Description
বার বার জ্বর আসার কারণ – Reasons for recurring fever বারবার জ্বর আসা একটি সাধারণ উপসর্গ, যার পেছনে নানা কারণ থাকতে পারে। এটি শুধুমাত্র একটি সামান্য ঠান্ডা থেকে শুরু করে গুরুতর রোগের লক্ষণও হতে পারে।
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
বার বার জ্বর আসার কারণ
50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন:
- ভাইরাল সংক্রমণ: সর্দি, ফ্লু, ডেঙ্গু, চিকেনপক্স, ম্যালেরিয়া ইত্যাদি ভাইরাল সংক্রমণ বারবার জ্বরের একটি সাধারণ কারণ। এই সংক্রমণগুলো সাধারণত স্বয়ংপ্রণোদিতভাবে ভাল হয়ে যায়, তবে জটিলতা দেখা দিতে পারে।
- ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ: নিউমোনিয়া, মূত্রনালীর সংক্রমণ, খাদ্যবিষক্রিয়া ইত্যাদি ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণও বারবার জ্বরের কারণ হতে পারে। এই ধরনের সংক্রমণের জন্য সাধারণত অ্যান্টিবায়োটিকের প্রয়োজন হয়।
- অন্যান্য সংক্রমণ: ছত্রাক বা পরজীবী সংক্রমণও কখনো কখনো বারবার জ্বরের কারণ হতে পারে।
- রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস: এই রোগে শরীরের নিজস্ব কোষকে বিদেশী বস্তু ভেবে আক্রমণ করে, যার ফলে জ্বরসহ অন্যান্য উপসর্গ দেখা দিতে পারে।
- লুপাস: এই রোগে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গকে আক্রমণ করে, যার ফলে জ্বর, ত্বকের সমস্যা, এবং জয়েন্টের ব্যথা হতে পারে।
- লিম্ফোমা, মাইলোমা, কিডনি ক্যান্সার: এই ধরনের ক্যান্সারে শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা ব্যাহত হয়ে বারবার জ্বর আসতে পারে।
- অন্যান্য ক্যান্সার: অন্যান্য ধরনের ক্যান্সারও জ্বরের কারণ হতে পারে।
- লিভারের রোগ: হেপাটাইটিস, সিরোসিস ইত্যাদি লিভারের রোগ বারবার জ্বরের কারণ হতে পারে।
- কিডনির রোগ: কিডনির সংক্রমণ বা কিডনির ক্রনিক রোগের কারণেও বারবার জ্বর আসতে পারে।
- হৃদরোগ: কিছু ধরনের হৃদরোগেও জ্বরের লক্ষণ দেখা দিতে পারে।
- দাঁতের সংক্রমণ: দাঁতে বা মাড়িতে সংক্রমণ হলেও জ্বর আসতে পারে।
- অ্যালার্জি: কিছু ধরনের অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া হিসেবেও জ্বর আসতে পারে।
- ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবেও জ্বর দেখা দিতে পারে।
- হরমোনজনিত সমস্যা: থাইরয়েডের সমস্যা, অ্যাড্রিনাল গ্রন্থির সমস্যা ইত্যাদি হরমোনজনিত সমস্যাও জ্বরের কারণ হতে পারে।
- জ্বর দীর্ঘদিন ধরে চললে
- জ্বরের সাথে ওজন কমে যাওয়া, রাতে প্রচুর ঘাম হওয়া, কাশি, শ্বাসকষ্ট, পেট ব্যথা, বমি, ডায়রিয়া ইত্যাদি লক্ষণ থাকলে
- জ্বরের কারণে দৈনন্দিন কাজকর্মে বাধাগ্রস্ত হলে
ডাক্তার কী করবেন:
- আপনার মেডিক্যাল ইতিহাস নেবেন
- শারীরিক পরীক্ষা করবেন
- প্রয়োজনীয় পরীক্ষা নির্দেশ করবেন (রক্ত পরীক্ষা, ইউরিন পরীক্ষা, চেস্ট এক্স-রে ইত্যাদি)
- পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে আপনার জন্য উপযুক্ত চিকিৎসা নির্ধারণ করবেন।
Reviews
There are no reviews yet.