Description
বুকের দুধ ছোট করার পদ্ধতি নিয়মিত ব্যায়াম: নিয়মিত ব্যায়াম করলে শরীরের মেদ কমে যায়। ফলে বুকের দুধের আকারও ছোট হতে পারে। ব্যায়াম করার সময় বিশেষ করে বুকের পেশীগুলোতে জোর দেওয়া উচিত। যেমন, ডাম্বেল দিয়ে বুকের ব্যায়াম, সাঁতার কাটা ইত্যাদি। আরো পড়ুন: ছেলেদের পে-নি লম্বা করার ঔষধ ৭৫০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই ঔষধ কিনুন
বুকের দুধ ছোট করার পদ্ধতি
- সঠিক খাদ্যাভ্যাস: স্বাস্থ্যকর খাবার খেলে শরীরের মেদ কমতে সাহায্য করে। ফলে বুকের দুধের আকারও ছোট হতে পারে। খাদ্যতালিকায় প্রচুর পরিমাণে ফল, শাকসবজি, ওটস, ডাল, সয়াবিন ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করা উচিত।
- হরমোন থেরাপি: কিছু কিছু হরমোন থেরাপির মাধ্যমে বুকের দুধের আকার ছোট করা যেতে পারে। তবে এই থেরাপির কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকতে পারে।
- ঘরোয়া পদ্ধতি: মেথি, মৌরি, ধনে, হলুদ, আদা ইত্যাদি উপাদান দিয়ে ঘরোয়া পদ্ধতিতে স্তন ছোট করার কিছু উপায় রয়েছে। তবে এই পদ্ধতিগুলোর কার্যকারিতা নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে।
সার্জারি
বুকের দুধ ছোট করার জন্য সার্জারি সবচেয়ে কার্যকর উপায়। সার্জারির মাধ্যমে অতিরিক্ত ত্বক এবং স্তনের টিস্যু অপসারণ করা হয়। সার্জারির ধরন অনুযায়ী এর নাম হয় মাস্টেকটমি বা ব্রেস্ট রিডাকশন।
সার্জারির ধরন
- মাস্টেকটমি: এই সার্জারিতে স্তনের বেশিরভাগ অংশ অপসারণ করা হয়। সার্জারির পর স্তন খুব ছোট হয়ে যায়।
- ব্রেস্ট রিডাকশন: এই সার্জারিতে স্তনের আকার কিছুটা ছোট করা হয়। সার্জারির পর স্তন আগের চেয়ে ছোট হলেও স্বাভাবিক আকৃতি বজায় থাকে।
সার্জারির ঝুঁকি
- রক্তপাত: সার্জারির সময় বা পরে রক্তপাত হতে পারে।
- সংক্রমণ: সার্জারির স্থানে সংক্রমণ হতে পারে।
- অস্বাভাবিকতা: সার্জারির পর স্তনের আকার বা আকৃতিতে অস্বাভাবিকতা দেখা দিতে পারে।
সার্জারির পরবর্তী যত্ন
- সার্জারির পর স্তনের যত্ন নিতে হবে।
- সার্জারির স্থানে ব্যথা হলে ওষুধ খেতে হবে।
- সার্জারির পর কয়েক সপ্তাহের জন্য ভারী কাজ করা যাবে না।
কোন পদ্ধতিটি আপনার জন্য উপযুক্ত তা নির্ভর করে আপনার ব্যক্তিগত চাহিদা এবং স্বাস্থ্যের অবস্থার উপর।
Reviews
There are no reviews yet.