পিরিয়ড না হওয়ার কারণ

1,150.00৳ 

ফোন করুন: 01751358526

<p>> প্রত্যেকটি  চেক করা এবং কোয়ালিটি সম্পন্ন ।
>>  আমরা সবচেয়ে কম দামে দিতে পারি
>> সারাদেশে হোম ডেলিভারির মাধ্যমে পৌঁছে দেয়া হয়ে থাকে ।

>> ক্যাশ অন ডেলিভারি খরচ ঢাকার মধ্যে ৬০ ঢাকার বাইরে ১০০ টাকা ! (পরিবর্তনীয়)

823 in stock

Description

পিরিয়ড না হওয়ার কারণ

পিরিয়ড না হওয়ার কারণ , পিরিয়ড না হওয়া বা অনিয়মিত হওয়া অনেক মহিলার জন্য একটি সাধারণ সমস্যা। এর পেছনে একাধিক কারণ থাকতে পারে। উপরের উত্তরে আমরা কিছু সাধারণ কারণ উল্লেখ করেছি, এবার আসুন আরও বিস্তারিতভাবে বিষয়টি আলোচনা করি।

50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন এখনই কিনুন

হরমোনজনিত সমস্যা

50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন এখনই কিনুন

  • থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা: থাইরয়েড গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত হরমোন শরীরের বিভিন্ন কার্যকলাপকে নিয়ন্ত্রণ করে। এই গ্রন্থির অতিসক্রিয়তা বা অল্পসক্রিয়তা পিরিয়ডকে প্রভাবিত করতে পারে।
  • পিটুইটারি গ্রন্থির সমস্যা: এই গ্রন্থি মস্তিষ্কে অবস্থিত এবং অন্যান্য গ্রন্থির কার্যকলাপকে নিয়ন্ত্রণ করে। এর সমস্যা হলে পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
  • পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম (PCOS): এটি মহিলাদের মধ্যে একটি সাধারণ হরমোনজনিত সমস্যা। PCOS-এ আক্রান্ত মহিলাদের অণ্ডকোষে ছোট ছোট পুঁটলি তৈরি হয় এবং ইনসুলিনের মাত্রা বেড়ে যায়। এর ফলে পিরিয়ড অনিয়মিত হয়, মুখে লোম বাড়ে, ওজন বৃদ্ধি পায় ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে।

পুষ্টির অভাব  পিরিয়ড না হওয়ার কারণ

  • আয়রন: শরীরে আয়রনের অভাব হলে রক্তশূন্যতা হয় এবং পিরিয়ড অনিয়মিত হতে পারে।
  • ভিটামিন ডি: ভিটামিন ডি হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি। এর অভাব হলে পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
  • অন্যান্য পুষ্টি উপাদান: ক্যালসিয়াম, জিঙ্ক ইত্যাদি পুষ্টি উপাদানের অভাবও পিরিয়ডকে প্রভাবিত করতে পারে।

জীবনযাত্রার পরিবর্তন

  • ওজন কমানো বা বাড়ানো: খুব দ্রুত ওজন কমানো বা বাড়ানো পিরিয়ডকে প্রভাবিত করতে পারে।
  • তীব্র ব্যায়াম: অতিরিক্ত ব্যায়াম শরীরের চর্বি কমিয়ে দেয় এবং পিরিয়ড বন্ধ করে দিতে পারে।
  • মানসিক চাপ: দীর্ঘদিন ধরে মানসিক চাপে থাকলে পিরিয়ড অনিয়মিত হতে পারে।

পিরিয়ড না হওয়ার কারণ অন্যান্য কারণ

  • জরায়ুর সমস্যা: জরায়ুর সংক্রমণ, ফাইব্রয়েড ইত্যাদি সমস্যা পিরিয়ডকে প্রভাবিত করতে পারে।
  • কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: কিছু ওষুধ, যেমন কেমোথেরাপির ওষুধ, স্টেরয়েড ইত্যাদি পিরিয়ড বন্ধ করে দিতে পারে।
  • প্রাক্কলিক মেনোপজ: কিছু ক্ষেত্রে মহিলারা ৪০ বছরের আগেই মেনোপজে প্রবেশ করতে পারেন। এর ফলে পিরিয়ড বন্ধ হয়ে যায়।

কখন ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন?

  • যদি আপনার পিরিয়ড দুই মাসের বেশি সময় ধরে না হয়।
  • যদি আপনার পিরিয়ড অনিয়মিত হয়।
  • যদি আপনার পিরিয়ডের সময় অতিরিক্ত রক্তপাত হয়।
  • যদি আপনার পেটে ব্যথা, স্তনের ব্যথা বা অন্য কোন অস্বাভাবিক লক্ষণ দেখা দেয়।

চিকিৎসা

পিরিয়ড না হওয়ার চিকিৎসা সম্পূর্ণ নির্ভর করবে এর কারণের উপর। ডাক্তার আপনার সমস্যার কারণ নির্ণয় করার পর উপযুক্ত চিকিৎসা দেবেন। চিকিৎসায় হরমোন থেরাপি, ওষুধ, জীবনযাত্রার পরিবর্তন ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।

মনে রাখবেন, পিরিয়ড না হওয়ার সমস্যাটি গুরুত্ব সহকারে নেওয়া উচিত।

বিস্তারিত জানার জন্য আপনার স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করুন।

আপনার আরও কোন প্রশ্ন থাকলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “পিরিয়ড না হওয়ার কারণ”

Your email address will not be published. Required fields are marked *