Sale!

হঠাৎ পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার কারণ

Original price was: 2,500.00৳ .Current price is: 1,500.00৳ .

ফোন করুন: 01751358526

> প্রত্যেকটি  চেক করা এবং কোয়ালিটি সম্পন্ন ।
>>  আমরা সবচেয়ে কম দামে দিতে পারি
>> সারাদেশে হোম ডেলিভারির মাধ্যমে পৌঁছে দেয়া হয়ে থাকে ।

>> ক্যাশ অন ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে ৬০ ঢাকার বাইরে ১০০ টাকা ! (পরিবর্তনীয়)

871 in stock

Description

হঠাৎ পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার কারণ হঠাৎ পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যাওয়া অনেক নারীর জন্যই চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এর পিছনে অনেকগুলো কারণ থাকতে পারে।

50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

হঠাৎ পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার কারণ

50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে  ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন

হঠাৎ পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার কিছু সাধারণ কারণ:

  • গর্ভাবস্থা: এটি সবচেয়ে সাধারণ কারণ। যদি আপনি যৌন সক্রিয় হন এবং পিরিয়ড মিস করেন, তাহলে গর্ভাবস্থা পরীক্ষা করানো উচিত।
  • হরমোনজনিত সমস্যা: থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা, পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম (PCOS), পিটুইটারি গ্রন্থির সমস্যা ইত্যাদি হরমোনজনিত সমস্যা পিরিয়ড অনিয়মিত করতে পারে।
  • ওজন: অতিরিক্ত ওজন বা অতিরিক্ত ওজন কমানো উভয়ই পিরিয়ড অনিয়মিত করতে পারে।
  • মানসিক চাপ: দীর্ঘদিন মানসিক চাপে থাকলে পিরিয়ড অনিয়মিত হতে পারে।
  • পুষ্টির অভাব: আয়রন, ভিটামিন ডি এবং অন্যান্য পুষ্টির অভাব পিরিয়ডকে প্রভাবিত করতে পারে।
  • অতিরিক্ত ব্যায়াম: অতিরিক্ত ব্যায়াম শরীরে ফ্যাট কমিয়ে দেয়, যা পিরিয়ডকে প্রভাবিত করতে পারে।
  • জন্মনিয়ন্ত্রণের ওষুধ: কিছু জন্মনিয়ন্ত্রণের ওষুধ পিরিয়ডকে অনিয়মিত করতে পারে।
  • রোগ: কিছু রোগ যেমন ডায়াবেটিস, সিলিএক রোগ ইত্যাদি পিরিয়ডকে প্রভাবিত করতে পারে।
  • মেনোপজ: মেনোপজের কাছাকাছি বয়সে পিরিয়ড অনিয়মিত হওয়া স্বাভাবিক।

হঠাৎ পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার লক্ষণ:

  • পিরিয়ড মিস হওয়া
  • স্তনের ব্যথা বা কোমলতা
  • মুখে লোম বা শরীরের অন্যান্য অংশে অতিরিক্ত লোম
  • ওজন বৃদ্ধি
  • মুখে ব্রণ
  • ক্লান্তি
  • হতাশা

কখন ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন:

  • যদি আপনার পিরিয়ড তিন মাসের বেশি সময় ধরে না হয়।
  • যদি আপনার পিরিয়ড খুব বেশি হয়ে যায় বা খুব কম হয়।
  • যদি আপনার পিরিয়ডের সময় অতিরিক্ত ব্যথা হয়।
  • যদি আপনার অন্য কোনো অস্বাভাবিক লক্ষণ দেখা দেয়।

ডাক্তার কী করবেন:

  • আপনার মেডিক্যাল ইতিহাস নেবেন।
  • শারীরিক পরীক্ষা করবেন।
  • রক্ত পরীক্ষা করতে পারেন।
  • আল্ট্রাসাউন্ড করতে পারেন।
  • অন্যান্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে পারেন।

পিরিয়ড না হওয়ার সমস্যা সমাধান:

ডাক্তার আপনার সমস্যার কারণ নির্ণয় করে তার উপযুক্ত চিকিৎসা দেবেন। চিকিৎসায় ওষুধ, জীবনযাপনের পরিবর্তন, বা অন্যান্য চিকিৎসা পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।

পিরিয়ড নিয়মিত রাখার জন্য কিছু টিপস:

  • সুষম খাবার খান।
  • নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
  • মানসিক চাপ কমান।
  • পর্যাপ্ত ঘুম নিন।
  • ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “হঠাৎ পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার কারণ”

Your email address will not be published. Required fields are marked *