Description
সংসদে সংরক্ষিত নারী আসন বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে নারীদের প্রতিনিধিত্ব বৃদ্ধির লক্ষ্যে ২০০৪ সালে জাতীয় সংসদ (সংরক্ষিত মহিলা আসন) নির্বাচন আইন প্রণয়ন করা হয়।
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
সংসদে সংরক্ষিত নারী আসন
50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন:
এই আইনের মাধ্যমে মোট ৩০০ টি আসনের মধ্যে ৫০ টি আসন সংরক্ষিত নারী আসন হিসেবে বরাদ্দ করা হয়।
সংরক্ষিত নারী আসনের উদ্দেশ্য:
- নারীদের রাজনৈতিক প্রতিনিধিত্ব বৃদ্ধি করা: ঐতিহাসিকভাবে, বাংলাদেশের রাজনীতিতে নারীদের অংশগ্রহণ ছিল কম। সংরক্ষিত নারী আসন নারীদের জন্য রাজনীতিতে প্রবেশের সুযোগ তৈরি করে এবং তাদের কণ্ঠস্বর জাতীয় সংসদে আরও শক্তিশালী করে।
- জাতীয় সংসদে নারীদের কণ্ঠস্বর শক্তিশালী করা: নারীরা সমাজের বিভিন্ন স্তর থেকে আসে এবং তাদের নিজস্ব অভিজ্ঞতা ও দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে। সংরক্ষিত নারী আসন নিশ্চিত করে যে জাতীয় সংসদে নারীদের সমস্যা ও চাহিদাগুলি প্রতিনিধিত্ব করা হবে।
- নারীদের অধিকার ও স্বার্থ রক্ষা করা: সংরক্ষিত নারী আসনের সদস্যরা নারীদের অধিকার ও স্বার্থ রক্ষার জন্য আইন প্রণয়ন ও নীতিমালা প্রণয়নের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- সকল স্তরের নারীদের ক্ষমতায়নে সহায়তা করা: সংরক্ষিত নারী আসন শুধুমাত্র নির্বাচিত প্রতিনিধিদের জন্যই নয়, বরং সমগ্র নারী সমাজের জন্য ক্ষমতায়নের একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করে। এটি নারীদের নেতৃত্বের গুণাবলী বিকাশের এবং তাদের সম্প্রদায়ে পরিবর্তন আনতে പ്രചോদিত করে।
সংরক্ষিত নারী আসনের বৈশিষ্ট্য:
- নির্বাচন পদ্ধতি:
- আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতি: রাজনৈতিক দল ও জোটের মোট আসন সংখ্যার আনুপাতিক হার অনুযায়ী সংরক্ষিত নারী আসন বণ্টন করা হয়।
- মনোনয়ন: প্রতিটি রাজনৈতিক দল তাদের দলের মহিলা সদস্যদের মধ্য থেকে মনোনয়নকারীদের তালিকা প্রস্তুত করে।
- নির্বাচন: নির্বাচনে প্রতিটি দলের মনোনীত প্রার্থীরা তাদের নির্ধারিত আসনের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
- যোগ্যতা:
- বাংলাদেশের নাগরিক হওয়া:
- ন্যূনতম বয়স ১৮ বছর:
- মানসিকভাবে সুস্থ হওয়া:
- ফৌজদারি মামলায় দণ্ডিত না হওয়া:
- অন্য কোন আসনে প্রার্থী না হওয়া:
- কার্যকাল:
- ৫ বছর:
**সংরক্ষিত নারী আসন নিয়ে
Reviews
There are no reviews yet.