Description
অমনিওটিসি ফ্লুইড নরমাল রেঞ্জ
50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন
Fluid Index (AFI) পদ্ধতিতে গর্ভকালীন অ্যামনিওটিক ফ্লুইডের স্বাভাবিক মাত্রা সাধারণত ৫ থেকে ২৫ সেন্টিমিটার (cm) ধরা হয়।
তবে, একক গভীরতম পকেট (Single Deepest Pocket – SDP) পদ্ধতিতে এর স্বাভাবিক মাত্রা ২ থেকে ৮ সেন্টিমিটার।
গর্ভধারণের বিভিন্ন পর্যায়ে অ্যামনিওটিক ফ্লুইডের পরিমাণ পরিবর্তিত হতে পারে। সাধারণত ৩২-৩৪ সপ্তাহে এর পরিমাণ সবচেয়ে বেশি থাকে (৮০০ ml বা তার বেশি)। এরপর থেকে প্রসবের আগ পর্যন্ত ধীরে ধীরে কমতে থাকে (প্রায় ৪০০ ml)।
যদি AFI ৫ সেন্টিমিটারের কম হয়, তবে সেটাকে অলিগোহাইড্রামনিওস (oligohydramnios) বা স্বল্প অ্যামনিওটিক ফ্লুইড বলা হয়। আর যদি AFI ২৫ সেন্টিমিটারের বেশি হয়, তবে সেটাকে পলিহাইড্রামনিওস (polyhydramnios) বা অতিরিক্ত অ্যামনিওটিক ফ্লুইড বলা হয়। উভয় অবস্থাই মায়ের ও গর্ভের শিশুর জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে এবং ডাক্তারের তত্ত্বাবধানে থাকা জরুরি।
আপনার নির্দিষ্ট গর্ভকালীন সময়ের জন্য স্বাভাবিক মাত্রা কত, তা জানার জন্য আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
সাধারণত, একজন সুস্থ মানুষের রক্তে অক্সিজেনের স্বাভাবিক মাত্রা ৯৫% থেকে ১০০% এর মধ্যে থাকে।.
কিছু মানুষের ক্ষেত্রে, যাদের দীর্ঘস্থায়ী ফুসফুসের রোগ বা স্লিপ অ্যাপনিয়ার মতো সমস্যা রয়েছে, তাদের স্বাভাবিক অক্সিজেন স্যাচুরেশন ৯০% এর কাছাকাছি থাকতে পারে।
যদি কোনো ব্যক্তির অক্সিজেন স্যাচুরেশন ৯৫% এর নিচে নেমে যায়, তাহলে তাকে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীর সাথে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
অক্সিজেন স্যাচুরেশন ৯০% এর নিচে নেমে গেলে তা একটি গুরুতর অবস্থা এবং জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজনীয়।
রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা বিভিন্ন কারণে কম হতে পারে, যেমন:
- ফুসফুসের রোগ (যেমন: হাঁপানি, সিওপিডি, নিউমোনিয়া)
- হৃদরোগ
- উচ্চতা
- অ্যানিমিয়া
- ঘুমের মধ্যে শ্বাসকষ্ট (স্লিপ অ্যাপনিয়া)
Reviews
There are no reviews yet.