দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম

দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম দাউদ হলো একটি ছত্রাক সংক্রমণ যা ত্বকের বিভিন্ন অংশে হতে পারে। এটি সাধারণত শরীরের উন্মুক্ত অংশে, যেমন হাত, পা, ঘাড়, বুক, পিঠ, মাথা ইত্যাদিতে দেখা যায়। দাউদের লক্ষণগুলো হলো গোলাকার বা ডিম্বাকৃতির লাল রঙের দাগ, যাতে গুটি বা ফোসকা থাকতে পারে। দাদ আক্রান্ত স্থান চুলকানি বা জ্বালা করতে পারে। আরো পড়ুন: ছেলেদের মেয়েদের কন -ডম গুপ্ত –  স্থান মেয়েদের পু -শি  কিনতে – এখনই কিনুন

দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম

দাউদের চিকিৎসায় ছত্রাকনাশক মলম সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। ছত্রাকনাশক মলম ছত্রাককে মেরে ফেলে এবং দাদ নিরাময় করে।

দাউদের চিকিৎসায় ব্যবহৃত কিছু জনপ্রিয় মলম হলো:

• টার্বি‌ক্যাড মলম (Terbicad Ointment)

• ও২ ডার্ম‌ ক্রিম (O2 Derm Cream)

• টোকোডার্ম‌ প্লাস ক্রিম (Tocoderm Plus Cream)

• প্যানডার্ম‌ প্লাস ক্রিম (Panderm+ Cream)

• নিও ক্যাস্ট‌র-এন এফ ক্রিম (Neo Castor-Nf Cream)

• ওর্নো‌ডার্ম‌ ক্রিম (Ornoderm Cream)

এই মলমগুলোর সকলেই ছত্রাকনাশক উপাদান ধারণ করে, যেমন টারবিনাফিন, কিটোকোনাজল, মাইকোনাজোল, ক্লট্রিমাজোল ইত্যাদি।

আপনার দাদের ধরন এবং তীব্রতার উপর ভিত্তি করে আপনার ডাক্তার আপনাকে কোন মলম ব্যবহার করার পরামর্শ দেবেন।

সাধারণত, দাদের চিকিৎসায় মলম ব্যবহার করলে ২-৪ সপ্তাহের মধ্যে দাদ সেরে যায়। তবে, দাদ দ্রুত সেরে যাওয়ার জন্য এবং পুনরাবৃত্তি রোধ করার জন্য মলম ব্যবহারের পাশাপাশি নিম্নলিখিত নিয়মগুলো মেনে চলুন:

• দাদ আক্রান্ত স্থান পরিষ্কার এবং শুষ্ক রাখুন। দাদ আক্রান্ত স্থানে ঘাম বা আর্দ্রতা হলে ছত্রাক দ্রুত ছড়াতে পারে। তাই দাদ আক্রান্ত স্থান পরিষ্কার এবং শুষ্ক রাখুন। গোসলের পর দাদ আক্রান্ত স্থান ভালো করে মুছে নিন।
• দাদ আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যক্তিগত জিনিসপত্র, যেমন কাপড়, বিছানার চাদর, তোয়ালে ইত্যাদি আলাদা রাখুন। দাদ একটি সংক্রামক রোগ। তাই দাদ আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যক্তিগত জিনিসপত্র অন্যদের সাথে শেয়ার করবেন না।
• দাদ আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ এড়িয়ে চলুন। দাদ সংক্রমিত ব্যক্তির সাথে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ করলে দাদ ছড়াতে পারে। তাই দাদ আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ এড়িয়ে চলুন।

যদি দাদ ২-৪ সপ্তাহের মধ্যে ভালো না হয়, তাহলে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।

দাউদের চিকিৎসায় মলম ব্যবহারের পাশাপাশি নিম্নলিখিত নিয়মগুলো মেনে চললে দাদ দ্রুত সেরে যাবে এবং পুনরাবৃত্তি রোধ হবে।