Description
তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণ দূর করার উপায়
নিয়মিত মুখ ধোয়া:
- দিনে দুইবার, সকালে এবং রাতে ঘুমানোর আগে, মৃদু ক্লেনজার দিয়ে মুখ ধুয়ে তেল, ময়লা, এবং ধুলোবালি পরিষ্কার করুন।
- অতিরিক্ত মুখ ধোয়া ত্বককে শুষ্ক করে ফেলতে পারে, তাই দিনে দুইবারের বেশি মুখ না ধোয়াই ভালো।
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের কন -ডম গুপ্ত – স্থান মেয়েদের পু -শি কিনতে – এখনই কিনুন
ফেসওয়াশ:
- তৈলাক্ত ত্বকের জন্য তৈরি অয়েল-ফ্রি এবং নন-কোমেডোজেনিক ফেসওয়াশ ব্যবহার করুন।
- স্যালিসিলিক অ্যাসিড, গ্লাইকোলিক অ্যাসিড, বা বেঞ্জয়েল পারঅক্সাইড युक्त ফেসওয়াশ ব্যবহার করতে পারেন, কারণ এগুলো ব্রণ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
টোনিং:
- অ্যালকোহল-ফ্রি টোনার ব্যবহার করুন যা ত্বকের pH ভারসাম্য বজায় রাখে।
- টোনার ত্বকের তেল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং ব্রণের প্রবণতা কমিয়ে দেয়।
ময়েশ্চারাইজিং:
- তৈলাক্ত ত্বকের জন্য তৈরি অয়েল-ফ্রি এবং নন-কোমেডোজেনিক ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন।
- ময়েশ্চারাইজার ত্বককে শুষ্ক হওয়া থেকে রক্ষা করে এবং তেল উৎপাদন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
সূর্য থেকে রক্ষা:
- বাইরে বের হওয়ার সময় SPF 30 বা তার বেশি সমৃদ্ধ সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।
- সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি ত্বকের তেল উৎপাদন বৃদ্ধি করতে পারে এবং ব্রণের প্রবণতা বাড়িয়ে দিতে পারে।
ঘরোয়া উপায়:
- মধু: মধুতে অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণ রয়েছে যা ব্রণ কমাতে সাহায্য করে। মুখে মধু লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
- লেবু: লেবুর রসে সাইট্রিক অ্যাসিড থাকে যা ত্বকের তেল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। মুখে লেবুর রস লাগিয়ে ১০-১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
- বেসন: বেসন ত্বকের তেল শোষণ করে এবং ব্রণ কমাতে সাহায্য করে। বেসন, দই, এবং মধু মিশিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করে মুখে লাগিয়ে ২০-২৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
কিছু টিপস:
- চুল পরিষ্কার রাখুন: চুল তৈলাক্ত হলে তা মুখে স্পর্শ করতে পারে এবং ব্রণের কারণ হতে পারে।
- মেকআপ কম ব্যবহার করুন: তৈলাক্ত ত্বকের জন্য তৈরি অয়েল-ফ্রি এবং নন-কোমেডোজেনিক মেকআপ ব্যবহার করুন।
- হাত দিয়ে মুখ স্পর্শ করবেন না: হাতে জীবাণু থাকে যা মুখে স্পর্শ করলে ব্রণের কারণ হতে পারে।
নিয়মিত মুখ ধোয়া:
- দিনে দুইবার (সকালে ও রাতে) মুখ হালকা ও তেলমুক্ত ফেসওয়াশ দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
- মেকআপ ব্যবহার করলে রাতে ঘুমানোর আগে অবশ্যই মেকআপ তুলে ফেলুন।
- মুখ ধোয়ার পর তোয়ালে দিয়ে ঘষবেন না, বরং তোয়ালে দিয়ে মুখ হালকা করে চেপে ধরুন।
ফেস মাস্ক ব্যবহার:
- সপ্তাহে 2-3 বার বেসন, মুলতানি মাটি, টক দই, মধু, বা লেবুর রসের মতো প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি ফেস মাস্ক ব্যবহার করুন।
- ফেস মাস্ক ব্যবহারের পর মুখ ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
ত্বকের যত্ন:
- অয়েল-ফ্রি ও নন-কমেডোজেনিক প্রসাধনী ব্যবহার করুন।
- মুখে হাত দিবেন না, কারণ হাতের ময়লা মুখে ব্রণের সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে।
- সূর্যের আলো থেকে ত্বককে রক্ষা করার জন্য সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।
- পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন এবং স্বাস্থ্যকর খাবার খান।
- রাতে পর্যাপ্ত ঘুমান।
ব্রণের চিকিৎসা:
- ব্রণের সমস্যা গুরুতর হলে একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
- চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী ব্রণের ওষুধ ব্যবহার করুন।
কিছু ঘরোয়া উপায়:
- বরফ: বরফ মুখের ব্রণের উপর 10-15 মিনিট লাগিয়ে রাখলে ব্রণের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
- টি ট্রি অয়েল: টি ট্রি অয়েল ব্রণের উপর লাগালে ব্রণের জীবাণু ধ্বংস করতে সাহায্য করে।
- অ্যালোভেরা: অ্যালোভেরা জেল ব্রণের উপর লাগালে ব্রণের প্রদাহ ও ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
কিছু সতর্কতা:
- ব্রণ কখনোই চিপে বা ফাটানো উচিত নয়।
- ব্রণের ওষুধ ব্যবহারের পূর্বে চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
- ত্বকের যত্নের ক্ষেত্রে রাসায়নিকযুক্ত প্রসাধনী ব্যবহার না করাই ভালো।
উল্লেখ্য: উপরোক্ত তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ জ্ঞানের জন্য। ত্বকের যত্নের ক্ষেত্রে একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়াই সবচেয়ে ভালো।
Reviews
There are no reviews yet.