পরিবেশ সংরক্ষণের ১০টি উপায়

500.00৳ 

ফোন করুন: 01751358526 (whatsapp)

> প্রত্যেকটি  চেক করা এবং কোয়ালিটি সম্পন্ন ।
>> সারাদেশে হোম ডেলিভারির মাধ্যমে পৌঁছে দেয়া হয়ে থাকে ।
>> ক্যাশ অন ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে ৬০ ঢাকার বাইরে ১১০ টাকা !

843 in stock

SKU: (11) - কাটা দাগ দূর করার ক্রিম Category: Tag:

Description

পরিবেশ সংরক্ষণের ১০টি উপায় পরিবেশ সংরক্ষণ হলো পরিবেশের প্রাকৃতিক পরিবেশ, জীববৈচিত্র্য এবং সম্পদ রক্ষার জন্য নেওয়া পদক্ষেপ। পরিবেশ সংরক্ষণের মাধ্যমে আমরা আমাদের চারপাশের পরিবেশের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে পারি। আরো পড়ুন: ছেলেদের মেয়েদের কন -ডম গুপ্ত –  স্থান মেয়েদের পু -শি  কিনতে এখনই কিনুন

পরিবেশ সংরক্ষণের ১০টি উপায়

পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য আমরা নিম্নলিখিত ১০টি উপায় গ্রহণ করতে পারি:

১. জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার কমানো

জীবাশ্ম জ্বালানি পোড়ানোর ফলে বায়ুদূষণ হয়। বায়ুদূষণের ফলে মানুষ বিভিন্ন ধরনের রোগে আক্রান্ত হয়। তাই জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার কমিয়ে আমরা বায়ুদূষণ কমাতে পারি। জীবাশ্ম জ্বালানির পরিবর্তে আমরা সৌর শক্তি, বায়ু শক্তি, জলবিদ্যুৎ ইত্যাদি পরিবেশবান্ধব শক্তির উৎস ব্যবহার করতে পারি।

২. গাছ লাগানো

গাছ বাতাস থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ করে এবং অক্সিজেন উৎপন্ন করে। তাই গাছ লাগানোর মাধ্যমে আমরা বায়ুদূষণ কমাতে পারি। এছাড়াও, গাছ আমাদের পরিবেশকে শীতল রাখতে সাহায্য করে।

৩. ময়লা-আবর্জনা অপচয় রোধ করা

ময়লা-আবর্জনা অপচয়ের ফলে পরিবেশ দূষিত হয়। তাই ময়লা-আবর্জনা অপচয় রোধ করতে হবে। ময়লা-আবর্জনা নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে হবে। প্লাস্টিকের ব্যবহার কমিয়ে আমরা ময়লা-আবর্জনা অপচয় কমাতে পারি।

৪. পানি অপচয় রোধ করা

পানি অপচয়ের ফলে পানি সংকট দেখা দিতে পারে। তাই পানি অপচয় রোধ করতে হবে। পানি ব্যবহারের সময় সতর্ক থাকতে হবে। পানি ব্যবহারের পর কল বন্ধ করতে হবে।

৫. প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হওয়া

প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হলে আমরা প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ করতে পারি। বিদ্যুৎ, জ্বালানি, পানি ইত্যাদি প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হওয়া উচিত।

৬. পরিবেশ দূষণকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া

পরিবেশ দূষণকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে আমরা পরিবেশ দূষণ কমাতে পারি। পরিবেশ দূষণকারীদের বিরুদ্ধে আইনের আওতায় আনা উচিত।

৭. জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা

পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মানুষকে পরিবেশ সংরক্ষণের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন করতে হবে। পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করতে হবে।

৮. সরকারি উদ্যোগ গ্রহণ করা

পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য সরকারি উদ্যোগ গ্রহণ করা জরুরি। সরকার পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য বিভিন্ন আইন ও নীতিমালা প্রণয়ন করতে পারে। এছাড়াও, সরকার পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করতে পারে।

৯. আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করা

পরিবেশ সংরক্ষণ একটি আন্তর্জাতিক সমস্যা। তাই পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করা জরুরি। বিভিন্ন দেশের মধ্যে পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করা যেতে পারে।

১০. পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য ব্যক্তিগত উদ্যোগ গ্রহণ করা

পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য ব্যক্তিগত উদ্যোগ গ্রহণ করাও গুরুত্বপূর্ণ। প্রত্যেক ব্যক্তিকে পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য সচেতন হতে হবে এবং এ ব্যাপারে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে।

পরিবেশ সংরক্ষণ আমাদের সকলের দায়িত্ব। আমরা সকলে মিলে পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য কাজ করলে আমাদের পরিবেশ সুন্দর ও টেকসই থাকবে।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “পরিবেশ সংরক্ষণের ১০টি উপায়”

Your email address will not be published. Required fields are marked *