Sale!

আন্তঃআণবিক শক্তি কাকে বলে – What is light energy?

Original price was: 3,500.00৳ .Current price is: 2,250.00৳ .

ফোন করুন: 01751358526

<p>> প্রত্যেকটি  চেক করা এবং কোয়ালিটি সম্পন্ন ।
>>  আমরা সবচেয়ে কম দামে দিতে পারি
>> সারাদেশে হোম ডেলিভারির মাধ্যমে পৌঁছে দেয়া হয়ে থাকে ।

>> ক্যাশ অন ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে ৬০ ঢাকার বাইরে ১০০ টাকা ! (পরিবর্তনীয়)

904 in stock

SKU: (@-- -132 ) ম্যাজিক কনডম কোডঃ 125 Categories: , Tag:

Description

আন্তঃআণবিক শক্তি কাকে বলে – What is light energy? আগের উত্তরে আমরা আন্তঃআণবিক শক্তির একটি সংক্ষিপ্ত পরিচয় পেয়েছি। এবার চলুন আরও বিস্তারিতভাবে এই বিষয়টি আলোচনা করি।
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আন্তঃআণবিক শক্তি কাকে বলে

50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে  ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন

আন্তঃআণবিক শক্তি মূলত দুটি প্রধান শক্তির সমন্বয়ে গঠিত:

  • আকর্ষণ শক্তি: অণুগুলোকে একে অপরের দিকে টানে। এই শক্তির কারণেই পদার্থের অণুগুলো একত্রিত হয়ে থাকে।
  • বিকর্ষণ শক্তি: অণুগুলোকে একে অপর থেকে দূরে সরিয়ে দেয়। যখন দুটি অণু খুব কাছাকাছি চলে আসে, তখন তাদের ইলেকট্রন মেঘ পরস্পরকে প্রতিক্ষেপ করে।

এই দুটি শক্তির ভারসাম্যই একটি অণুর সাম্যাবস্থা নির্ধারণ করে।

  • লন্ডন ছত্রাক: সবচেয়ে দুর্বল ধরনের আন্তঃআণবিক শক্তি।
  • এটি তাৎক্ষণিক দ্বিমেরুভাবের কারণে সৃষ্টি হয়।
  • উদাহরণস্বরূপ, হিলিয়ামের মতো নিষ্ক্রিয় গ্যাসের অণুগুলোর মধ্যে শুধুমাত্র লন্ডন ছত্রাক কাজ করে।
  • দ্বিমেরু-দ্বিমেরু আকর্ষণ: মেরুযুক্ত অণুগুলোর মধ্যে কাজ করে। উদাহরণস্বরূপ, হাইড্রোজেন ক্লোরাইড (HCl) অণুগুলোর মধ্যে এই ধরনের আকর্ষণ কাজ করে।
  • আয়ন-দ্বিমেরু আকর্ষণ: একটি আয়ন এবং একটি মেরুযুক্ত অণুর মধ্যে কাজ করে।
  • উদাহরণস্বরূপ, সোডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl) জলে দ্রবীভূত হলে সোডিয়াম আয়ন এবং জলের মেরুযুক্ত অণুর মধ্যে এই ধরনের আকর্ষণ কাজ করে।
  • হাইড্রোজেন বন্ধন: ফ্লোরিন, অক্সিজেন বা নাইট্রোজেন পরমাণুর সাথে যুক্ত হাইড্রোজেন পরমাণুর মধ্যে কাজ করে। এটি একটি বিশেষ ধরনের দ্বিমেরু-দ্বিমেরু আকর্ষণ।
  • উদাহরণস্বরূপ, জলের অণুগুলোর মধ্যে হাইড্রোজেন বন্ধন থাকার কারণে জলের উচ্চ গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক।
  • পদার্থের অবস্থা: আন্তঃআণবিক শক্তি যত বেশি হবে, অণুগুলোকে একত্রে ধরে রাখার শক্তি তত বেশি হবে। ফলে পদার্থ কঠিন অবস্থায় থাকবে। আবার, আন্তঃআণবিক শক্তি কম হলে পদার্থ তরল বা গ্যাসীয় অবস্থায় থাকবে।
  • গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক: আন্তঃআণবিক শক্তি বেশি হলে পদার্থের গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক বেশি হয়।
  • কারণ, অণুগুলোকে তরল বা গ্যাসীয় অবস্থায় পরিণত করতে বেশি শক্তি প্রয়োজন হয়।
  • ঘনত্ব: আন্তঃআণবিক শক্তি বেশি হলে অণুগুলো কাছাকাছি থাকে, ফলে পদার্থের ঘনত্ব বেশি হয়।
  • পৃষ্ঠ টান: তরলের পৃষ্ঠে অণুগুলোর মধ্যে আন্তঃআণবিক আকর্ষণ বল বেশি থাকার কারণে পৃষ্ঠ টান সৃষ্টি হয়। নির্ধারণ করে।

উপসংহার:

আন্তঃআণবিক শক্তি পদার্থের বিভিন্ন ধর্ম ও বৈশিষ্ট্যকে নির্ধারণ করে। এটি রসায়ন, পদার্থবিজ্ঞান এবং জীববিজ্ঞানের বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “আন্তঃআণবিক শক্তি কাকে বলে – What is light energy?”

Your email address will not be published. Required fields are marked *