রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ার লক্ষণ

• বারবার ঠান্ডা লাগা, কাশি, জ্বর, বা অন্যান্য সংক্রমণ: যদি আপনি বছরে ৪ বারের বেশি ঠান্ডা লাগেন, 2 সপ্তাহের বেশি স্থায়ী হয়
• , বা বারবার কান, সাইনাস, বা ফুসফুসের সংক্রমণ হয়, তবে এটি দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার লক্ষণ হতে পারে।
• শারীরিক ক্লান্তি: দীর্ঘক্ষণ ধরে (2 সপ্তাহের বেশি) ক্লান্তি বা দুর্বলতা অনুভব করা, বিশেষ করে বিশ্রামের পরেও, দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার লক্ষণ হতে পারে।
• ঘন ঘন ঘুমের সমস্যা: ঘুমাতে অসুবিধা, ঘুমে থাকতে অসুবিধা, বা সারারাত ঘুম থেকে ওঠা দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার লক্ষণ হতে পারে।
• ঘন ঘন পেটের সমস্যা: বারবার ডায়রিয়া (2 সপ্তাহের বেশি স্থায়ী), কোষ্ঠকাঠিন্য, বা গ্যাস দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার লক্ষণ হতে পারে।
• খুব দ্রুত আঘাত বা ক্ষত সারা না হওয়া: আপনার যদি ঘন ঘন আঘাত বা ক্ষত হয়
• এবং তা সারতে 2 সপ্তাহের বেশি সময় লাগে, তবে এটি দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার লক্ষণ হতে পারে।
• মন খারাপ বা হতাশা: দীর্ঘস্থায়ী (2 সপ্তাহের বেশি) মন খারাপ বা হতাশা আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দুর্বল করতে পারে।
• চোখের নিচে কালো দাগ: চোখের নিচে কালো দাগ দীর্ঘস্থায়ী (2 সপ্তাহের বেশি) হলে দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার লক্ষণ হতে পারে।

অন্যান্য লক্ষণ:

• বারবার ছত্রাক বা ইস্ট সংক্রমণ: যেমন থ্রাশ, যোনি ছত্রাক, বা নখের ছত্রাক, 2 সপ্তাহের বেশি স্থায়ী হলে।
• খাদ্য অ্যালার্জি বা সংবেদনশীলতা: খাদ্যের প্রতি অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া, যেমন ফোলাভাব, পেট খারাপ, বা ঠোঁট ও মুখের ফোলাভাব।
• অটোইমিউন রোগ: যেমন রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিস, লুপাস, বা ক্রোন’স রোগ, যার ফলে শরীর নিজের সুস্থ কোষগুলিকে আক্রমণ করে।
• ক্যান্সার: কিছু ধরণের ক্যান্সার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দুর্বল করতে পারে।

মনে রাখবেন:

এই লক্ষণগুলির মধ্যে যেকোনো একটি বা একাধিক থাকলেই অর্থ হয় না যে আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম। সঠিক নির্ণয়ের জন্য একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ।

**আপনার রোগ প্রতিরোধ ক