Description
গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা ফর্সা হয় আপনি যদি গর্ভধারণ করে থাকেন তাহলে আপনি নিম্নত্র খাবারগুলো খেতে পারেন এতে করে আপনার গর্বের সন্তান ফর্সা হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে চলুন জেনে নেয়া যাক ।
গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা ফর্সা হয়
১. নারকোল:
আপনি যদি ফর্সা বাচ্চা চান, তাহলে নারকেলের সাদা শ্বাসটা খাওয়ার অভ্যেস করুন। কারণ সাদা শ্বাস বাচ্চা ফর্সা হতে সাহায্য করে।
২. জাফরান-দুধ:
অনেক নারী গর্ভাবস্থায় কেশর দুধ খান। তাদের বিশ্বাস যে কেশর সন্তানকে ফর্সা হতে সাহায্য করে। কেশর গর্ভে বেড়ে ওঠা বাচ্চার ত্বকের বর্ণ উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে।
৩. দুধ:
গর্ভাবস্থায় প্রতিটি নারীর উচিত বেশি করে দুধ খাওয়া। দুধ বাড়ন্ত ভ্রুণের সুগঠনের জন্য অবশ্যই দরকার।
৪. ডিম:
বাচ্চার রঙ ফর্সার জন্য চতুর্থ থেকে ষষ্ঠ মাসের মধ্যে ডিমের সাদা অংশ খাওয়া উচিত।
৫. বাদাম:
আপনি যদি ফর্সা সন্তান চান, তাহলে গর্ভাবস্থায় শুকনো বা ভেজানো আলমন্ড বাদাম খান।অনেকেই বিশ্বাস করেন, বাদাম মিশ্রিত দুধ গায়ের রঙ পরিষ্কার করতে সাহায্য করে, তাই গর্ভাবস্থায় খাওয়া উচিত।
৬. ঘি:
গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব নারীর খাবারের মধ্যে ঘি-এর মাত্রা বেশি থাকে তাদের প্রসব যন্ত্রণা কম হয়। অন্যদিকে প্রচলিত চিন্তাধারা অনুযায়ী, ঘি ভ্রুণের বর্ণ উজ্জ্বল করতে সহায়ক। তাই তেলের জায়গায় ঘি খান।
৭. মৌরি:
মৌরি ভেজানো পানি ত্বকের বর্ণ উজ্জ্বল করতে খুব কার্যকরী। গর্ভবতী নারীদের প্রতিদিন সকালে ৩ মিলি মৌরি ভেজানো পানি খাওয়া উচিত। এতে অবশ্য গা বমি ভাবটাও অনেকটা কেটে যায়।
৮. কমলা লেবু:
গর্ভাবস্থায় রসাল ফলের মধ্যে কমলা লেবু অবশ্যই খাওয়া উচিত। এটি ভিটামিন সি-এ ভর্তি, যা বাড়ন্ত বাচ্চার পক্ষে খুব ভালো এবং ত্বকের রঙ উজ্জ্বল করতেও সহায়ক।
Reviews
There are no reviews yet.