Description
সক্রিয়ন শক্তি কি
50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন
সক্রিয়ন শক্তি** হল রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটানোর জন্য বিক্রিয়ক অণুগুলোকে অর্জন করতে হয় এমন ন্যূনতম শক্তি।
একে যেন বিক্রিয়ার একটি বাধা বলা যায়, যা পেরিয়ে গেলেই বিক্রিয়া শুরু হয়ে যায়।
কোনো বিক্রিয়া ঘটতে হলে বিক্রিয়ক অণুগুলোর মধ্যকার বন্ধন ভেঙে নতুন বন্ধন গঠন হতে হয়। এই প্রক্রিয়ায় শক্তি খরচ হয়।
সক্রিয়ন শক্তি হল এই খরচের পরিমাণ। এটি যেন একটি পাহাড়ের চূড়া, যার ওপর দিয়ে বিক্রিয়ক অণুগুলোকে উঠতে হবে।
একবার চূড়ায় পৌঁছে গেলে তারা নিজে থেকেই নিচের দিকে নেমে আসবে এবং নতুন পণ্য তৈরি করবে।
**উদাহরণ:**
* **কাঠ জ্বালানো:** কাঠ জ্বালানোর জন্য প্রথমে একটি মশাল দিয়ে কাঠকে গরম করতে হয়। এই তাপশক্তিই কাঠের অণুগুলোকে সক্রিয় করে এবং তারা বাতাসের অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়া করে জ্বলে উঠে।
* **লোহার জং লাগা:** লোহা বাতাসের সাথে বিক্রিয়া করে জং লাগে। কিন্তু এই বিক্রিয়া খুব ধীরে হয় কারণ এর সক্রিয়ন শক্তি অনেক বেশি।
তবে যদি লোহার টুকরোকে আর্দ্র পরিবেশে রাখা হয়, তাহলে জং লাগার বিক্রিয়া দ্রুত হবে কারণ আর্দ্রতা সক্রিয়ন শক্তি কমিয়ে দেয়।
* **খাবার হজম:** আমাদের শরীরে খাবার হজম হওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটে। এই বিক্রিয়াগুলোকে দ্রুত করার জন্য আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের এনজাইম থাকে।
এনজাইমগুলো সক্রিয়ন শক্তি কমিয়ে দেয় ফলে খাবার খুব দ্রুত হজম হয়ে যায়।
* **বিক্রিয়ার হার:** সক্রিয়ন শক্তি কম হলে বিক্রিয়া দ্রুত হয় এবং বেশি হলে ধীরে হয়। উদাহরণস্বরূপ, ফ্রিজে রাখা খাবার বাইরে রাখা খাবারের চেয়ে ধীরে নষ্ট হয়
কারণ কম তাপমাত্রায় অণুগুলোর গতি কম হওয়ায় সক্রিয়ন শক্তি অর্জনের সম্ভাবনা কম।
* **উৎসেচক:** উৎসেচক একটি বিশেষ ধরনের পদার্থ যা বিক্রিয়ার সক্রিয়ন শক্তি কমিয়ে দেয় ফলে বিক্রিয়া দ্রুত হয়।
Reviews
There are no reviews yet.