১. লেখক এই গল্পে কোন শ্রেণীর মানুষের উপেক্ষিত শক্তির কথা বলেছেন?

উত্তর: লেখক এই গল্পে শ্রমিক শ্রেণীর মানুষের উপেক্ষিত শক্তির কথা বলেছেন। যারা দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত ও অত্যাচারিত হয়ে আসছে।

২. লেখক কীভাবে দেখিয়েছেন যে শ্রমিক শ্রেণীর মানুষের মধ্যেও প্রচুর শক্তি আছে?

উত্তর: লেখক নিম্নলিখিত উপায়ে দেখিয়েছেন যে শ্রমিক শ্রেণীর মানুষের মধ্যেও প্রচুর শক্তি আছে:

• তাদের ঐক্য ও সংহতির মাধ্যমে: গল্পে দেখা যায়, যখন শ্রমিকরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে তাদের অধিকারের জন্য লড়াই করে,
• তখন তারা তাদের মালিকদের পরাজিত করতে সক্ষম হয়।
• তাদের সাহস ও দৃঢ়তার মাধ্যমে: শ্রমিকরা তাদের অধিকারের জন্য লড়াই করার সময় অত্যন্ত সাহসী ও দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ছিল।
• তারা তাদের দাবি থেকে সরে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত ছিল না।
• তাদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে: শ্রমিকরা তাদের অধিকারের জন্য লড়াই করার সময় অনেক ত্যাগ স্বীকার করে।
• তারা তাদের চাকরি, তাদের বাড়ি, এমনকি তাদের জীবন পর্যন্ত ঝুঁকিতে ফেলে।

৩. গল্পের শেষ কী বার্তা দেয়?

উত্তর: গল্পের শেষ বার্তা হল যে, শ্রমিক শ্রেণীর মানুষ যদি ঐক্যবদ্ধ হয় এবং তাদের অধিকারের জন্য লড়াই করে তবে তারা যেকোনো বাধা অতিক্রম করতে পারে।

তারা সমাজের একটি শক্তিশালী শক্তি এবং তাদেরকে আর উপেক্ষা করা যাবে না।

৪. আপনার মতে, আজকের সমাজে শ্রমিক শ্রেণীর মানুষের ভূমিকা কী?

উত্তর: আজকের সমাজে শ্রমিক শ্রেণীর মানুষ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

তারা আমাদের অর্থনীতির মেরুদণ্ড এবং আমাদের দৈনন্দিন জীবনের জন্য প্রয়োজনীয় সকল পণ্য ও পরিষেবা সরবরাহ করে।

তবে, অনেক শ্রমিক আজও নিম্ন মজুরি, অস্বাস্থ্যকর কাজের পরিবেশ এবং দীর্ঘ কাজের সময়ের শিকার।

তাদের অধিকার রক্ষা করা এবং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করা আমাদের সকলের কর্তব্য।

৫. উপেক্ষিত শক্তির উদ্বোধন গল্পটি আপনাকে কীভাবে অনুপ্রাণিত করেছে?

উত্তর: উপেক্ষিত শক্তির উদ্বোধন গল্পটি আমাকে অনেকভাবে অনুপ্রাণিত করেছে।