Description
৭ম শ্রেণির মূল্যায়ন নির্দেশিকা ২০২৪ শিক্ষার্থীদের দীর্ঘমেয়াদী প্রকল্পে কাজ করানোর মাধ্যমে তাদের গবেষণা, পরিকল্পনা, সময় ব্যবস্থাপনা, প্রতিবেদন লেখা, উপস্থাপনা প্রভৃতি দক্ষতা মূল্যায়ন করা।
50% ছাড়ে: মেয়েদের দু-ধ যো’নি ভো,দা বড় ছোট টাইট করার ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এক্ষুনি কিনুন
৭ম শ্রেণির মূল্যায়ন নির্দেশিকা ২০২৪
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
ভূমিকা:
২০২৪ সালে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণিতে নতুন জাতীয় শিক্ষাক্রম (NCC) বাস্তবায়নের দ্বিতীয় পর্যায় শুরু হবে। এই নতুন শিক্ষাক্রমে মূল্যায়ন পদ্ধতিও পরিবর্তিত হয়েছে।
মূল্যায়নের ধরণ:
নতুন শিক্ষাক্রমে মূল্যায়ন দুই ধরণের হবে:
১) শিখনকালীন মূল্যায়ন:
এটি শিক্ষার্থীদের শেখা কতটুকু টেকসই ও কার্যকর তা নিয়মিত মূল্যায়ন করবে। শিক্ষকরা বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করে শিখনকালীন মূল্যায়ন করবেন।
উদাহরণ:
- পর্যবেক্ষণ:
- শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ, মনোযোগ, এবং আগ্রহ পর্যবেক্ষণ করা।
- গ্রুপ ওয়ার্কের সময় শিক্ষার্থীদের মিথস্ক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করা।
- প্রশ্নোত্তর:
- মৌখিক ও লিখিত প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান ও বোঝার স্তর যাচাই করা।
- বিতর্ক ও আলোচনার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের চিন্তাভাবনার গভীরতা যাচাই করা।
- কাজ:
- ব্যক্তিগত ও গোষ্ঠীভিত্তিক কাজের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা ও জ্ঞান প্রয়োগের সুযোগ করে দেওয়া।
- কাজের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা, সমস্যা সমাধানের দক্ষতা, এবং সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনার দক্ষতা বিকশিত করা।
- প্রকল্প:
- শিক্ষার্থীদের দীর্ঘমেয়াদী প্রকল্পে কাজ করার মাধ্যমে তাদের গবেষণা, তথ্য সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, এবং উপস্থাপনার দক্ষতা বিকশিত করা।
- প্রকল্পের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের জ্ঞানকে ব্যবহারিক প্রয়োগে
২) ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন:
এটি প্রতি ছয় মাস পর শিক্ষার্থীদের শেখা জ্ঞান ও দক্ষতা যাচাই করবে।
উদাহরণ:
- লিখিত পরীক্ষা:
- বহুমুখী প্রশ্ন (MCQ), সংক্ষিপ্ত উত্তর (SA) এবং প্রবন্ধ (Essay) ধারণের সমন্বয়ে গঠিত হবে।
- পরীক্ষার প্রশ্নগুলো শিক্ষার্থীদের জ্ঞান, বোঝার স্তর, এবং সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনার দক্ষতা যাচাই করবে।
- প্রায়োগিক পরীক্ষা:
- বিজ্ঞান, কৃষি, শিল্পকলা, ICT, এবং শারীরিক শিক্ষার মতো বিষয়গুলোর জন্য প্রায়োগিক পরীক্ষা নেওয়া হবে।
- প্রায়োগিক পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ব্যবহারিক দক্ষতা ও জ্ঞান প্রয়োগের সুযোগ করে দেওয়া হবে।
- প্রকল্প:
- শিক্ষার্থীদের দীর্ঘমেয়াদী
৭ম শ্রেণির মূল্যায়ন নির্দেশিকা
ভূমিকা:
২০২৪ সালে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণিতে নতুন জাতীয় শিক্ষাক্রম (NCC) বাস্তবায়নের দ্বিতীয় পর্যায় শুরু হবে। এই নতুন শিক্ষাক্রমে মূল্যায়ন পদ্ধতিও পরিবর্তিত হয়েছে।
মূল্যায়নের ধরণ:
১) শিখনকালীন মূল্যায়ন:
এটি শিক্ষার্থীদের শেখা কতটুকু টেকসই ও কার্যকর তা নিয়মিত মূল্যায়ন করবে। শিক্ষকরা বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করে শিখনকালীন মূল্যায়ন করবেন, যেমন:
- পর্যবেক্ষণ:
- শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ, মনোযোগ, আগ্রহ, জ্ঞান, দক্ষতা প্রভৃতি পর্যবেক্ষণ করা।
- গোষ্ঠী কাজে শিক্ষার্থীদের ভূমিকা, সহযোগিতা, যোগাযোগ দক্ষতা পর্যবেক্ষণ করা।
- প্রশ্নোত্তর:
- মৌখিক ও লিখিত প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান ও বোঝার স্তর যাচাই করা।
- উন্মুক্ত প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করে শিক্ষার্থীদের চিন্তাভাবনার গভীরতা ও সমালোচনামূলক দৃষ্টিভঙ্গি মূল্যায়ন করা।
- কাজ:
- ব্যক্তিগত ও গোষ্ঠীভিত্তিক কাজের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান, দক্ষতা ও মনোভাব মূল্যায়ন করা।
- সৃজনশীলতা, সমস্যা সমাধান, যোগাযোগ, টিমওয়ার্ক প্রভৃতি দক্ষতা মূল্যায়ন করা।
- প্রকল্প:
- শিক্ষার্থীদের দীর্ঘমেয়াদী প্রকল্পে কাজ করানোর মাধ্যমে তাদের গবেষণা, পরিকল্পনা, সময় ব্যবস্থাপনা, প্রতিবেদন লেখা, উপস্থাপনা প্রভৃতি দক্ষতা মূল্যায়ন করা।
উদাহরণ:
- বিজ্ঞান বিষয়ে: শিক্ষক শিক্ষার্থীদেরকে বিভিন্ন বিজ্ঞান পরীক্ষা করতে বলতে পারেন এবং তাদের পর্যবেক্ষণ, ডেটা সংগ্রহ, বিশ্লেষণ ও ফলাফল উপস্থাপন করার দক্ষতা মূল্যায়ন করতে পারেন।
- বাংলা বিষয়ে: শিক্ষক শিক্ষার্থীদেরকে একটি গল্প লেখার কাজ দিতে পারেন এবং তাদের সৃজনশীলতা, ভাষা ব্যবহার, বর্ণনা, চরিত্রায়ন, कथानक ইত্যাদি দিকগুলো মূল্যায়ন করতে পারেন।
২) ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন:
এটি প্রতি ছয় মাস পর শিক্ষার্থীদের শেখা জ্ঞান ও দক্ষতা যাচাই করবে। ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়নে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত থাকবে:
i) লিখিত পরীক্ষা:
- বহুমুখী প্রশ্ন (MCQ), সংক্ষিপ্ত উত্তর (SA) এবং প্রবন্ধ (Essay) ধারণের সমন্বয়ে গঠিত হবে।
- শিক্ষার্থীদের জ্ঞান
Reviews
There are no reviews yet.