Description
শুভ রাএি মেসেজ – Goodbye message এই পবিত্র মাসে আল্লাহ্ আপনাকে অফুরন্ত বরকত, ক্ষমা ও শান্তি দান করুন।
রোজা, নামাজ, দান-সদকা, কুরআন তিলাওয়াত এবং নফল ইবাদতের মাধ্যমে আধ্যাত্মিক পরিশুদ্ধি লাভ করে আল্লাহ্র নৈকট্য লাভ করার সুযোগ এ মাসেই আমরা পাই।
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
শুভ রাএি মেসেজ
50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন
আত্ম-সংযম ও ধৈর্য ধারণ: রোজা শুধু পেটে খাবার না দেওয়াই নয়, বরং পাঁচ ইন্দ্রিয়কে নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং কু-প্রবৃত্তি থেকে বিরত থাকা।
রোজা আমাদের ধৈর্য, সহনশীলতা ও আত্ম-নিয়ন্ত্রণের শক্তি বৃদ্ধি করে।
অন্যের প্রতি সহানুভূতি ও সহমর্মিতা প্রদর্শন: রোজা আমাদের অভাবী মানুষের প্রতি সহানুভূতিশীল করে তোলে।
ইফতারে গরিব ও অভাবীদের খাওয়ানোর মাধ্যমে আমরা তাদের সাথে ভ্রাতৃত্ববোধ প্রকাশ করি।
দুঃখী ও অভাবীদের সাহায্য করা: রমজান মাসে দান-সদকা করার বহু গুণা বৃদ্ধি পায়।
দুঃখী ও অভাবীদের সাহায্য করার মাধ্যমে আমরা আল্লাহ্র সন্তুষ্টি লাভ করি এবং সমাজে ন্যায়বিচার ও সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখি।
কুরআন তিলাওয়াত ও নামাজ-কাওয়াজে মনোযোগ দেওয়া: রমজান মাসে কুরআন তিলাওয়াতের গুরুত্ব অনেক বেশি
। নিয়মিত নামাজ-কাওয়াজ ও তাৎপর্যপূর্ণ দোয়া আমাদের আধ্যাত্মিক জীবনকে সমৃদ্ধ করে।
পাপাচার থেকে বিরত থাকা এবং ভালো কাজ করা: রমজান মাসে পাপাচার থেকে বিরত থাকা এবং ভালো কাজ করার আমাদের আন্তরিক প্রচেষ্টা আল্লাহ্র কাছে গ্রহণযোগ্য হয়।
শুধু রোজা রাখাই যথেষ্ট নয়: রোজা শুধুমাত্র পেটে খাবার না দেওয়াই নয়, বরং মনকে পাপ থেকে বিরত রাখা, মিথ্যা কথা বলা, পরনিন্দা করা, ঈর্ষা-বিদ্বেষ করা এবং অন্যায় কাজ করা থেকে বিরত থাকাও রোজার অংশ।
রমজানের সুন্দর কিছু দিক:
- তারাবীহ: রমজান মাসে প্রতি রাতে বিশেষ নামাজ তারাবীহ আদায় করা হয়।
- শবে ক্বদর: রমজানের শেষ দশকের যেকোনো এক রাতে শবে ক্বদর নেমে থাকে। এই রাতে ইবাদতের গুণাফল অনেক বেশি।
- ইফতার: রোজা ভাঙার পর ইফতার করা রমজানের একটি আনন্দের মুহূর্ত। পরিবার ও বন্ধুবান্ধবের সাথে ইফতার করা ভ্রাতৃত্ব ও সামাজিক বন্ধনকে আরও দৃঢ় করে।
- **ঈদের আন
Reviews
There are no reviews yet.