Description
ইউরিক এসিডে নিষিদ্ধ খাবার – Forbidden foods in uric acid ইউরিক এসিডের সমস্যা থাকলে খাওয়া-দাওয়ার দিকে বিশেষ নজর দেওয়া জরুরি।
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
ইউরিক এসিডে নিষিদ্ধ খাবার
50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন
কিছু খাবার ইউরিক এসিডের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে এবং গাউটের মতো সমস্যা তৈরি করতে পারে।
- পুরিন: অনেক খাবারে পুরিন নামক এক ধরনের যৌগ থাকে। শরীরে পুরিন ভেঙে গেলে ইউরিক এসিড তৈরি হয়।
- ফ্রুক্টোজ: ফলের চিনি বা ফ্রুক্টোজও ইউরিক এসিডের মাত্রা বাড়াতে পারে।
- মাংস: লাল মাংস (গরু, খাসি, ভেড়া), অঙ্গ মাংস (যকৃত, কিডনি), সামুদ্রিক মাছ (সার্ডিন, ম্যাকেরেল) ইত্যাদিতে পুরিনের পরিমাণ বেশি।
- সিফুড: শামুক, ঝিনুক, লবস্টার ইত্যাদিতেও পুরিনের পরিমাণ বেশি।
- দুগ্ধজাত: পনির, দুধ, দই ইত্যাদি কিছু মানুষের ক্ষেত্রে ইউরিক এসিড বাড়াতে পারে।
- শুকনো ফল: কিশমিশ, খুবানি, আঙ্গুর ইত্যাদি।
- শাকসবজি: আসপারাগাস, মশরুম, ফুলকপি, ব্রোকলি ইত্যাদি।
- দানাশস্য: মটর, বাদাম, মসুর ডাল ইত্যাদি।
- মিষ্টি জাতীয় খাবার: কোলা, সফট ড্রিংকস, কেক, বিস্কুট ইত্যাদি।
- অ্যালকোহল: বিশেষ করে বিয়ার।
- ফল: আপেল, পেয়ারা, কমলা ইত্যাদি।
- সবজি: শিম, বেগুন, কুমড়া ইত্যাদি।
- দানাশস্য: ব্রাউন রাইস, ওটস ইত্যাদি।
- দুধ: কম ফ্যাটযুক্ত দুধ।
- পানি: প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।
- প্রত্যেকের শরীর এক: একজনের জন্য ক্ষতিকর খাবার অন্যের জন্য তেমন ক্ষতিকর নাও হতে পারে।
- ডাক্তারের পরামর্শ: ইউরিক এসিডের সমস্যা থাকলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
- খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন: ধীরে ধীরে খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন করুন।
- ঔষধ সেবন: ডাক্তারের নির্দেশ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করুন।
বিঃদ্রঃ: এই তথ্য শুধুমাত্র তথ্যের উদ্দেশ্যে এবং এটি কোনো ধরনের চিকিৎসা পরামর্শের বিকল্প নয়।
আপনার স্বাস্থ্যের যত্ন নিন!
আপনি কি আরও কোনো তথ্য জানতে চান?
Reviews
There are no reviews yet.