Description
উপেক্ষিত শক্তির উদ্বোধন সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
আসুন, এই গদ্যের উপর কিছু সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর দেখে নেওয়া যাক:
- প্রবন্ধে ‘উপেক্ষিত শক্তি’ কাকে বোঝায়?
উত্তর: প্রবন্ধে ‘উপেক্ষিত শক্তি’ বলতে সমাজের নিম্নবর্গের, অবহেলিত ও উপেক্ষিত মানুষদেরকে বোঝানো হয়েছে। যারা শারীরিক পরিশ্রম করে জীবন যাপন করে, কিন্তু সমাজে তাদের মর্যাদা ও সম্মান নেই।
- কেন প্রাবন্ধিক ‘বোধন-বাঁশিতে সুর দিতে’ বলেছেন?
উত্তর: প্রাবন্ধিক ‘বোধন-বাঁশিতে সুর দিতে’ বলেছেন কারণ তিনি চেয়েছিলেন উপেক্ষিত মানুষদের জাগিয়ে তুলতে, তাদের মধ্যে আত্মসম্মানের জ্ঞান জাগিয়ে তুলতে। তিনি চেয়েছিলেন তারা নিজেরাও বুঝুক যে, তারাও সমাজের সমান অংশীদার।
- ‘দেখিবে বিশ্ব তোমাকে নমস্কার করিবে’ – এই বাক্যটির অর্থ কী?
উত্তর: এই বাক্যটির অর্থ হল, যদি আমরা উপেক্ষিত মানুষদেরকে সম্মান করি, তাদের অধিকার দিই, তাহলে সমগ্র বিশ্ব তাদেরকে সম্মান করবে। অর্থাৎ, সমাজের সকল মানুষকে একত্রিত হয়ে কাজ করতে হবে।
- এই প্রবন্ধ থেকে তুমি কোন শিক্ষা পেলে?
উত্তর: এই প্রবন্ধ থেকে আমি শিখলাম যে, সমাজের সকল মানুষই সমান। আমাদের সকলকেই পরস্পরের প্রতি সম্মান ও ভালোবাসা রাখতে হবে। আমাদের উপেক্ষিত মানুষদেরকে সাহায্য করতে হবে, তাদের অধিকার রক্ষা করতে হবে।
- প্রবন্ধে বর্ণিত সমস্যাগুলো আজকের সমাজেও কি প্রাসঙ্গিক? তুমি কেন এমন মনে করো?
- তোমার মতে, উপেক্ষিত শক্তির উদ্বোধনের জন্য আমরা কী করতে পারি?
- এই প্রবন্ধটি তোমার মনে কোন কোন চিত্র এঁকেছে?
- যদি তুমি একজন সাংবাদিক হতে, তাহলে এই প্রবন্ধের বিষয়বস্তু নিয়ে একটি সংবাদ প্রতিবেদন লিখবে কিভাবে?
এই প্রশ্নগুলোর উত্তর দিতে গিয়ে নিজের ভাবনা ও বোধকে প্রকাশ করার চেষ্টা করবে।
মনে রাখবে, এই প্রশ্নগুলো শুধু একটি উদাহরণ। তুমি নিজেও এই গদ্যের উপর ভিত্তি করে আরো অনেক সৃজনশীল প্রশ্ন তৈরি করতে পারো।
আশা করি, এই উত্তরগুলো তোমাকে “উপেক্ষিত শক্তির উদ্বোধন” গদ্যটিকে আরো ভালোভাবে বুঝতে সাহায্য করবে।
আরো কোন প্রশ্ন থাকলে জিজ্ঞাসা করতে পারো।
Reviews
There are no reviews yet.