সেনাবাহিনীর জরুরি সভা – Emergency meeting of the army

• দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতি: দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতি খারাপ হলে বা কোনো হুমকির আশঙ্কা থাকলে সেনাবাহিনী জরুরি সভা করতে পারে।
• প্রাকৃতিক দুর্যোগ: বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, বা ভূমিকম্পের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় সেনাবাহিনী জরুরি সভা করতে পারে।
• অভ্যন্তরীণ সংকট: কোনো অভ্যন্তরীণ সংকট, যেমন রাজনৈতিক অস্থিরতা বা সামাজিক বিশৃঙ্খলা দেখা দিলে সেনাবাহিনী জরুরি সভা করতে পারে।
• সামরিক অভিযান: কোনো সামরিক অভিযানের পরিকল্পনা বা বাস্তবায়নের জন্য সেনাবাহিনী জরুরি সভা করতে পারে।
• আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি: আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি খারাপ হলে বা কোনো হুমকির আশঙ্কা থাকলে সেনাবাহিনী জরুরি সভা করতে পারে।

সেনাবাহিনীর জরুরি সভার উদ্দেশ্য হলো:

• পরিস্থিতি মূল্যায়ন করা: বর্তমান পরিস্থিতি মূল্যায়ন করে পরবর্তী পদক্ষেপ নির্ধারণ করা।
• পরিকল্পনা তৈরি করা: জরুরি অবস্থার জন্য পরিকল্পনা তৈরি করা এবং তা বাস্তবায়ন করা।
• সমন্বয় করা: বিভিন্ন সামরিক ও বেসামরিক সংস্থার মধ্যে সমন্বয় সাধন করা।
• সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা: জরুরি অবস্থার জন্য প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা।
• তথ্য আদান-প্রদান করা: জরুরি অবস্থার সাথে সম্পর্কিত তথ্য আদান-প্রদান করা।

সেনাবাহিনীর জরুরি সভার উদ্দেশ্য হলো:

• পরিস্থিতি মূল্যায়ন করা: বর্তমান পরিস্থিতি মূল্যায়ন করে পরবর্তী পদক্ষেপ নির্ধারণ করা।
• পরিকল্পনা তৈরি করা: জরুরি অবস্থার জন্য পরিকল্পনা তৈরি করা এবং তা বাস্তবায়ন করা।
• সমন্বয় করা: বিভিন্ন সামরিক ও বেসামরিক সংস্থার মধ্যে সমন্বয় সাধন করা।
• সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা: জরুরি অবস্থার জন্য প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা।
• তথ্য আদান-প্রদান করা: জরুরি অবস্থার সাথে সম্পর্কিত তথ্য আদান-প্রদান করা।

সেনাবাহিনীর জরুরি সভা দেশের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।