Description
এপেন্ডিক্স নরমাল সাইজ – Appendix normal size এলবুমিন নরমাল রেঞ্জ – Albumin Normal Range মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
এপেন্ডিক্স নরমাল সাইজ
50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন
একটি স্বাভাবিক অ্যাপেন্ডিক্সের আকার বেশ পরিবর্তনশীল হতে পারে। বিভিন্ন গবেষণা এবং রিপোর্টের উপর ভিত্তি করে, স্বাভাবিক অ্যাপেন্ডিক্সের গড় দৈর্ঘ্য এবং ব্যাস নিচে উল্লেখ করা হলো:
প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে:
- দৈর্ঘ্য: গড়ে প্রায় ৬ থেকে ১০ সেন্টিমিটার (৬০ থেকে ১০০ মিলিমিটার)। তবে এটি ২ থেকে ২০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত হতে পারে।
- ব্যাস: গড়ে প্রায় ৬.৩ মিলিমিটার, তবে ২.৮ থেকে ১১.৩ মিলিমিটার পর্যন্ত হতে পারে। কিছু গবেষণায় ৬ মিলিমিটারের কম ব্যাসকে স্বাভাবিক হিসেবে ধরা হয়, আবার কিছু ক্ষেত্রে ৭ মিলিমিটার পর্যন্ত স্বাভাবিক হিসেবে বিবেচিত হতে পারে যদি অন্য কোনো প্রদাহের লক্ষণ না থাকে।
- দেয়ালের পুরুত্ব: গড়ে ২.৪ মিলিমিটার, তবে ১.২ থেকে ৪.২ মিলিমিটার পর্যন্ত হতে পারে। ২ মিলিমিটারের কম পুরুত্ব সাধারণত স্বাভাবিক হিসেবে ধরা হয়।
শিশুদের ক্ষেত্রে:
- শিশুদের অ্যাপেন্ডিক্সের আকার বয়সের সাথে সাথে বৃদ্ধি পায়।
- গড়ে, শিশুদের স্বাভাবিক অ্যাপেন্ডিক্সের ব্যাস ৬ মিলিমিটারের কম থাকে।
- তবে কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে স্বাভাবিক শিশুদের অ্যাপেন্ডিক্স ৮.৭ মিলিমিটার পর্যন্ত হতে পারে এবং প্রায় ৩৯% ক্ষেত্রে ৬ মিলিমিটারের বেশি ব্যাস দেখা যেতে পারে।
এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে, শুধুমাত্র আকারের উপর ভিত্তি করে অ্যাপেন্ডিসাইটিস নির্ণয় করা যায় না।
অ্যাপেন্ডিক্সের আকার স্বাভাবিকের চেয়ে বড় হলেই প্রদাহ হয়েছে এমনটা নাও হতে পারে। অ্যাপেন্ডিসাইটিসের নির্ণয়ের জন্য অ্যাপেন্ডিক্সের আকার,
এর দেয়ালের পুরুত্ব, আশেপাশের টিস্যুর অবস্থা এবং রোগীর ক্লিনিক্যাল লক্ষণগুলো একসাথে বিবেচনা করা হয়।
প্রাপ্তবয়স্কদের রক্তে এলবুমিনের স্বাভাবিক মাত্রা সাধারণত প্রতি ডেসিলিটারে (g/dL) 3.4 থেকে 5.4 গ্রাম।
তবে, বিভিন্ন ল্যাবরেটরির রিপোর্টের ভিত্তিতে এই স্বাভাবিক মানের সামান্য পার্থক্য থাকতে পারে।
রক্তে এলবুমিনের মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে কম বা বেশি হলে, তা কিছু স্বাস্থ্য সমস্যার লক্ষণ হতে পারে।
রক্তে এলবুমিনের মাত্রা কমে গেলে (হাইপোএলবুমিনেমিয়া) নিম্নলিখিত লক্ষণগুলো দেখা যেতে পারে:
- শরীরে পানি জমা (যেমন: পা, গোড়ালি বা পেটে ফোলাভাব)
- ক্লান্তি ও দুর্বলতা
- জন্ডিস (ত্বক ও চোখ হলুদ হয়ে যাওয়া)
- ক্ষুধা মন্দা
- ওজন কমে যাওয়া
- ঘন ঘন বা কম প্রস্রাব হওয়া
- প্রস্রাবের রঙ গাঢ় হওয়া
Reviews
There are no reviews yet.