Sale!

শরীরে শক্তি বৃদ্ধির খাবার

Original price was: 2,600.00৳ .Current price is: 1,150.00৳ .

ফোন করুন: 01751358526

<p>> প্রত্যেকটি  চেক করা এবং কোয়ালিটি সম্পন্ন ।
>>  আমরা সবচেয়ে কম দামে দিতে পারি
>> সারাদেশে হোম ডেলিভারির মাধ্যমে পৌঁছে দেয়া হয়ে থাকে ।

>> ক্যাশ অন ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে ৬০ ঢাকার বাইরে ১০০ টাকা ! (পরিবর্তনীয়)

823 in stock

SKU: (@---122 ) ম্যাজিক কনডম কোডঃ 110 Categories: , Tag:

Description

শরীরে শক্তি বৃদ্ধির খাবার আমরা সবাই চাই সারাদিন প্রাণচাঞ্চল থাকতে। এই প্রাণচাঞ্চল্য আসে শরীরে পর্যাপ্ত শক্তি থাকার মাধ্যমে। আসুন জেনে নিই কোন খাবারগুলো আমাদেরকে এই শক্তি জোগায় এবং কেন:

50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

 শরীরে শক্তি বৃদ্ধির খাবার

50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে  ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন

কার্বোহাইড্রেটকে শরীরের জ্বালানি হিসেবে চিন্তা করা যেতে পারে। এটি আমাদের শারীরিক কর্মকাণ্ডের জন্য প্রয়োজনীয় শক্তি সরবরাহ করে।

  • জটিল কার্বোহাইড্রেট: এই ধরনের কার্বোহাইড্রেট ধীরে ধীরে শক্তি মুক্ত করে, ফলে দীর্ঘ সময় ধরে শক্তি পাওয়া যায়।

    • উদাহরণ: বাদাম, বীজ, পুরো শস্য (ভাত, রুটি, ওটস), মিষ্টি আলু, মটরশুটি।
    • কেন ভালো: এই খাবারগুলোতে ফাইবার থাকে যা হজমে সাহায্য করে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ায়, ফলে দীর্ঘস্থায়ী শক্তি পাওয়া যায়।
  • সরল কার্বোহাইড্রেট: এই ধরনের কার্বোহাইড্রেট দ্রুত শক্তি মুক্ত করে, কিন্তু এই শক্তিও দ্রুত শেষ হয়ে যায়।

    • উদাহরণ: সাদা চিনি, মধু, ফলের রস।
    • কেন সাবধানে খাওয়া উচিত: অতিরিক্ত পরিমাণে সরল কার্বোহাইড্রেট খাওয়া রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়িয়ে দেয় এবং ওজন বৃদ্ধির কারণ হতে পারে।

প্রোটিন শরীরের কোষ গঠন ও মেরামতের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি পেশি গঠনে সাহায্য করে এবং শক্তি সরবরাহ করে।

  • উদাহরণ: মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, দই, বাদাম, মটরশুটি, লবণ।
  • কেন প্রয়োজন: প্রতিদিনের শারীরিক কার্যকলাপের জন্য পেশিগুলোকে মেরামত করতে হয়, আর এই কাজে প্রোটিন সাহায্য করে।

স্বাস্থ্যকর চর্বি শরীরে শক্তি সঞ্চয় করে এবং বিভিন্ন হরমোন উৎপাদনে সাহায্য করে।

  • উদাহরণ: অলিভ অয়েল, অ্যাভোকাডো, বাদাম, বীজ।
  • কেন গুরুত্বপূর্ণ: স্বাস্থ্যকর চর্বি হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে এবং মস্তিষ্কের কাজকর্ম উন্নত করতে সাহায্য করে।

ভিটামিন ও খনিজ শরীরে শক্তি উৎপাদনের প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

  • উদাহরণ: ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম।
  • কেন প্রয়োজন: এই পুষ্টি উপাদানগুলো শরীরের বিভিন্ন কাজে সাহায্য করে এবং শক্তি উৎপাদনের প্রক্রিয়াকে সুচারু রাখে।
  • পানি: শরীরের প্রতিটি কোষের জন্য পানি অত্যন্ত জরুরি। পানি শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং পুষ্টি উপাদান পরিবহন করে।
  • আঁশ: আঁশ হজমে সাহায্য করে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ায়।
  • নিয়মিত খাবার: ছোট ছোট করে নিয়মিত খাবার খাওয়া শক্তি স্তর বজায় রাখতে সাহায্য করে।
  • ব্যায়াম: নিয়মিত ব্যায়াম শরীরের শক্তি ব্যবহার বাড়ায় এবং শক্তি উৎপাদনের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
  • ঘুম: পর্যাপ্ত ঘুম শরীরকে শক্তিশালী করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

মনে রাখবেন: ব্যক্তিভেদে শক্তির চাহিদা ভিন্ন হতে পারে। কোন খাবার আপনার জন্য উপযুক্ত তা জানতে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

[আপনি কি কোন নির্দিষ্ট খাবার বা খাদ্যতালিকা সম্পর্কে আরও জানতে চান?]

আপনার জন্য একটি নমুনা দিনের খাবারের তালিকা:

  • সকালের নাশতা: ওটস দুধের সাথে, একটা ফল এবং কিছু বাদাম।
  • দুপুরের খাবার: ভাত, ডাল, সবজি এবং সলাদ।
  • সন্ধ্যার খাবার: মাছ/মাংস, ভাত এবং সবজি।
  • স্ন্যাক্স: ফল, দই, বাদাম।

মনে রাখবেন: এই তালিকাটি একটি নমুনা মাত্র। আপনার ব্যক্তিগত চাহিদা অনুযায়ী এটি পরিবর্তন করতে পারেন।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “শরীরে শক্তি বৃদ্ধির খাবার”

Your email address will not be published. Required fields are marked *