রাজনৈতিক ক্ষমতা কাকে বলে

• জনগণ: নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ ও প্রতিষ্ঠানকে ক্ষমতা প্রদান করে। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায়, জনগণের ভোটই রাজনৈতিক ক্ষমতার মূল উৎস।
• ঐতিহ্য: কিছু সমাজে, রাজনৈতিক ক্ষমতা ঐতিহ্য বা রক্তের সম্পর্কের উপর ভিত্তি করে উত্তরাধিকারসূত্রে লাভ করা হয়
• উদাহরণস্বরূপ, রাজতন্ত্রে, রাজা/রানী ঐতিহ্যগতভাবে রাষ্ট্রের প্রধান হিসেবে ক্ষমতায় আসেন।
• অর্থ: অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান রাজনৈতিক প্রক্রিয়া ও সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করতে পারে।
• সামরিক শক্তি: সামরিক বাহিনী রাষ্ট্রে উল্লেখযোগ্য ক্ষমতা ধারণ করতে পারে
• এবং রাজনৈতিক পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।
• কেন্দ্রীভূত: কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে বেশিরভাগ ক্ষমতা থাকে। স্থানীয় সরকারের ক্ষমতা সীমিত।
• বিকেন্দ্রীভূত: ক্ষমতা কেন্দ্রীয় সরকার ও স্থানীয় সরকারের মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হয়।
• স্থানীয় সরকারের উল্লেখযোগ্য স্বায়ত্তশাসন থাকে।
• ফেডারেল: ক্ষমতা কেন্দ্রীয় সরকার ও স্বায়ত্তশাসিত রাষ্ট্র বা প্রদেশের মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হয়।
• উভয় স্তরের সরকারের নিজস্ব ক্ষমতা ও দায়িত্ব থাকে।

ক্ষমতার নিয়ন্ত্রণ:

• আইনের শাসন: আইনের শাসন রাজনৈতিক ক্ষমতার অপব্যবহার রোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
• আইন সকলের জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য এবং ক্ষমতায় থাকা ব্যক্তিদের আইনের আওতায় থাকতে হয়।
• শক্তি বিভাজন: রাষ্ট্রের ক্ষমতা আইনসভা, নির্বাহী ও বিচার বিভাগের মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হয়।
• এটি ক্ষমতার অপব্যবহার রোধে সহায়তা করে কারণ কোন একটি শাখা খুব বেশি ক্ষমতা অর্জন করতে পারে না।
• নাগরিক সমাজ: সচেতন ও সক্রিয় নাগরিক সমাজ রাজনৈতিক ব্যবস্থার উপর নজর রাখতে পারে এবং ক্ষমতার অপব্যবহারের বিরুদ্ধে φωνা উঠাতে পারে।

ক্ষমতার জবাবদিহিতা:

• নির্বাচন: নিয়মিত ও নিরপেক্ষ নির্বাচন রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ ও প্রতি