Description
বিভব পার্থক্য কাকে বলে বিভব পার্থক্য হল দুটি বিন্দুর মধ্যে বৈদ্যুতিক চার্জের ঘনত্বের পার্থক্য। এটি একক চার্জকে একটি বিন্দু থেকে অন্য বিন্দুতে স্থানান্তর করতে প্রয়োজনীয় কাজের পরিমাণ হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা যেতে পারে। বিভব পার্থক্যকে ভোল্ট (V) এককে পরিমাপ করা হয়। পুশ আপ ব্রা , বিকিনি, জাঙ্গিয়া , আন্ডারওয়ার সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন: – এখনই কিনুন
বিভব পার্থক্য কাকে বলে
কোন পরিবাহীর দুই প্রান্তের বিভব পার্থক্য হল সেই পরিবাহীর দুই প্রান্তে চার্জের ঘনত্বের পার্থক্য। এই বিভব পার্থক্যের কারণেই পরিবাহীর মধ্য দিয়ে তড়িৎ প্রবাহিত হয়।
বিভব পার্থক্যের কয়েকটি উদাহরণ হল:
- একটি ব্যাটারি দুটি ইলেকট্রোডের মধ্যে একটি বিভব পার্থক্য তৈরি করে। এই বিভব পার্থক্যের কারণেই ব্যাটারিতে বিদ্যুৎ থাকে।
- একটি জেনারেটর একটি ঘূর্ণমান কয়েলের মধ্যে একটি বিভব পার্থক্য তৈরি করে। এই বিভব পার্থক্যের কারণেই জেনারেটর থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়।
- একটি তড়িৎ কোষ একটি রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে একটি বিভব পার্থক্য তৈরি করে। এই বিভব পার্থক্যের কারণেই তড়িৎ কোষে বিদ্যুৎ থাকে।
বিভব পার্থক্যের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হল:
- বিভব পার্থক্য একটি ভেক্টর রাশি। এর মানে হল যে এর একটি মাত্রা এবং একটি দিক রয়েছে।
- বিভব পার্থক্য একটি সম্ভাব্য শক্তির উৎস।
- বিভব পার্থক্য তড়িৎ প্রবাহের কারণ।
বিভব পার্থক্য বিদ্যুৎ প্রবাহের জন্য অপরিহার্য। কোন বিভব পার্থক্য না থাকলে, বিদ্যুৎ প্রবাহিত হবে না।
Reviews
There are no reviews yet.