Description
বাংলাদেশের গ্রামীণ দোকানীরা সন্ধ্যার পর সুই বিক্রি করেন না কেন কোন বয়সে যৌনসুখ সবচেয়ে বেশি উপভোগ করেন মহিলারা মহিলারা এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেওয়া একটু কঠিন।
কারণ, যৌনসুখ একটা খুব ব্যক্তিগত বিষয় এবং এটা অনেক ফ্যাক্টরের উপর নির্ভর করে।
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
বাংলাদেশের গ্রামীণ দোকানীরা সন্ধ্যার পর সুই বিক্রি করেন না কেন
বাংলাদেশের গ্রামীণ দোকানীরা সন্ধ্যার পর সুই বিক্রি না করার বিষয়ে কোনো নির্দিষ্ট, সর্বজনীনভাবে স্বীকৃত কারণ নেই।
তবে এমন ধারণাটির উৎপত্তি হতে পারে কিছু সামাজিক, সাংস্কৃতিক বা ব্যবহারিক কারণে। এর মধ্যে কয়েকটি হতে পারে:
- কুসংস্কার: বাংলাদেশের অনেক গ্রামীণ এলাকায় বিভিন্ন ধরনের কুসংস্কার প্রচলিত।
- এর মধ্যে রাতের বেলা সুই বিক্রি করা বা কেনা শুভ নয় এই ধরনের একটি বিশ্বাস হতে পারে।
- ধর্মীয় বিশ্বাস: কোনো কোনো ধর্মীয় বিশ্বাসে রাতের বেলা কিছু কাজ করা নিষেধ বা অশুভ বলে মনে করা হয়। এটিও সুই বিক্রি না করার পেছনে একটি কারণ হতে পারে।
- সামাজিক নিয়ম: গ্রামীণ সমাজে অনেক সময় সামাজিক নিয়ম কানুনের কারণে কিছু কাজ নির্দিষ্ট সময়ে করা হয়। সন্ধ্যার পর দোকান বন্ধ করা এই ধরনের একটি নিয়ম হতে পারে।
- ব্যবহারিক কারণ: গ্রামীণ এলাকায় বৈদ্যুতিক সংযোগ সবসময় নিশ্চিত থাকে না। তাই সন্ধ্যার পর দোকানে আলো জ্বালিয়ে কাজ করা কঠিন হতে পারে। আবার, গ্রামীণ এলাকায় সন্ধ্যার পর মানুষ সাধারণত ঘরে থাকে, তাই দোকানে গ্রাহক কম থাকতে পারে।
এই বিষয়ে উল্লেখযোগ্য একটি দিক হলো, এটি একটি সম্পূর্ণ স্থানীয় এবং ব্যক্তিগত বিশ্বাসের উপর নির্ভরশীল।
একজন দোকানী সন্ধ্যার পর সুই বিক্রি করতে পারেন, আরেকজন নাও করতে পারেন।
এই ধারণার পেছনে কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। এটি সম্পূর্ণভাবে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বিশ্বাসের উপর নির্ভরশীল।
আপনি যদি এই বিষয়ে আরও জানতে চান তাহলে আপনি স্থানীয় লোকদের সাথে কথা বলতে পারেন।
তারা হয়তো আপনাকে এই বিষয়ে আরও বিস্তারিত তথ্য দিতে পারবেন।
এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে, সামাজিক বিশ্বাস ও রীতি-নীতি সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত হয়।
আজকের দিনে অনেক গ্রামীণ এলাকায়ও মানুষ এই ধরনের কুসংস্কারকে গুরুত্ব দেয় না।
আপনার মনে যদি আরও কোনো প্রশ্ন থাকে তাহলে দ্বিধা করবেন না, জিজ্ঞাসা করুন।
Reviews
There are no reviews yet.