Description
হঠাৎ পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার কারণ হঠাৎ পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যাওয়া অনেক নারীর জন্যই চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এর পিছনে অনেকগুলো কারণ থাকতে পারে।
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
হঠাৎ পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার কারণ
50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন
হঠাৎ পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার কিছু সাধারণ কারণ:
- গর্ভাবস্থা: এটি সবচেয়ে সাধারণ কারণ। যদি আপনি যৌন সক্রিয় হন এবং পিরিয়ড মিস করেন, তাহলে গর্ভাবস্থা পরীক্ষা করানো উচিত।
- হরমোনজনিত সমস্যা: থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা, পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম (PCOS), পিটুইটারি গ্রন্থির সমস্যা ইত্যাদি হরমোনজনিত সমস্যা পিরিয়ড অনিয়মিত করতে পারে।
- ওজন: অতিরিক্ত ওজন বা অতিরিক্ত ওজন কমানো উভয়ই পিরিয়ড অনিয়মিত করতে পারে।
- মানসিক চাপ: দীর্ঘদিন মানসিক চাপে থাকলে পিরিয়ড অনিয়মিত হতে পারে।
- পুষ্টির অভাব: আয়রন, ভিটামিন ডি এবং অন্যান্য পুষ্টির অভাব পিরিয়ডকে প্রভাবিত করতে পারে।
- অতিরিক্ত ব্যায়াম: অতিরিক্ত ব্যায়াম শরীরে ফ্যাট কমিয়ে দেয়, যা পিরিয়ডকে প্রভাবিত করতে পারে।
- জন্মনিয়ন্ত্রণের ওষুধ: কিছু জন্মনিয়ন্ত্রণের ওষুধ পিরিয়ডকে অনিয়মিত করতে পারে।
- রোগ: কিছু রোগ যেমন ডায়াবেটিস, সিলিএক রোগ ইত্যাদি পিরিয়ডকে প্রভাবিত করতে পারে।
- মেনোপজ: মেনোপজের কাছাকাছি বয়সে পিরিয়ড অনিয়মিত হওয়া স্বাভাবিক।
হঠাৎ পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার লক্ষণ:
- পিরিয়ড মিস হওয়া
- স্তনের ব্যথা বা কোমলতা
- মুখে লোম বা শরীরের অন্যান্য অংশে অতিরিক্ত লোম
- ওজন বৃদ্ধি
- মুখে ব্রণ
- ক্লান্তি
- হতাশা
কখন ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন:
- যদি আপনার পিরিয়ড তিন মাসের বেশি সময় ধরে না হয়।
- যদি আপনার পিরিয়ড খুব বেশি হয়ে যায় বা খুব কম হয়।
- যদি আপনার পিরিয়ডের সময় অতিরিক্ত ব্যথা হয়।
- যদি আপনার অন্য কোনো অস্বাভাবিক লক্ষণ দেখা দেয়।
ডাক্তার কী করবেন:
- আপনার মেডিক্যাল ইতিহাস নেবেন।
- শারীরিক পরীক্ষা করবেন।
- রক্ত পরীক্ষা করতে পারেন।
- আল্ট্রাসাউন্ড করতে পারেন।
- অন্যান্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে পারেন।
পিরিয়ড না হওয়ার সমস্যা সমাধান:
ডাক্তার আপনার সমস্যার কারণ নির্ণয় করে তার উপযুক্ত চিকিৎসা দেবেন। চিকিৎসায় ওষুধ, জীবনযাপনের পরিবর্তন, বা অন্যান্য চিকিৎসা পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।
পিরিয়ড নিয়মিত রাখার জন্য কিছু টিপস:
- সুষম খাবার খান।
- নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
- মানসিক চাপ কমান।
- পর্যাপ্ত ঘুম নিন।
- ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
Reviews
There are no reviews yet.