Description
এমনিওটিক ফ্লুইড কত থাকা স্বাভাবিক ডায়াবেটিস এর স্বাভাবিক মাত্রা কত ডায়াবেটিসে রক্তে শর্করার মাত্রা নির্ণয়ের জন্য বিভিন্ন পরীক্ষা করা হয় এবং এই পরীক্ষার ফলাফলের উপর ভিত্তি করেই স্বাভাবিক মাত্রা নির্ধারণ করা হয়।
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
এমনিওটিক ফ্লুইড কত থাকা স্বাভাবিক
50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন
এমনিওটিক ফ্লুইড বা গর্ভাবস্থায় শিশুকে ঘিরে থাকা জলের পরিমাণ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এই জলটি শিশুর বৃদ্ধি, সুরক্ষা এবং স্বাভাবিক বিকাশের জন্য অত্যন্ত জরুরি।
- সাধারণত: গর্ভাবস্থার ৩৪ সপ্তাহের মধ্যে এমনিওটিক ফ্লুইডের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি হয়। এই সময় এটি গড়ে ৮০০ মিলিলিটারের কাছাকাছি থাকে।
- পূর্ণ পরিপক্কতার সময়: গর্ভাবস্থার ৪০ সপ্তাহে, অর্থাৎ শিশু জন্মের সময়, এই পরিমাণ কিছুটা কমে ৬০০ মিলিলিটারের কাছাকাছি হয়ে যায়।
তবে মনে রাখবেন: এই পরিমাণটি একজন মহিলা থেকে আরেকজন মহিলার ক্ষেত্রে কিছুটা ভিন্ন হতে পারে। গর্ভে শিশুর সংখ্যা, মায়ের স্বাস্থ্য এবং অন্যান্য কারণের উপর নির্ভর করে এই পরিমাণের কিছুটা তারতম্য হতে পারে।
- শিশুর সুরক্ষা: এটি শিশুকে আঘাত থেকে রক্ষা করে এবং শরীরের তাপমাত্রা স্থির রাখতে সাহায্য করে।
- বৃদ্ধি: শিশু এই জলে ভাসতে থাকে যা তার হাড় এবং পেশির বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
- স্বাভাবিক বিকাশ: শিশু এই জলে শ্বাস নেওয়ার এবং গিলতে শেখে যা তার ফুসফুস এবং অন্যান্য অঙ্গের বিকাশে সাহায্য করে।
- কম পরিমাণ: এটিকে অলিগোহাইড্রামনিয়স বলা হয়। এর ফলে শিশুর বৃদ্ধি বাধাপ্রাপ্ত হতে পারে, কিডনি সমস্যা, ফুসফুসের সমস্যা ইত্যাদি হতে পারে।
- বেশি পরিমাণ: এটিকে পলিহাইড্রামনিয়স বলা হয়। এর ফলে গর্ভপাত, প্রিমেচার ডেলিভারি, জন্মগত ত্রুটি ইত্যাদি হতে পারে।
যদি আপনি গর্ভবতী হন এবং এমনিওটিক ফ্লুইড সম্পর্কে কোনো চিন্তা থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।
মনে রাখবেন: এই তথ্যটি কেবল সাধারণ ধারণা দেওয়ার জন্য। কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
আপনার গর্ভাবস্থা সুস্থ এবং সুন্দর হোক!
আপনার আরো কোন প্রশ্ন থাকলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
কীভাবে এই তথ্যটি আপনার কাজে লাগলো?
Reviews
There are no reviews yet.