Description
শারীরিক শক্তি বৃদ্ধির ঔষধ
50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন
সুষম খাদ্য: শক্তির মূল
- প্রোটিন: মাংস, মাছ, ডিম, দুধ, বাদাম ইত্যাদি প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার শরীরের কোষ গঠন এবং মেরামত করতে সাহায্য করে। এছাড়াও, এটি পেশি বৃদ্ধি এবং শক্তি সরবরাহ করে।
- কার্বোহাইড্রেট: ভাত, রুটি, আলু ইত্যাদি শরীরের প্রধান শক্তির উৎস। কার্বোহাইড্রেট শরীরে গ্লুকোজে পরিণত হয়, যা শরীরের কোষগুলোকে শক্তি সরবরাহ করে।
- চর্বি: অলিভ অয়েল, বাদাম, মাছ ইত্যাদি ভালো চর্বি সমৃদ্ধ খাবার হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় এবং হরমোন উৎপাদনে সাহায্য করে।
- ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ: ফল, সবজি, এবং দানাশস্য বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থের ভাল উৎস। এগুলো শরীরের বিভিন্ন কাজে সাহায্য করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
- কার্ডিও: দৌড়ানো, সাঁতার কাটা, সাইকেল চালানো ইত্যাদি কার্ডিও ব্যায়াম হৃদপিণ্ডকে সুস্থ রাখে এবং শরীরে অক্সিজেন সরবরাহ বাড়ায়।
- ওজন তোলা: ওজন তোলা পেশি বৃদ্ধি করে এবং শক্তি বাড়ায়।
- যোগাসান: যোগাসান শরীরকে নমনীয় করে, মনকে শান্ত করে এবং শক্তি বাড়ায়।
- প্রতিরোধ ব্যায়াম: স্কোয়াট, পুশ-আপ ইত্যাদি প্রতিরোধ ব্যায়াম পেশি শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
ঘুমের সময় শরীর নিজেকে মেরামত করে এবং নতুন কোষ তৈরি করে। পর্যাপ্ত ঘুম না হলে শরীর ক্লান্ত থাকে এবং শক্তিহীনতা অনুভূত হয়।
তनाव শরীরের জন্য ক্ষতিকর। এটি হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, এবং অন্যান্য রোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
ধ্যান, যোগাসান, এবং প্রকৃতির মাঝে সময় কাটানো তनाव কমাতে সাহায্য করে।
পানি শরীরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটি শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে, পুষ্টি উপাদান পরিবহন করে, এবং শরীরকে বিষাক্ত পদার্থ থেকে মুক্ত করে।
উদাহরণ:
- সুষম খাদ্য: প্রতিদিন সকালে এক কাপ দুধ, একটা ফল, এবং কিছু বাদাম খাওয়া।
- দুপুরে ভাত, ডাল, সবজি, এবং সালাদ খাওয়া। রাতে মাছ বা চিকেনের সাথে সবজি খাওয়া।
- নিয়মিত ব্যায়াম: সপ্তাহে কমপক্ষে তিন দিন ৩০ মিনিট কার্ডিও ব্যায়াম করা এবং দুই দিন ওজন তোলা।
- পর্যাপ্ত ঘুম: প্রতি রাতে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমাতে যাওয়া।
- তनाव মুক্ত থাকুন: প্রতিদিন ১৫ মিনিট ধ্যান করা বা প্রকৃতির মাঝে হাঁটা।
- পানি পান করুন: প্রতিদিন অন্তত ২-৩ লিটার পানি পান করা।
Reviews
There are no reviews yet.