বীর্য পরীক্ষা

বীর্য পরীক্ষা, যাকে সিমেনোগ্রাম বা স্পারমিওগ্রামও বলা হয়, একটি পরীক্ষা পদ্ধতি যার দ্বারা পুরুষের বীর্য এবং এর মধ্যে থাকা শুক্রাণুর কিছু বৈশিষ্ট্য মূল্যায়ন করা হয়। এটি বন্ধ্যাত্বের মূল্যায়নের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা, তবে এটি অন্যান্য চিকিৎসা অবস্থার জন্যও ব্যবহার করা যেতে পারে। আরো পড়ুন: ছেলেদের মেয়েদের কন -ডম গুপ্ত –  স্থান মেয়েদের পু -শি  কিনতে – এখনই কিনুন

বীর্য পরীক্ষা

বীর্য পরীক্ষার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে:

• বীর্যের পরিমাণ: একটি স্বাভাবিক বীর্যপাতের পরিমাণ 1.5 থেকে 5 মিলিলিটার।
• বীর্যের ঘনত্ব: একটি স্বাভাবিক বীর্যপাতে প্রতি মিলিলিটারে 15 মিলিয়ন থেকে 200 মিলিয়ন শুক্রাণু থাকতে হবে।
• শুক্রাণুর গতিশীলতা: একটি স্বাভাবিক বীর্যপাতে কমপক্ষে 32% শুক্রাণু সরাসরি অগ্রগতি করতে সক্ষম হওয়া উচিত।
• শুক্রাণুর আকার এবং আকৃতি: একটি স্বাভাবিক শুক্রাণুর মাথা গোলাকার, লেজ সোজা এবং লেজের উপর একটি ফ্লাজেলাম থাকে।
• শুক্রাণুর জীবিততা: একটি স্বাভাবিক বীর্যপাতে কমপক্ষে 50% শুক্রাণু জীবিত হওয়া উচিত।

বীর্য পরীক্ষার জন্য, পুরুষকে একটি নির্দিষ্ট সময়ে একটি ক্লিনিকে যান এবং একটি বীর্য নমুনা সংগ্রহ করতে হবে। নমুনা সাধারণত হস্তমৈথুনের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হয়। নমুনা সংগ্রহের পরে, এটি অবিলম্বে পরীক্ষাগারে পাঠানো হয়।

বীর্য পরীক্ষার ফলাফলের ব্যাখ্যা একটি বিশেষজ্ঞের দ্বারা করা উচিত। অস্বাভাবিক ফলাফল বন্ধ্যাত্ব বা অন্যান্য চিকিৎসা অবস্থার ইঙ্গিত দিতে পারে।

বীর্য পরীক্ষার জন্য কিছু প্রস্তুতিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এই প্রস্তুতিগুলি নিশ্চিত করতে সাহায্য করবে যে পরীক্ষার ফলাফল যথাযথ।

• পরীক্ষার আগে কমপক্ষে 2-3 দিন যৌন মিলন বা হস্তমৈথুন করা উচিত নয়।
• পরীক্ষার আগে কফি, অ্যালকোহল এবং ধূমপান এড়ানো উচিত।
• পরীক্ষার আগে টেস্টোস্টেরন বা অন্যান্য হরমোন থেরাপি গ্রহণ করা উচিত নয়।

বীর্য পরীক্ষা একটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা যা পুরুষের প্রজনন স্বাস্থ্যের মূল্যায়নে সাহায্য করতে পারে।