Description
ট্রাফিক সাইন কত প্রকার এই ট্রাফিক কাকে বলে প্রশ্নের উত্তর অনেকেই জানতে চেয়ে থাকেন তো চলুন জেনে নেয়া যাক আমাদের চলার ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ এই প্রশ্নের উত্তর জানা ।
ট্রাফিক সাইন কত প্রকার
ট্রাফিক সাইন দুই প্রকার। যথা-
১। দৃশ্যমান সাইন
২। অদৃশ্যমান সাইন
১) দৃশ্যমান সাইন বলতে যা আমরা চোখে দেখি তাকেই দৃশ্যমান সাইন বলে। যথাঃ ট্রাফিক পুলিশের সরাসরি সংকেত, ট্রাফিক লাইট সাইন, মোটরযানের বিভিন্ন ইন্ডেকেটিং লাইটিং সিস্টেম। আরো পড়ুন: ছেলেদের পে-নি লম্বা করার ঔষধ ৭৫০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই ঔষধ কিনুন
২) অদৃশ্যমান সাইন বলতে যা আমরা দেখি না কিন্তু শুনতে পাই তাকেই অদৃশ্যমান সাইন বলে। যথাঃ মোটরযানের হর্ণ।
ট্রাফিক সিগন্যাল কত প্রকার
১) বাহুর সংকেত
২) আলোর সংকেত
৩) শব্দ সংকেত
১. বাহুর সংকেতঃ পুলিশ কর্মকর্তা, ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণকারী ব্যক্তি, ড্রাইভার এবং যানবাহন স্ট্যান্ডার্ড এজেন্সি অফিসার এবং ট্র্যাফিক অফিসার ইত্যাদি অনুমোদিত ব্যক্তিদের দ্বারা ব্যবহৃত সংকেতকে বলা হয় বাহুর সংকেত।
২. আলোর সংকেতঃ ট্রাফিক লাইট সিগন্যাল বা আলোর সংকেত হিসাবে ব্যবহৃত হয় লাল – সবুজ – হলুদ এবং পুনরায় লাল। এই সংকেতগুলি হলো এমন বৈদ্যুতিন ডিভাইস যা কোনও চৌরাস্তাতে বিভিন্ন ট্র্যাফিক এবং পথচারীদের চলাচলের করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। মূল উদ্দেশ্য হলো; ট্রাফিক নিয়মকানুন মানতে ব্যবহারকারীদের উৎসাহ দেওয়া, সড়কপথেরে নিরাপত্তা রক্ষায় সতর্কতা দেওয়া এবং ব্যবহারকারীরা চৌরাস্তা দিয়ে নিরাপদে চলাচলের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করা।
৩. শব্দ সংকেতঃ শব্দ ব্যবহার করা হয়।
যদি লাল বাতি জ্বলে তাহলে গাড়ি থাকে, হলুদ বাতি জ্বললে গাড়ি অপেক্ষা করে, আর সবুজ বাতি জ্বললে গাড়ি এগিয়ে চলে। অর্থাৎ লাল বাতি জ্বললে গাড়িকে ‘থামুন লাইন’ এর পেছনে থামিয়ে অপেক্ষা করতে হবে, সবুজ বাতি জ্বললে গাড়ি নিয়ে অগ্রসর হওয়া যাবে এবং হলুদ বাতি জ্বললে গাড়িকে থামানোর জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।
Reviews
There are no reviews yet.