Description
ইউরিক এসিডে নিষিদ্ধ খাবার যে সকল খাবার আপনি পরিত্যাগ করবেন যদি আপনার ইউরিক এসিডের পরিমাণ বেড়ে যায় । চলুন এ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক ,
ইউরিক এসিডে নিষিদ্ধ খাবার
কলিজা, মগজ, ফুসফুস, কিডনি, ইত্যাদি খাওয়া যাবেনা। অধিক চর্বিযুক্ত গরুর মাংস, খাসির মাংস, ভেড়ার মাংস বা মহিষের মাংস খাওয়া যাবে না। এসব মাংস যদি খেতে চান তাহলে একেবারে চর্বি ছাড়া মাংস অল্প করে খাবেন। এ ছাড়া সামুদ্রিক মাছ এবং শক্ত খোসাযুক্ত প্রাণীজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। আরো পড়ুন: ছেলেদের পে-নি লম্বা করার ঔষধ ৭৫০ টাকা কিনতে ক্লিক করুন – এখনই ঔষধ কিনুন
সব রকমের ডাল, মটরশুটি, সিমের বিচি, কাঁঠালের বিচি ইত্যাদি খাওয়া পরিহার করতে হবে। মধু, চিনির সিরাপ, চিনিযুক্ত পানীয়, বিশেষ করে প্রক্রিয়াজাত পানীয় একেবারেই খাওয়া যাবেনা। পালং শাক, পুঁই শাক, ব্রকোলি, ফুলকপি এড়িয়ে চলতে হবে। এ ছাড়া মাশরুমও খাওয়া যাবে না।
যেসব খাবার বেশি খাবেন:
অধিক আঁশযুক্ত খাবার খেতে হবে। সবুজ সবজি-শাক এবং ফলমূলে প্রচুর খাদ্য আঁশ থাকে, এই আঁশ ইউরিক অ্যাসিডকে শরীর থেকে মল আকারে বের করে দেয়। চর্বিহীন মাংস খেতে হবে। এক্ষেত্রে মুরগির মাংস উত্তম। তবে চামড়া এবং পাখনা খাওয়া যাবে না কারণ এতে প্রচুর চর্বি থাকে। পরিমাণমতো মাছ এবং কুসুম ছাড়া ডিম খাওয়া যাবে। ফ্যাট ছাড়া দুধ বা স্কিম মিল্কও খেতে পারবেন।
বেশি বেশি টক ফল বা ভিটামিন সি জাতীয় খাবার খেতে হবে। গ্রিন টি ইউরিক অ্যাসিড কমাতে সহায়তা করে। তাই ইউরিক অ্যাসিড কমাতে নিয়মিত গ্রিন টি পান করতে পারেন।
এই সময় চাহিদার তুলনায় বেশি পরিমাণ পানি পান করতে হবে। প্রতিদিন আড়াই থেকে তিন লিটার পানি পান করবেন। পানি দেহের যেকোনো ধরনের বিষকে দূর করতে সহায়তা করে। এক্ষেত্রে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণেও কার্যকর পানি।
Reviews
There are no reviews yet.