Description
সহবাসের পর বীর্য বের না হওয়ার কারণ সহবাসের পর বীর্য বের না হওয়াকে বিলম্বিত বীর্যপাত বলা হয়। এটি একটি যৌন সমস্যা যা পুরুষদের মধ্যে দেখা যায়। সহবাসের সময় পুরুষের লিঙ্গোত্থান হয় এবং যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধির সাথে সাথে বীর্যপাতের সম্ভাবনা বাড়তে থাকে। তবে, যদি বীর্যপাত না হয়, তাহলে তাকে বিলম্বিত বীর্যপাত বলা হয়। আরো পড়ুন: ছেলেদের মেয়েদের কন -ডম গুপ্ত – স্থান মেয়েদের পু -শি কিনতে – এখনই কিনুন
সহবাসের পর বীর্য বের না হওয়ার কারণ
বিলম্বিত বীর্যপাতের অনেক কারণ রয়েছে। শারীরিক কারণগুলির মধ্যে রয়েছে:
- হরমোনজনিত সমস্যা: টেস্টোস্টেরন হরমোনের ঘাটতি, হাইপোগনাডিজম, থাইরয়েড হরমোনের সমস্যা ইত্যাদি।
- স্নায়বিক সমস্যা: স্নায়ু আঘাত, মাল্টিপল স্ক্লেরোসিস, পার্কিনসন রোগ ইত্যাদি।
- ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: কিছু ওষুধ, যেমন অ্যান্টিডপ্রেসেন্ট, অ্যান্টিসাইকোটিক, ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে বিলম্বিত বীর্যপাত হতে পারে।
মানসিক কারণগুলির মধ্যে রয়েছে:
- মানসিক চাপ: মানসিক চাপ, উদ্বেগ, বিষণ্ণতা ইত্যাদি কারণে বিলম্বিত বীর্যপাত হতে পারে।
- যৌন শিক্ষার অভাব: যৌন সম্পর্কে সঠিক জ্ঞানের অভাব, যৌন বিষয়ে ভয় বা সংকোচ ইত্যাদি কারণে বিলম্বিত বীর্যপাত হতে পারে।
- যৌন সঙ্গীর সাথে সমস্যা: যৌন সঙ্গীর সাথে ঘনিষ্ঠতা না থাকা, যৌন সঙ্গীর সাথে মিল না থাকা ইত্যাদি কারণে বিলম্বিত বীর্যপাত হতে পারে।
বিলম্বিত বীর্যপাতের চিকিৎসা নির্ভর করে এর কারণ এবং তীব্রতার উপর। শারীরিক কারণ থাকলে, এর চিকিৎসার মাধ্যমে বিলম্বিত বীর্যপাতের উপকার হতে পারে। মানসিক কারণ থাকলে, মানসিক স্বাস্থ্যের বিশেষজ্ঞের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে।
বিলম্বিত বীর্যপাতের কিছু চিকিৎসা পদ্ধতি হল:
- ঔষধ: কিছু ওষুধ, যেমন সেক্স হরমোন রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি, অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ইত্যাদি বিলম্বিত বীর্যপাতের চিকিৎসায় সাহায্য করতে পারে।
- থেরাপি: কাউন্সেলিং, সেক্স থেরাপি ইত্যাদি পদ্ধতি বিলম্বিত বীর্যপাতের চিকিৎসায় সাহায্য করতে পারে।
- অস্ত্রোপচার: কিছু ক্ষেত্রে, বিলম্বিত বীর্যপাতের চিকিৎসায় অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হতে পারে।
বিলম্বিত বীর্যপাতের চিকিৎসায় সময় লাগতে পারে। তাই, ধৈর্য ধরে চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে।
Reviews
There are no reviews yet.