Description
স্বামীকে ভালবাসার গল্প আমি তখন মাত্র ১৮ বছর বয়সী। আমার বাবা-মায়ের ইচ্ছায় আমি আমার গ্রামের এক ছেলের সাথে বিয়ে হয়। ছেলেটির নাম ছিল আকাশ। আকাশ ছিল খুবই ভালো ছেলে। সে আমাকে খুব ভালোবাসত। আমিও তাকে খুব ভালোবাসতাম। আরো পড়ুন: ছেলেদের পে-নি লম্বা করার ঔষধ ৭৫০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই ঔষধ কিনুন
স্বামীকে ভালবাসার গল্প
আমাদের বিয়ের পর আমরা গ্রামে থাকতাম। আকাশ ছিল একজন কৃষক। সে খুব পরিশ্রমী ছিল। সে সারাদিন কঠোর পরিশ্রম করে। আমি তার জন্য রান্না করতাম, ঘর গোছাতাম, এবং তার সেবা করতাম।
আমাদের বিয়ের এক বছর পর আমাদের একটি মেয়ে হয়। মেয়ের নাম রাখি আঁখি। আঁখি আমাদের জীবনে আনন্দের বন্যা বয়ে আনে। আমরা তিন জন একসাথে খুব সুখে থাকতাম।
আকাশের পরিবার ছিল খুবই দরিদ্র। তাদের অনেক আর্থিক সমস্যা ছিল। আকাশ তার পরিবারের জন্য সবসময় দুশ্চিন্তা করত। আমি তাকে সবসময় সাহস দিয়ে বলতাম যে, আমরা একসাথে সব সমস্যার সমাধান করব।
একদিন আকাশের বাবা অসুস্থ হয়ে পড়েন। আকাশ তাকে নিয়ে হাসপাতালে গেল। কিন্তু হাসপাতালের ডাক্তাররা আকাশের বাবাকে বাঁচাতে পারেননি। আকাশের বাবা মারা যান।
আকাশের বাবার মৃত্যুর পর আকাশের পরিবারের উপর আরও বেশি অভাব নেমে আসে। আকাশ তার পরিবারের দায়িত্ব নেয়। সে আরও বেশি পরিশ্রম করতে শুরু করে।
আমি আকাশকে সবসময় সাহায্য করতাম। আমি তার জন্য রান্না করতাম, ঘর গোছাতাম, এবং তার পরিবারের যত্ন নিতাম।
আকাশের পরিশ্রমের ফলস্বরূপ তার পরিবারের অবস্থা কিছুটা ভালো হতে শুরু করে। সে তার পরিবারের জন্য একটি ছোট্ট বাড়িও তৈরি করে।
আমরা আমাদের মেয়ে আঁখিকে বড় করে তুললাম। আঁখি এখন একটি স্কুলছাত্রী। সে খুব ভালো মেয়ে।
আমি আকাশকে খুব ভালোবাসি। সে আমার জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ। আমি তার সাথে সারাজীবন সুখে থাকতে চাই।
এই গল্পটি থেকে আমরা শিখতে পারি যে, ভালোবাসা সবকিছু জয় করতে পারে।
Reviews
There are no reviews yet.