শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির উপায়

পুষ্টি:

• ফল ও শাকসবজি: প্রতিদিন শিশুদের বিভিন্ন রঙের ফল ও শাকসবজি খাওয়ান।
  • লাল ফল: আপেল, স্ট্রবেরি, চেরি, টমেটো
  • কমলা ফল: কমলালেবু, পেঁপে, আম, গাজর
  • সবুজ শাকসবজি: পালং শাক, লাউ শাক, শসা, ব্রকলি
  • অন্যান্য: আলু, মিষ্টি আলু, বাদাম, বীজ
• সম্পূর্ণ শস্য: ভাত, রুটি, ওটমিল, বাদাম, বীজ
• চর্বিহীন প্রোটিন: মাছ, মুরগির মাংস, ডাল, বাদাম
• দুগ্ধজাত খাবার: দুধ, দই, পনির
• সীমিত প্রক্রিয়াজাত খাবার: জাঙ্ক ফুড, ফাস্ট ফুড, চিনিযুক্ত পানীয়

উদাহরণ:

• সকালের নাস্তায়: ওটমিলের সাথে ফল ও বাদাম, ডিমের অমলেট, সবজি সহ স্যান্ডউইচ
• দুপুরের খাবারে: ভাত/রুটি, ডাল, মাছ/মাংস, সবজি
• রাতের খাবারে: ভাত/রুটি, ডাল, সবজি, মাছ/মাংস
• টিফিনে: ফল, বাদাম, সবজি স্যালাড, দই

জীবনধারা:

• নিয়মিত ঘুম:
  • শিশু (1-3 বছর): 10-13 ঘন্টা
  • শিশু (3-5 বছর): 10-12 ঘন্টা
  • শিশু (6-13 বছর): 9-11 ঘন্টা
  • কিশোর-কিশোরী (14-17 বছর): 8-10 ঘন্টা
• নিয়মিত ব্যায়াম:
  • প্রতিদিন কমপক্ষে 30 মিনিট: হাঁটা, দৌড়ানো, সাঁতার কাটা, খেলাধুলা
• হাত ধোয়া:
  • খাওয়ার আগে, টয়লেট ব্যবহারের পর, বাইরে থেকে ফিরে আসার পর
• স্তন্যপান:
  • 6 মাস বয়স পর্যন্ত শুধুমাত্র মায়ের দুধ খাওয়ান এবং 2 বছর বয়স পর্যন্ত স্তন্যপান চালিয়ে যান
• টিকা:
  • সময়মতো সকল প্রয়োজনীয় টিকা দিন
• মানসিক চাপ কমানো:
  • শিশুদের সাথে সময় কাটান, তাদের কথা শুনুন, তাদের মানসিক চাপের কারণ বের করুন এবং সমাধানে সাহায্য করুন

অন্যান্য:

• প্রাকৃতিক পরিপূরক:
  • শিশুরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী ভিটামিন সি, ভিটামিন ডি, এবং প্রোবায়োটিকের মতো প্রাকৃতিক পরিপূরক দিতে পারেন
• সূর্যের আলো:
  • শিশুদের নিয়মিত সূর্যের আলোতে বের হতে উৎসাহিত করুন। সকালের দিকে 10-15 মিনিট সূর্যের আল