Description
৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস আন্তর্জাতিক নারী দিবস প্রতি বছর ৮ মার্চ পালিত হয়। এটি একটি বিশ্বব্যাপী উদযাপন যা নারীদের সামাজিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক অর্জনকে স্মরণ করে
এবং লিঙ্গ সমতার লক্ষ্য অর্জনে তাদের অবদানের প্রশংসা করে।m50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবস
50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন
ইতিহাস:
- ১৯০৮ সালে: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক সিটিতে প্রায় ১৫,০০০ মহিলা শ্রমিক ৮ ঘন্টা কর্মদিবস, ন্যূনতম মজুরি, ভোটাধিকার এবং অন্যান্য শ্রম অধিকারের দাবিতে একটি বিক্ষোভ মিছিল করে।
- ১৯০৯ সালে: সোশ্যালিস্ট ইন্টারন্যাশনাল-এর নিউইয়র্ক সিটিতে অনুষ্ঠিত একটি সম্মেলনে আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালনের প্রস্তাব গৃহীত হয়।
- ১৯১১ সালে: আন্তর্জাতিক নারী দিবস প্রথমবার অস্ট্রিয়া, ডেনমার্ক, জার্মানি এবং সুইজারল্যান্ডে পালিত হয়।
- ১৯৭৫ সালে: জাতিসংঘ আন্তর্জাতিক নারী দিবসকে একটি আন্তর্জাতিক পালন হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।
বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক নারী দিবস:
বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক নারী দিবস ব্যাপকভাবে উদযাপিত হয়। সরকার, বেসরকারি সংস্থা এবং বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন নানা কর্মসূচীর মাধ্যমে এই দিবস পালন করে। নারীদের অধিকার ও ক্ষমতায়নে তাদের অবদান তুলে ধরা হয়।
২০২৪ সালের আন্তর্জাতিক নারী দিবসের প্রতিপাদ্য ছিল: “নারীর সমঅধিকার, সমসুযোগ এগিয়ে নিতে হোক বিনিয়োগ”।
আন্তর্জাতিক নারী দিবসের গুরুত্ব:
- নারীদের অর্জন স্মরণ করা: এই দিবস নারীদের সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে অর্জিত অগ্রগতি স্মরণ করার সুযোগ করে দেয়।
- লিঙ্গ বৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়াই: নারী দিবস লিঙ্গ বৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়াই ও লিঙ্গ সমতা অর্জনে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- নারীদের ক্ষমতায়ন: এই দিবস নারীদের ক্ষমতায়ন ও তাদের সমাজে সমান অংশগ্রহণের জন্য অনুপ্রেরণা জাগায়।
- ভবিষ্যতের জন্য আশা: আন্তর্জাতিক নারী দিবস নারী ও পুরুষের জন্য একটি আরও ন্যায়সঙ্গত ও সমতাপূর্ণ ভবিষ্যতের জন্য আশা জাগিয়ে তোলে।
আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে আমরা সকলে নারীদের অধিকার ও ক্ষমতায়নের জন্য একসাথে কাজ করার প্রতিজ্ঞা করি।
Reviews
There are no reviews yet.