Description
ছেলে সন্তান হওয়ার লক্ষণ সমূহ বিজ্ঞান সম্মত
ছেলে সন্তান হওয়ার লক্ষণ সমূহ বিজ্ঞান সম্মত গর্ভে ছেলে সন্তান রয়েছে, এমন কোনো লক্ষণ বিজ্ঞানসম্মতভাবে প্রমাণিত নয়। কিছু প্রচলিত ধারণা থাকলেও, সেগুলো ভিত্তিহীন। গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে, তা জানার একমাত্র সঠিক উপায় হলো আল্ট্রাসাউন্ড।
-
আল্ট্রাসাউন্ড:
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
-
গর্ভাবস্থার ১৮ থেকে ২০ সপ্তাহের মধ্যে আল্ট্রাসাউন্ড স্ক্যানের মাধ্যমে জানা যায় গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে। এটি সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য পদ্ধতি।
-
অন্যান্য পদ্ধতি: কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা যেমন, কোরিওনিক ভিলাস স্যাম্পলিং (CVS) বা অ্যামনিওসেন্টেসিসের মাধ্যমেও সন্তানের লিঙ্গ জানা যায়। তবে এই পরীক্ষাগুলো সাধারণত জেনেটিক অস্বাভাবিকতা নির্ণয়ের জন্য করা হয়, লিঙ্গ নির্ধারণের জন্য নয়।
গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে, তা নিয়ে কিছু প্রচলিত ধারণা:
-
পেটের আকার: অনেকে মনে করেন, পেট যদি নিচের দিকে ঝুলে থাকে, তবে ছেলে সন্তান হয়। এটি ভিত্তিহীন ধারণা। পেটের আকার নির্ভর করে মায়ের শারীরিক গঠন এবং ভ্রূণের আকারের ওপর।
-
খাওয়ার ইচ্ছা: অনেকে মনে করেন, গর্ভাবস্থায় নোনতা খাবার খাওয়ার ইচ্ছা বেশি হলে ছেলে সন্তান হয়। এর কোনো বিজ্ঞানসম্মত ভিত্তি নেই।
-
বমি বমি ভাব:
-
অনেকে মনে করেন, বমি বমি ভাব কম হলে ছেলে সন্তান হয়। এটিও একটি ভুল ধারণা। বমি বমি ভাব হরমোনের পরিবর্তনের কারণে হয়, সন্তানের লিঙ্গের সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই।
-
হার্ট রেট:
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
-
অনেকে মনে করেন, ভ্রূণের হার্ট রেট ১৪০ বিট/মিনিটের কম হলে ছেলে সন্তান হয়। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, ছেলে ও মেয়ে ভ্রূণের হার্ট রেটের মধ্যে খুব বেশি পার্থক্য থাকে না।
গর্ভাবস্থায় সন্তানের স্বাস্থ্যের যত্ন:
- নিয়মিত চেকআপ: গর্ভাবস্থায় নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও ওষুধ সেবন করা উচিত।
- পুষ্টিকর খাবার: গর্ভাবস্থায় মাকে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। সুষম খাদ্য গ্রহণ করতে হবে, যাতে শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ঠিকমতো হয়।
- পর্যাপ্ত বিশ্রাম: গর্ভাবস্থায় পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া জরুরি। দিনে অন্তত ৮ ঘণ্টা ঘুমানো উচিত।
- মানসিক স্বাস্থ্য: গর্ভাবস্থায় মায়ের মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখা জরুরি। দুশ্চিন্তা ও মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকতে হবে।
- নিয়মিত ব্যায়াম: গর্ভাবস্থায় হালকা ব্যায়াম করা যেতে পারে। তবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যায়াম করা উচিত।
- ধূমপান ও মদ্যপান থেকে বিরত থাকা:
- গর্ভাবস্থায় ধূমপান ও মদ্যপান শিশুর জন্য ক্ষতিকর। তাই এই সময় ধূমপান ও মদ্যপান থেকে বিরত থাকতে হবে।
জন্মের পর সন্তানের স্বাস্থ্যের যত্ন:
- নিয়মিত টিকা: জন্মের পর সন্তানের নিয়মিত টিকা দেওয়া জরুরি। টিকা শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
- পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা: শিশুর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার দিকে বিশেষ নজর দিতে হবে। নিয়মিত শিশুর হাত-পা ধুয়ে দিতে হবে।50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
- পুষ্টিকর খাবার: শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য পুষ্টিকর খাবার খাওয়াতে হবে।
- পর্যাপ্ত ঘুম: শিশুর পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন। দিনে অন্তত ১২-১৪ ঘণ্টা ঘুমানো উচিত।
- স্নেহ ও যত্ন: শিশুর মানসিক বিকাশের জন্য স্নেহ ও যত্নের প্রয়োজন। শিশুর সঙ্গে বেশি সময় কাটানো উচিত।
- নিয়মিত চেকআপ: শিশুর নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী শিশুর পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও ওষুধ সেবন করা উচিত।
এছাড়াও, শিশুর সুস্থ বিকাশের জন্য পরিষ্কার পরিছন্ন পরিবেশ, বিশুদ্ধ জল এবং প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও মিনারেল সরবরাহ করা প্রয়োজন।
Reviews
There are no reviews yet.