Description
স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ
50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন
হোমিওপ্যাথির মূলনীতি হল, “সমান দিয়ে সমানকে নিরাময় করা”। অর্থাৎ, যে উপাদান কোনো লক্ষণ সৃষ্টি করতে পারে, সেই একই উপাদানকে অতি সূক্ষ্ম মাত্রায় দিলে সেই লক্ষণ দূর করতে পারে। স্মৃতি শক্তির ক্ষেত্রে, বিভিন্ন উদ্ভিদ, খনিজ এবং প্রাণীর পদার্থ থেকে তৈরি ঔষধ ব্যবহার করা হয়, যা মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে।
- ব্যক্তিভিত্তিক চিকিৎসা: হোমিওপ্যাথি শুধু লক্ষণ নয়, রোগীর সম্পূর্ণ ইতিহাস, ব্যক্তিত্ব এবং শারীরিক গঠন বিবেচনা করে ঔষধ নির্ধারণ করে। এ কারণে, একই লক্ষণের জন্য দুইজন রোগী ভিন্ন ঔষধ পেতে পারেন।
- পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কম: সাধারণত হোমিওপ্যাথিক ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া খুব কম হয়, যা অন্যান্য রাসায়নিক ঔষধের তুলনায় একটি বড় সুবিধা।
- মূল কারণ নিরাময়: হোমিওপ্যাথি শুধু লক্ষণ দূর করে না, বরং রোগের মূল কারণ নিরাময় করার চেষ্টা করে।
- অ্যাকোনাইট: হঠাৎ শুরু হওয়া স্মৃতিশক্তি হ্রাস, মাথা ঘোরা এবং উদ্বেগের জন্য ব্যবহৃত হয়।
- অ্যাসিড ফসফরিকাম: দীর্ঘদিনের মানসিক চাপ, একাগ্রতা কমে যাওয়া এবং স্মৃতিশক্তি হ্রাসের জন্য উপকারী।
- কালি ফসফরিকাম: মস্তিষ্কের দুর্বলতা, স্মৃতিশক্তি হ্রাস এবং একাগ্রতা কমে যাওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়।
- নক্স ভোমিকা: মানসিক ক্লান্তি, স্মৃতিশক্তি হ্রাস এবং একাগ্রতা কমে যাওয়ার জন্য উপকারী।
- পুলসাতিলা: মনোযোগ কেন্দ্রীকরণ করতে অসুবিধা এবং স্মৃতিশক্তি হ্রাসের জন্য ব্যবহৃত হয়।
- সুষম খাদ্য: ব্রেইন ফুড যেমন বাদাম, বীজ, মাছ, পালং শাক ইত্যাদি খান।
- পর্যাপ্ত ঘুম: প্রতি রাতে ৭-৮ ঘন্টা ঘুমাতে চেষ্টা করুন।
- ব্যায়াম: নিয়মিত ব্যায়াম মস্তিষ্কের রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
- যোগ এবং ধ্যান: এগুলো মনকে শান্ত করে এবং স্ট্রেস কমায়, যা স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
- মেন্টাল এক্সারসাইজ: পাজল, বই পড়া, নতুন ভাষা শেখা ইত্যাদি মস্তিষ্ককে সক্রিয় রাখে।
মনে রাখবেন: হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা একটি ব্যক্তিগত প্রক্রিয়া। কোনো ঔষধ সেবন করার আগে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথের পরামর্শ নিন।
Reviews
There are no reviews yet.