Sale!

পৃথিবীতে কোন ধর্ম সবচাইতে নিরাপদ এবং শান্তির

Original price was: 3,500.00৳ .Current price is: 2,050.00৳ .

ফোন করুন: 01751358526

<blockquote>

> প্রত্যেকটি  চেক করা এবং কোয়ালিটি সম্পন্ন ।
>&gt;  আমরা সবচেয়ে কম দামে দিতে পারি
>> সারাদেশে হোম ডেলিভারির মাধ্যমে পৌঁছে দেয়া হয়ে থাকে ।

</blockquote>

>> ক্যাশ অন ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে ৬০ ঢাকার বাইরে ১০০ টাকা ! (পরিবর্তনীয়)

905 in stock

Description

পৃথিবীতে কোন ধর্ম সবচাইতে নিরাপদ এবং শান্তির আপনার উত্থাপিত প্রশ্নটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং জটিল। ধর্ম, শান্তি এবং নিরাপত্তা এই তিনটি বিষয় একে অপরের সাথে জড়িত হলেও, সহজ সরল কোনো উত্তর দেওয়া কঠিন।

50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

পৃথিবীতে কোন ধর্ম সবচাইতে নিরাপদ এবং শান্তির

50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে  ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনু?

ধর্মের ভূমিকা:

  • শান্তির উৎস: সকল ধর্মের মূল ভাবনা হল শান্তি, সহিষ্ণুতা এবং মানবতাবাদ। কোরআন, বাইবেল, বেদ, গীতা,
  • ধম্মপদ—প্রত্যেক ধর্মগ্রন্থেই মানুষকে ভালোবাসা, সহযোগিতা এবং শান্তির পথে চলার আহ্বান জানানো হয়েছে।
  • দ্বন্দ্বের কারণ: কিন্তু ইতিহাস বলছে, ধর্মের নামে অনেক যুদ্ধ, হিংসা এবং অশান্তিও হয়েছে।
  • এর পেছনে মূল কারণ হল ধর্মের ব্যাখ্যার ভিন্নতা, ক্ষমতার লোভ, সামাজিক অসাম্য এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্য।

ধর্মীয় দ্বন্দ্বের কারণ:

  • ব্যাখ্যার ভিন্নতা: একই ধর্মের বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে ধর্মগ্রন্থের ব্যাখ্যার ভিন্নতা থাকতে পারে, যা দ্বন্দ্বের জন্ম দেয়।
  • ক্ষমতার লোভ: ধর্মকে ক্ষমতার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
  • ধর্মীয় নেতারা ক্ষমতালাল হয়ে উঠলে এবং ব্যক্তিগত স্বার্থকে ধর্মের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিলে দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়।
  • সামাজিক অসাম্য: ধর্মের নামে সামাজিক অসাম্যকে পবিত্র করা হয়।
  • নির্দিষ্ট ধর্মের মানুষকে অন্য ধর্মের মানুষের চেয়ে উচ্চ বা নিম্ন মনে করা হয়, যা দ্বন্দ্বের জন্ম দেয়।
  • রাজনৈতিক উদ্দেশ্য: রাজনীতিবিদরা ধর্মীয় মৌলবাদকে ব্যবহার করে নিজেদের স্বার্থ চরিতার্থ করতে চায়। তারা ধর্মীয় ভাবাবেগকে উস্কে দিয়ে মানুষকে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে দেয়।

শান্তি প্রতিষ্ঠার উপায়:

  • সহিষ্ণুতা: সকল ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা এবং সহিষ্ণুতা থাকা জরুপি।
  • সংলাপ: ভিন্ন ধর্মের মানুষদের সাথে সংলাপ এবং বোঝাপড়া গড়ে তোলা।
  • শিক্ষা: ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি মানবিক মূল্যবোধের শিক্ষা দেওয়া।
  • সামাজিক ন্যায়: সকলের জন্য সমান সুযোগ এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা।
  • ধর্মীয় নেতৃত্বের দায়িত্ব: ধর্মীয় নেতাদের উচিত শান্তি এবং সহিষ্ণুতার বার্তা প্রচার করা।
  • রাজনৈতিক ইচ্ছাশক্তি: রাষ্ট্রকে ধর্মীয় সহিষ্ণুতা নিশ্চিত করার জন্য কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

উপসংহার:

ধর্ম মানুষকে একত্রিত করতে পারে, আবার বিভক্তও করতে পারে। কোন ধর্মই হিংসার পক্ষপাতী নয়। হিংসা হয় মানুষের মনের অসুস্থতার ফলে।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “পৃথিবীতে কোন ধর্ম সবচাইতে নিরাপদ এবং শান্তির”

Your email address will not be published. Required fields are marked *