভিন্ন সংস্কৃতি ও ধর্মের প্রভাব এর মধ্যে লক্ষণীয়।
• ভালোবাসার প্রকাশ: ভালোবাসা প্রকাশের জন্য কোন নির্দিষ্ট দিনের প্রয়োজন নেই। আপনি যে কোন সময় আপনার প্রিয়জনদের প্রতি আপনার ভালোবাসা প্রকাশ করতে পারেন।

১৪ ফেব্রুয়ারি ভালোবাসা দিবস হিসেবে পালিত হওয়ার পেছনে সেন্ট ভ্যালেন্টাইনের জীবনী এবং রোমানদের লুপারকালিয়া উৎসবের মিশ্রণ রয়েছে। ব্যবসায়িক ও সামাজিক কারণও এই দিনটির জনপ্রিয়তায় বড় ভূমিকা রাখে।

আপনি কি আরও কিছু জানতে চান?