শারীরিক স্বাস্থ্য কাকে বলে – What is physical health?

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, স্বাস্থ্য শুধু রোগমুক্ত থাকা নয়, বরং শারীরিক, মানসিক এবং সামাজিকভাবে সম্পূর্ণ কল্যাণ। অর্থাৎ, শারীরিক স্বাস্থ্যের পাশাপাশি মানসিক ও সামাজিক স্বাস্থ্যও গুরুত্বপূর্ণ।

 কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক:

• শারীরিক সক্ষমতা: দৈনন্দিন কাজকর্ম স্বাচ্ছন্দ্যে করার ক্ষমতা।
• রোগমুক্তি: বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে মুক্ত থাকা।
• শক্তি ও স্থায়িত্ব: শারীরিকভাবে শক্তিশালী হওয়া এবং কাজ করার ক্ষমতা বজায় রাখা।
• সুষম খাদ্য: সুষম খাদ্য গ্রহণ করে শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টি পাওয়া।
• পর্যাপ্ত বিশ্রাম: শরীরকে পর্যাপ্ত বিশ্রাম দিয়ে ক্লান্তি দূর করা।
• নিয়মিত ব্যায়াম: শারীরিক সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্য নিয়মিত ব্যায়াম করা।
• সুষম খাদ্য গ্রহণ: ফল, সবজি, শস্যদানা, দুধ এবং মাংস যুক্ত সুষম খাদ্য গ্রহণ করা।
• নিয়মিত ব্যায়াম: প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট ব্যায়াম করা।
• পর্যাপ্ত ঘুম: প্রতি রাতে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে।
• ধূমপান এবং মদ্যপান পরিহার: ধূমপান এবং মদ্যপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
• তनाव মুক্ত থাকা: তनाव মানসিক স্বাস্থ্যের পাশাপাশি শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্যও ক্ষতিকর।
• নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ: নিজের শারীরিক স্বাস্থ্যের প্রতি সচেতন থাকা এবং নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া।
• নিয়মিত ব্যায়াম: শারীরিক সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্য নিয়মিত ব্যায়াম করা।
• সুষম খাদ্য গ্রহণ: ফল, সবজি, শস্যদানা, দুধ এবং মাংস যুক্ত সুষম খাদ্য গ্রহণ করা।
• নিয়মিত ব্যায়াম: প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট ব্যায়াম করা।
• পর্যাপ্ত ঘুম: প্রতি রাতে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে।
• ধূমপান এবং মদ্যপান পরিহার: ধূমপান এবং মদ্যপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
• তनाव মুক্ত থাকা: তनाव মানসিক স্বাস্থ্যের পাশাপাশি শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্যও ক্ষতিকর।
• নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ: নিজের শারীরিক স্বাস্থ্যের প্রতি সচেতন থাকা এবং নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া।

শারীরিক স্বাস্থ্য ভাল রাখলে আমরা সুস্থ জীবন যাপন করতে পারি, দৈনন্দিন কাজকর্ম স্বাচ্ছন্দ্যে করতে পারি এবং জীবনের সুখ উপভোগ করতে পারি।

আপনার কি শারীরিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে আরও কোনো প্রশ্ন আছে?

আপনি যদি নিজের স্বাস্থ্য সম্পর্কে উদ্বিগ্ন হন, তাহলে অবশ্যই একজন চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করুন।